স্টাফ রিপোর্টার: শুদ্ধ গীতিকবিতা ও গীতিকারদের অধিকার প্রতিষ্ঠায়‘বাংলাদেশ ইসলামি গীতিকার পরিষদ’ নামে একটি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ হয়েছে। কেন্দ্রীয় উদ্যোক্তা কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২০২৩-২৪ কার্যবর্ষের জন্য বাংলাদেশ ইসলামি গীতিকার পরিষদের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন নুরুল কিবরিয়া সাকিব।
সেই সঙ্গে বাংলাদেশ ইসলামি গীতিকার পরিষদের উদ্যোক্তা কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক প্রতিষ্ঠাকালীন ২০২৩-২৪ কার্যবর্ষের পূর্ণাঙ্গ কমিটিরও অনুমোদন দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ ইসলামি গীতিকার পরিষদ একটি অরাজনৈতিক সংগঠন। যা কয়েকজন তরুণ গীতিকারের হাত ধরে ২০ মার্চ ২০২৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। শুদ্ধ গীতিকবিতা ও গীতিকারদের অধিকার নিয়ে কাজ করাই যার মূল উদ্দেশ্য।
গীতিকারগণের লেখা নিয়ে আবহমানকাল ধরেই হয়ে আসছে দুর্নীতি, কথা চুরি করে নিজনামে চালিয়ে দেওয়া, গীতিকারের পূর্ণ পরিচিতি থাকার পরেও কালেক্টেড" শব্দটা লিখে গীতিকারের অবদানটাকে ধুলায় ধূসরিত করা এবং লেখনির কোন মূল্যায়ন না দেওয়া সহ নানবিধ সমস্যা প্রতিহত করার লক্ষ্যে গীতিকার পরিষদের যাত্রা শুরু হয়।
গীতিকারগণ হচ্ছেন বৃক্ষের মতো, বাকিসব তার ডালপালা, পাতাছায়া; অথচ কোন গানেই গীতিকারগণকে হাইলাইট করা হয়না। ভিডিওর কোন এক কোনে কোনঠাসা করে ঝাপসাভাবে কোনরকম নামটা উল্লেখ করা হয়! এমনকি- গীতিকারের লেখা গান গাওয়ার আগে বা কোথা প্রেসেন্টেশনের আগেও নেওয়া হয়না গীতিকারের নাম, এগুলোকেই দুর্নীতি, অনিয়ম, উদ্ধতপূর্ণ আচরণ বলে উল্লেখ করেছে সংগঠনটি।
কাজী মারুফ কে সভাপতি আর মামুন মিসবাহকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৪ জন সদস্য নিয়ে ১১পদ বিশিষ্ট একটি কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয় ২০২৩-২৪ কার্যবষের জন্য। কমিটির অন্যান্য পদে যারা আছেন তারা হলো:
উপদেষ্টা: নূরুল কিবরিয়া সাকিব,
সহ-সভাপতি: আলমগীর হোসাইন,
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মাহবুব হাসান,
সাংগঠনিক সম্পাদক: রফিকুল ইসলাম তাওহিদ,
সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: আহমদ নূর সাজ্জাদ,
অর্থ সম্পাদক: রাশেদ বিন শফিক,
প্রচার সম্পাদক: জাহিদুল ইসলাম,
তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক: মোঃ রাশেদুজ্জামান,
লিরিক বিষয়ক সম্পাদক: নুমান আব্দুর রহিম,
সহ-লিরিক বিষয়ক সম্পাদক:
এনায়েতুল্লাহ ফাহাদ,
নাইম নাওহাদ,
আবদুল্লাহ তুহিন