চেতনা বার্তা ডেস্কঃবিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান অর্থ পাচার মামলায় নিরপরাধ
প্রমাণিত হয়েছেন। রবিবার দুপুরে ঢাকার ৩ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক
মোঃ মোতাহার হোসেন তারেক রহমানকে খালাস দিয়ে এই রায় ঘোষণা করেন।
একই মামলায় ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে ৭ বছর কারাদন্ড এবং ৪০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়।
এর আগে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এসময় আদালত এলাকায় ঘিরে নেয়া হয় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। রায় ঘোষণার পর পরই উপস্থিত আইনজীবীরা উল্লাস প্রকাশ করে মিছিল করেন।
গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের আইনজীবী এডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, মামুনের বিরুদ্ধে রায় ন্যায় সংগত হয়নি।
এর আগে, ১৪ নভেম্বর আসামিপক্ষের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক শেষে আদালত রবিবার রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করেন।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর ক্যান্টনমেন্ট থানায় এ মামলাটি দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২০১০ সালের ৬ জুলাই তারেক রহমান ও মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়া হয়। ২০১১ সালের ৮ আগস্ট অভিযোগ গঠন করা হয়। অপরদিকে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আরো ১৬ টিরও বেশি হয়রানিমূলক মামলা বিগত মঈনউদ্দীন-ফখরুদ্দীন ও বর্তমান সরকারের শাসনামলে রজু করা হয়েছে বলে আইনজীবী সূত্রে জানা গেছে।
একই মামলায় ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে ৭ বছর কারাদন্ড এবং ৪০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়।
এর আগে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এসময় আদালত এলাকায় ঘিরে নেয়া হয় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। রায় ঘোষণার পর পরই উপস্থিত আইনজীবীরা উল্লাস প্রকাশ করে মিছিল করেন।
গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের আইনজীবী এডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, মামুনের বিরুদ্ধে রায় ন্যায় সংগত হয়নি।
এর আগে, ১৪ নভেম্বর আসামিপক্ষের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক শেষে আদালত রবিবার রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করেন।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর ক্যান্টনমেন্ট থানায় এ মামলাটি দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২০১০ সালের ৬ জুলাই তারেক রহমান ও মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়া হয়। ২০১১ সালের ৮ আগস্ট অভিযোগ গঠন করা হয়। অপরদিকে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আরো ১৬ টিরও বেশি হয়রানিমূলক মামলা বিগত মঈনউদ্দীন-ফখরুদ্দীন ও বর্তমান সরকারের শাসনামলে রজু করা হয়েছে বলে আইনজীবী সূত্রে জানা গেছে।