চেতনা বার্তা ডেস্কঃ বিশ্বজিৎ দাস হত্যা মামলার রায় আগামী ১৮ ডিসেম্বর ঘোষণা করা হবে। গত বছর ৯
ডিসেম্বর বিরোধী দলের অবরোধ চলাকালে রাজধানীর পুরান ঢাকার বাহাদুরশাহ
পার্কের পাশে ছাত্রলীগ কর্মীরা কুপিয়ে ও পিটিয়ে তাকে হত্যা করে।
বুধবার দুপুরে ঢাকার দ্রুত বিচার-৪ এর বিচারক এ বি এম নিজামুল হক রায় ঘোষণার ধার্য করেন।
এ হত্যাকাণ্ডের মামলায় ৫ মার্চ ছাত্রলীগের ২১ কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এই ২১ আসামির মধ্যে ৮ জন কারাগারে এবং বাকিরা পলাতক রয়েছে।।
উল্লেখ্য, গত বছর ৯ ডিসেম্বর সকালে পুরান ঢাকার ৫৩ নম্বর ঋষিকেশ দাস রোডের বাসা থেকে তাঁতীবাজারে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশে রওনা হন দর্জির কাজ করা বিশ্বজিৎ দাস (২৪)। পুরান ঢাকার জজকোর্ট এলাকায় উপর্যুপরি চাপাতির আঘাতে নির্মমভাবে প্রাণ হারান তিনি। প্রাণ বাঁচাতে জীবন ভিক্ষা চেয়ে দৌড়ে পাশের একটি ক্লিনিকে গিয়ে আশ্রয় নিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি তার।
সন্ত্রাসীরা বিশ্বজিৎকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। তার অনুনয়, মিনতি কানে পৌঁছায়নি পাষ-দের। রক্তাক্ত অবস্থায় দৌড়ে পালাতে গিয়েও আবার রড দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত করা হয়। সেখান থেকে নিস্তেজ নিথর বিশ্বজিৎকে এক রিকশাওয়ালা স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার কিছুক্ষণ পর তার মৃত্যু হয়।
বুধবার দুপুরে ঢাকার দ্রুত বিচার-৪ এর বিচারক এ বি এম নিজামুল হক রায় ঘোষণার ধার্য করেন।
এ হত্যাকাণ্ডের মামলায় ৫ মার্চ ছাত্রলীগের ২১ কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এই ২১ আসামির মধ্যে ৮ জন কারাগারে এবং বাকিরা পলাতক রয়েছে।।
উল্লেখ্য, গত বছর ৯ ডিসেম্বর সকালে পুরান ঢাকার ৫৩ নম্বর ঋষিকেশ দাস রোডের বাসা থেকে তাঁতীবাজারে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশে রওনা হন দর্জির কাজ করা বিশ্বজিৎ দাস (২৪)। পুরান ঢাকার জজকোর্ট এলাকায় উপর্যুপরি চাপাতির আঘাতে নির্মমভাবে প্রাণ হারান তিনি। প্রাণ বাঁচাতে জীবন ভিক্ষা চেয়ে দৌড়ে পাশের একটি ক্লিনিকে গিয়ে আশ্রয় নিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি তার।
সন্ত্রাসীরা বিশ্বজিৎকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। তার অনুনয়, মিনতি কানে পৌঁছায়নি পাষ-দের। রক্তাক্ত অবস্থায় দৌড়ে পালাতে গিয়েও আবার রড দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত করা হয়। সেখান থেকে নিস্তেজ নিথর বিশ্বজিৎকে এক রিকশাওয়ালা স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার কিছুক্ষণ পর তার মৃত্যু হয়।