চেতনা বার্তা, কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীর একটি অন্যতম কৃষি পন্যের নাম লবণ। প্রকৃতির অপূর্ব লীলা পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সমুুদ্রের লোনা পানির চেয়ে বাংলাদেশের এ অঞ্চলের লোনা পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশী তাই কক্সবাজার জেলায় প্রাকৃতিক উপায়ে লবন উৎপাদন সহজ এবং দেশের লবন উৎপাদনের প্রধান জেলা ও বটে। কক্সবাজারে উৎপাদিত লবন সারা দেশের চাহিদা মেটাতে সক্ষম,জেলার সিংহ ভাগ লবন উৎপাদিত হয় মহেশখালীতে। গত বৎসর প্রায় ৪.০০ লক্ষ মে: টন লবন উৎপাদিত হয়। তাই চাহিদার চেয়ে উৎপাদন বেশী হওয়ায় লবণের দাম সন্তুষ্ট জনক না পাওয়ায় লবণ চাষীদের মুখে হাসি নেই। সরকার বিসিক এর মাধ্যমে লবন শিল্প উন্নয়ন প্রকল্প নামে ১টি প্রকল্প গ্রহণ করেছিল, যার উদ্দেশ্য হচেছ উপকূলীয় অঞ্চলের চাষীদের উন্নত মানের সাদা লবন উৎপাদনে কারিগরী সহয়তা দেওয়া যাতে চাষীরা লবনের ন্যায্য মূল্য পায় এবং চাহিদা মত লবণ উৎপাদন হলে বিদেশ থেকে লবণ আমদানী না করার জন্য পরামর্শ প্রদান করা’’। লবণ একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক কৃষি পন্য লবণ মনুষ্য খাদ্য, পশু ও মৎস্য খাদ্য এবং বিভিন্ন শিল্প কারখানায় ব্যবহার হয় । মহেশখালী উপজেলায় প্রায় ১১ হাজার মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে লবণ শিল্পের উপর নির্ভর করে জীবিকা নির্বাহ করে, সারা দেশে লবণের চাহিদাও কক্সবাজার জেলা থেকে মেটানো হয়। তাই লবণ চাষীদের উন্নয়ন ও স্বার্থ সংরনের জন্য এ জেলায় একটি লবন বোর্ড গঠন করা জেলাবাসীর দীর্ঘ দিনের দাবী। সাধারণত অগ্রাহায়ন মাস থেকে বৈশাখ মাস পর্যন্ত লবণ উৎপাদনের মৌসুম। এ সময় ধনী দরিদ্র প্রত্যেকের আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য লক্ষ্য করা যায় এবং প্রত্যেকের মুখে মুখে প্রাণ খোলা হাসি ফুুটে ওঠে। কিন্তু বিগত দু-তিন বৎসর লবণের বাম্পার ফলন হওয়ায় মাঠ পর্যায়ে লবণের দাম অত্যাধিক হ্রাস পেয়েছে । যার কারণে চাষীরা লবণ উৎপাদনে অনিহা প্রকাশ করছে। লবণ তার ঐতিহ্য ফিরিয়ে পাবে এমন প্রহরগুনছে চাষিরা । চলতি মৌসুমে লবণ চাষে ব্যবহৃত জমির পরিমান গত বৎসরের চেয়ে অধিক বেড়েই চলেছে। মৌসুম সম্পন্ন করতে প্রতি একরে খরচ পড়বে প্রায় ৬৫ হাজার টাকা। কিন্তু গেল মৌসমে লবণ উৎপাদন হয়েছে প্রতি একরে প্রায় ৭ শত মনের চেয়ে বেশী। তাই মন প্রতি চলতি মৌসুমে ১৮০টাকার চেয়ে লবণের দাম বেশি হলে কৃষকেরা ন্যায্য মুল্য পাওয়ার আশা করছে।একাধিক লবণ চাষীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে চলতি মাস থেকে চাষিরা লবন উৎপাদনের দিকে ঝুঁকে পড়বে। ন্যায মূল্য না পাওয়ার ভয়ে চাষিরা চলতি মৌসুমে লবণ উৎপাদনে অনিহাপ্রকাশ করছে। লবণের ন্যায মূল্য না পেলে অচিরেই লবণ শিল্প ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই লবণ শিল্পকে রক্ষা করতে হলে লবণের ন্যায মূল্য নিশ্চিত করতে হবে।
কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীর একটি অন্যতম কৃষি পন্যের নাম লবণ। প্রকৃতির অপূর্ব লীলা পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সমুুদ্রের লোনা পানির চেয়ে বাংলাদেশের এ অঞ্চলের লোনা পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশী তাই কক্সবাজার জেলায় প্রাকৃতিক উপায়ে লবন উৎপাদন সহজ এবং দেশের লবন উৎপাদনের প্রধান জেলা ও বটে। কক্সবাজারে উৎপাদিত লবন সারা দেশের চাহিদা মেটাতে সক্ষম,জেলার সিংহ ভাগ লবন উৎপাদিত হয় মহেশখালীতে। গত বৎসর প্রায় ৪.০০ লক্ষ মে: টন লবন উৎপাদিত হয়। তাই চাহিদার চেয়ে উৎপাদন বেশী হওয়ায় লবণের দাম সন্তুষ্ট জনক না পাওয়ায় লবণ চাষীদের মুখে হাসি নেই। সরকার বিসিক এর মাধ্যমে লবন শিল্প উন্নয়ন প্রকল্প নামে ১টি প্রকল্প গ্রহণ করেছিল, যার উদ্দেশ্য হচেছ উপকূলীয় অঞ্চলের চাষীদের উন্নত মানের সাদা লবন উৎপাদনে কারিগরী সহয়তা দেওয়া যাতে চাষীরা লবনের ন্যায্য মূল্য পায় এবং চাহিদা মত লবণ উৎপাদন হলে বিদেশ থেকে লবণ আমদানী না করার জন্য পরামর্শ প্রদান করা’’। লবণ একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক কৃষি পন্য লবণ মনুষ্য খাদ্য, পশু ও মৎস্য খাদ্য এবং বিভিন্ন শিল্প কারখানায় ব্যবহার হয় । মহেশখালী উপজেলায় প্রায় ১১ হাজার মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে লবণ শিল্পের উপর নির্ভর করে জীবিকা নির্বাহ করে, সারা দেশে লবণের চাহিদাও কক্সবাজার জেলা থেকে মেটানো হয়। তাই লবণ চাষীদের উন্নয়ন ও স্বার্থ সংরনের জন্য এ জেলায় একটি লবন বোর্ড গঠন করা জেলাবাসীর দীর্ঘ দিনের দাবী। সাধারণত অগ্রাহায়ন মাস থেকে বৈশাখ মাস পর্যন্ত লবণ উৎপাদনের মৌসুম। এ সময় ধনী দরিদ্র প্রত্যেকের আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য লক্ষ্য করা যায় এবং প্রত্যেকের মুখে মুখে প্রাণ খোলা হাসি ফুুটে ওঠে। কিন্তু বিগত দু-তিন বৎসর লবণের বাম্পার ফলন হওয়ায় মাঠ পর্যায়ে লবণের দাম অত্যাধিক হ্রাস পেয়েছে । যার কারণে চাষীরা লবণ উৎপাদনে অনিহা প্রকাশ করছে। লবণ তার ঐতিহ্য ফিরিয়ে পাবে এমন প্রহরগুনছে চাষিরা । চলতি মৌসুমে লবণ চাষে ব্যবহৃত জমির পরিমান গত বৎসরের চেয়ে অধিক বেড়েই চলেছে। মৌসুম সম্পন্ন করতে প্রতি একরে খরচ পড়বে প্রায় ৬৫ হাজার টাকা। কিন্তু গেল মৌসমে লবণ উৎপাদন হয়েছে প্রতি একরে প্রায় ৭ শত মনের চেয়ে বেশী। তাই মন প্রতি চলতি মৌসুমে ১৮০টাকার চেয়ে লবণের দাম বেশি হলে কৃষকেরা ন্যায্য মুল্য পাওয়ার আশা করছে।একাধিক লবণ চাষীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে চলতি মাস থেকে চাষিরা লবন উৎপাদনের দিকে ঝুঁকে পড়বে। ন্যায মূল্য না পাওয়ার ভয়ে চাষিরা চলতি মৌসুমে লবণ উৎপাদনে অনিহাপ্রকাশ করছে। লবণের ন্যায মূল্য না পেলে অচিরেই লবণ শিল্প ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই লবণ শিল্পকে রক্ষা করতে হলে লবণের ন্যায মূল্য নিশ্চিত করতে হবে।