চেতনা বার্তা ডেস্কঃ বগুড়ায় গণজাগরণ মঞ্চের গাড়ি বহরে দফায় দফায় ককটেল হামলার ঘটনা ঘটেছে।
শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টার মধ্যে এসব হামলা হয়। এতে ৫ জন আহত হওয়ার
খবর পাওয়া গেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাত পৌনে ৯টার দিকে কড়া
নিরাপত্তায় সাজাপুর ফটকি ব্রিজ দিয়ে বগুড়া শহরে প্রবেশ করার সময় গণজাগরণ
মঞ্চের গাড়ি বহর লক্ষ্য করে ২০-২২ টি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা। এতে ৩
জন আহত হয়।
এর আগে, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে শেরপুর উপজেলার শেরুয়া বটতলা এলাকায় মঞ্চের গাড়ি বহরে ককটেল হামলা হয়। এতে মঞ্চের ২ কর্মী আহত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে গণজাগরণ মঞ্চের রোড মার্চের গাড়ি বহর বগুড়ার উদ্দেশ্যে আসছিলো। এ সময় শেরুয়া বটতলা এলাকায় দুর্বৃত্তরা গাড়ি বহর লক্ষ্য করে তিনটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় এবং ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পুলিশ দুর্বৃত্তদের লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি করে।
পরে শেরপুর বাসস্ট্যান্ডে এক পথসভায় গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেন, তার গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা হামলা হয়েছে।
শেরপুর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মিজানুর রহমান জানান, বোমা হামলা হয়নি। শেরুয়া বটতলা এলাকায় দুর্বৃত্তরা গাড়ি বহর লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে ২টি গাড়ির গ্লাস ভেঙ্গে যায় এবং গাড়ির ভিতরে থাকা ২ জন সামান্য আহত হন।
এদিকে, বিকাল পৌনে ৫টার দিকে বগুড়া শহরের সাতমাথায় রোড মার্চ কর্মসূচি উপলক্ষে আয়োজিত মঞ্চ লক্ষ্য করে ৪টি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ সময় গণজাগরণ মঞ্চের স্থানীয় নেতারা সেখানে বক্তব্য রাখছিলেন।
জানা গেছে, গণজাগরণ মঞ্চের রোড মার্চ উপলক্ষে সাতমাথায় গণজাগরণ মঞ্চ স্থাপন করা হয়। এ কারণে সকাল থেকেই সাতমাথা ও তার আশপাশে ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
দুপুরের পর মঞ্চের আশেপাশে সন্দেহভাজনদের দেহ তল্লাশি শুরু করে পুলিশ। কঠোর নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যেই গণজাগরণ মঞ্চের রোড মার্চ পৌঁছার আগেই বিকাল পৌনে ৫টায় মঞ্চ লক্ষ্য করে পরপর চারটি ককটেল বিস্ফোণ ঘটে।
এ সময় পুলিশ বেশ কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি করে। ফলে লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ ককটেল নিক্ষেপকারীদের ধরতে না পারলেও সাতমাথা এলাকায় সাধারণ মানুষের ওপর লাঠিচার্জ করে। একপর্যায়ে মঞ্চের আশেপাশের সড়কগুলোতে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। সাতমাথা এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
প্রসঙ্গত, সামপ্রদায়িক হামলার প্রতিবাদে রোড মার্চ কর্মসূচি পালন করছে গণজাগরণ মঞ্চ।
এর আগে, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে শেরপুর উপজেলার শেরুয়া বটতলা এলাকায় মঞ্চের গাড়ি বহরে ককটেল হামলা হয়। এতে মঞ্চের ২ কর্মী আহত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে গণজাগরণ মঞ্চের রোড মার্চের গাড়ি বহর বগুড়ার উদ্দেশ্যে আসছিলো। এ সময় শেরুয়া বটতলা এলাকায় দুর্বৃত্তরা গাড়ি বহর লক্ষ্য করে তিনটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় এবং ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পুলিশ দুর্বৃত্তদের লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি করে।
পরে শেরপুর বাসস্ট্যান্ডে এক পথসভায় গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেন, তার গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা হামলা হয়েছে।
শেরপুর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মিজানুর রহমান জানান, বোমা হামলা হয়নি। শেরুয়া বটতলা এলাকায় দুর্বৃত্তরা গাড়ি বহর লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে ২টি গাড়ির গ্লাস ভেঙ্গে যায় এবং গাড়ির ভিতরে থাকা ২ জন সামান্য আহত হন।
এদিকে, বিকাল পৌনে ৫টার দিকে বগুড়া শহরের সাতমাথায় রোড মার্চ কর্মসূচি উপলক্ষে আয়োজিত মঞ্চ লক্ষ্য করে ৪টি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ সময় গণজাগরণ মঞ্চের স্থানীয় নেতারা সেখানে বক্তব্য রাখছিলেন।
জানা গেছে, গণজাগরণ মঞ্চের রোড মার্চ উপলক্ষে সাতমাথায় গণজাগরণ মঞ্চ স্থাপন করা হয়। এ কারণে সকাল থেকেই সাতমাথা ও তার আশপাশে ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
দুপুরের পর মঞ্চের আশেপাশে সন্দেহভাজনদের দেহ তল্লাশি শুরু করে পুলিশ। কঠোর নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যেই গণজাগরণ মঞ্চের রোড মার্চ পৌঁছার আগেই বিকাল পৌনে ৫টায় মঞ্চ লক্ষ্য করে পরপর চারটি ককটেল বিস্ফোণ ঘটে।
এ সময় পুলিশ বেশ কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি করে। ফলে লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ ককটেল নিক্ষেপকারীদের ধরতে না পারলেও সাতমাথা এলাকায় সাধারণ মানুষের ওপর লাঠিচার্জ করে। একপর্যায়ে মঞ্চের আশেপাশের সড়কগুলোতে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। সাতমাথা এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
প্রসঙ্গত, সামপ্রদায়িক হামলার প্রতিবাদে রোড মার্চ কর্মসূচি পালন করছে গণজাগরণ মঞ্চ।