চেতনা বার্তা, কক্সবাজার থেকে অসীম দাশঃ
কক্সবাজারের উপকুলীয় দ্বীপ মহেশখালী উপজেলার ধলঘাটা ইউনিয়নের হাঁসর চর নামক স্থানে গত ১৩ নভেম্বর গভীর রাতে ট্রলার যোগে এসে মায়ানমারের ২শতাধিক রোহিঙ্গা শরনার্থী নারী পুরুষ আশ্রয় নিয়েছে । হঠাৎ করে গভীর রাতে ২ শতাধিক নারী পুরুষ ডেকসী পাতিল ও পরনের কাপড় চোপড় নিয়ে দলে দলে এ দ্বীপে আগমন করায় সাধারণ মানুষের মাঝে এক ধরনের আতংক বিরাজ করছে ।
এসময় ওই ইউনিয়নের সাধারন লোকজন তাদের আগমন করার বিষয়টি জানতে চাইলে রোহিঙ্গারা কেধেঁ অশ্রু কন্ঠে বলেন আমারা দীর্ঘদিন ধরে সাগরে ভেসে আসছি আমরা বার্মাইয়া নাগরিক আমাদের একটু আশ্রয় দিন। পরে সুতুরিয়া ও খাতুর বাপের পাড়ার লোকজন রোহিঙ্গা শরনার্থীদের স্থানীয় সাইকোন সেন্টার ও পার্শ্ববতী বাসাবাড়ীতে আশ্রয় দিয়েছে। মহেশখালী সদরের সাথে ধলঘাটা ইউনিয়নে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় শরনার্থীরা এ রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত সময়ে বিভিন্ন লোকজনের বাসা বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে ।
জানা গেছে, মায়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর নাসাকা বাহিনীর অত্যাচারে কারনে প্রানবাজি রেখে হাজার হাজার রোহিঙ্গা ট্রলার যোগে সাগর পথে বাংলাদেশের বিভিন্ন উপকুল দিয়ে এসে আশ্রয় নিচ্ছে ।
তবে মহেশখালী উপকুলের এই প্রথম বারের মত এত রোহিঙ্গা নারী পুরুষ এক সাথে আশ্রয় নিতে দেখা গেছে।
তবে ইতি মধ্যে অনেক রোহিঙ্গা আগে থেকে আশ্রয় গ্রহন করে বেশ কিছু অপরাধ মুলক কর্মকান্ডের সহিত জড়িত রয়েছে যার ফলে দিনের পর দিন আইন শৃংখলা অবনতি হয়েছে।
মহেশখালী থানার ওসি আলমগীর হোসেন জানান, মহেশখালীতে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের বিষয়টি শুনেছি অনুসন্ধান চালিয়ে পরবর্তি ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এব্যাপারে ধলঘাটার ইউপি চেয়ারম্যান আহছান উল্লাহ বাচ্ছু জানান, রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের বিষয়টি সঠিক এবং গ্রাম পুলিশ দিয়ে তাদের তালিকা তৈরী করা হচ্ছে ।
এ ব্যাপারে মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনোয়ারেল নাসের জানান, বিষয়টির নিয়ে ইতোমধ্যে পুলিশের মাধ্যমে যোগাযোগ করার মধ্য দিয়ে আইন গত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কক্সবাজারের উপকুলীয় দ্বীপ মহেশখালী উপজেলার ধলঘাটা ইউনিয়নের হাঁসর চর নামক স্থানে গত ১৩ নভেম্বর গভীর রাতে ট্রলার যোগে এসে মায়ানমারের ২শতাধিক রোহিঙ্গা শরনার্থী নারী পুরুষ আশ্রয় নিয়েছে । হঠাৎ করে গভীর রাতে ২ শতাধিক নারী পুরুষ ডেকসী পাতিল ও পরনের কাপড় চোপড় নিয়ে দলে দলে এ দ্বীপে আগমন করায় সাধারণ মানুষের মাঝে এক ধরনের আতংক বিরাজ করছে ।
এসময় ওই ইউনিয়নের সাধারন লোকজন তাদের আগমন করার বিষয়টি জানতে চাইলে রোহিঙ্গারা কেধেঁ অশ্রু কন্ঠে বলেন আমারা দীর্ঘদিন ধরে সাগরে ভেসে আসছি আমরা বার্মাইয়া নাগরিক আমাদের একটু আশ্রয় দিন। পরে সুতুরিয়া ও খাতুর বাপের পাড়ার লোকজন রোহিঙ্গা শরনার্থীদের স্থানীয় সাইকোন সেন্টার ও পার্শ্ববতী বাসাবাড়ীতে আশ্রয় দিয়েছে। মহেশখালী সদরের সাথে ধলঘাটা ইউনিয়নে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় শরনার্থীরা এ রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত সময়ে বিভিন্ন লোকজনের বাসা বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে ।
জানা গেছে, মায়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর নাসাকা বাহিনীর অত্যাচারে কারনে প্রানবাজি রেখে হাজার হাজার রোহিঙ্গা ট্রলার যোগে সাগর পথে বাংলাদেশের বিভিন্ন উপকুল দিয়ে এসে আশ্রয় নিচ্ছে ।
তবে মহেশখালী উপকুলের এই প্রথম বারের মত এত রোহিঙ্গা নারী পুরুষ এক সাথে আশ্রয় নিতে দেখা গেছে।
তবে ইতি মধ্যে অনেক রোহিঙ্গা আগে থেকে আশ্রয় গ্রহন করে বেশ কিছু অপরাধ মুলক কর্মকান্ডের সহিত জড়িত রয়েছে যার ফলে দিনের পর দিন আইন শৃংখলা অবনতি হয়েছে।
মহেশখালী থানার ওসি আলমগীর হোসেন জানান, মহেশখালীতে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের বিষয়টি শুনেছি অনুসন্ধান চালিয়ে পরবর্তি ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এব্যাপারে ধলঘাটার ইউপি চেয়ারম্যান আহছান উল্লাহ বাচ্ছু জানান, রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের বিষয়টি সঠিক এবং গ্রাম পুলিশ দিয়ে তাদের তালিকা তৈরী করা হচ্ছে ।
এ ব্যাপারে মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনোয়ারেল নাসের জানান, বিষয়টির নিয়ে ইতোমধ্যে পুলিশের মাধ্যমে যোগাযোগ করার মধ্য দিয়ে আইন গত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।