চেতনা বার্তা ডেস্কঃ রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এডভোকেট ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)
কাজী রকিবউদ্দীন কমিশনের সঙ্গে চলতি সপ্তাহের যেকোনো দিন সাক্ষাৎ হবে বলে
জানা গেছে। এ লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয় থেকে
বঙ্গভবনে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। এ চিঠিতে, সাক্ষাতের সময় চাওয়া হয়েছে।
নির্ভরযোগ্য সূত্র জাস্ট নিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইসি সচিবালয়ের একজন কর্মকর্তা বঙ্গভবনে বৃহস্পতিবার চিঠি পাঠানোর সত্যতা স্বীকার করে বলেছেন, আগামী সপ্তাহের যেকোন দিন এ সাক্ষাৎ হবে। এ সাক্ষাতে তফসিলসহ বিরাজমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কমিশনের করণীয় কি তা নিয়ে আলোচনা এবং কমিশনের অগ্রগতি জানানো হবে রাষ্ট্রপতিকে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
সূত্র জানায়, বর্তমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে নির্বাচনী কাজ থেকে নিজেদের সরিয়ে রাখতে চায় না কমিশন। তাই সব সংশয় ও সন্দেহ কাটিয়ে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। এ সাক্ষাতে কমিশনের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রপতির কাছে তাদের সার্বিক অবস্থা তুলে ধরা হবে এবং কখন আসন্ন দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা যায়- আলোচনার কেন্দ্রই থাকবে এটি। সেখানে, যথাসময়ে তফসিল ঘোষনা করে ‘তফসিল থেকে ভোটগ্রহণ’ মাঝে লম্বা সময় রাখার ব্যাপারেও রাষ্ট্রপতির পরামর্শ চাওয়া হতে পারে। বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে একাধিকবার তফসিলে পরিবর্তন আনা যায়- তা-ও গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে। কমিশনের এ নীতিগত সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রপতিতে অবহিত করা হবে।
সূত্র মতে, নভেম্বরের শেষে তফসিল দিয়ে প্রয়োজনে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তাতে পরিবর্তন আনতেও প্রস্তুত রয়েছে ইসি। এ অনুযায়ী ২৫ নভেম্বর তফসিল দিয়ে জানুয়ারি ৯ ভোটগ্রহণ হবে। প্রয়োজনে ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত ভোটগ্রহণের দিন নিয়ে যেতেও প্রস্তুত রয়েছে সূত্রগুলো এ প্রতিবেদককে নিশ্চিত করেছে। তবে যতকিছুই হোক সংবিধান সম্মত রেখেই সব কিছু করার পক্ষে কমিশন।
একজন নির্বাচন কমিশনার জাস্ট নিউজকে একাধিকবার তফসিলে পরিবর্তন এনে সব দলকে নিয়ে নির্বাচন করার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। প্রয়োজনে নভেম্বরের শেষে তফসিল ঘোষণা করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঘোষিত তফসিলে পরিবর্তন আনতেও প্রস্তুত বলে জানান কমিশনার।
কারণ সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী অনুসারে সংবিধানের ১২৩ (৩) (ক) অনুচ্ছেদ অর্থাৎ সংসদের মেয়াদের শেষ ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। সেভাবেই প্রস্তুতি গ্রহণ করছে কমিশন।
নির্বাচনী সামগ্রীসহ অনুষঙ্গিক প্রস্তুতি সম্পন্ন প্রায়। ভোটার মুদ্রুণ ও নতুন তালিকাভুক্ত ৭০ লাখ ভোটারের আইডি বিতরণের কাজটি শেষ পর্যায়ে রয়েছে বলে বৃহস্পতিবার জাতীয় পরিচয়পত্র অনুবিভাগের মহাপরিচালক সুরাতুজ্জামান সেলিম জানান। তিনি বলেন, তফসিল ঘোষণার আগেই অবশিষ্ট কাজ সম্পন্ন হবে বলে জানান তিনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইসি সচিবালয়ের একজন কর্মকর্তা বঙ্গভবনে বৃহস্পতিবার চিঠি পাঠানোর সত্যতা স্বীকার করে বলেছেন, আগামী সপ্তাহের যেকোন দিন এ সাক্ষাৎ হবে। এ সাক্ষাতে তফসিলসহ বিরাজমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কমিশনের করণীয় কি তা নিয়ে আলোচনা এবং কমিশনের অগ্রগতি জানানো হবে রাষ্ট্রপতিকে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
সূত্র জানায়, বর্তমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে নির্বাচনী কাজ থেকে নিজেদের সরিয়ে রাখতে চায় না কমিশন। তাই সব সংশয় ও সন্দেহ কাটিয়ে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। এ সাক্ষাতে কমিশনের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রপতির কাছে তাদের সার্বিক অবস্থা তুলে ধরা হবে এবং কখন আসন্ন দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা যায়- আলোচনার কেন্দ্রই থাকবে এটি। সেখানে, যথাসময়ে তফসিল ঘোষনা করে ‘তফসিল থেকে ভোটগ্রহণ’ মাঝে লম্বা সময় রাখার ব্যাপারেও রাষ্ট্রপতির পরামর্শ চাওয়া হতে পারে। বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে একাধিকবার তফসিলে পরিবর্তন আনা যায়- তা-ও গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে। কমিশনের এ নীতিগত সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রপতিতে অবহিত করা হবে।
সূত্র মতে, নভেম্বরের শেষে তফসিল দিয়ে প্রয়োজনে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তাতে পরিবর্তন আনতেও প্রস্তুত রয়েছে ইসি। এ অনুযায়ী ২৫ নভেম্বর তফসিল দিয়ে জানুয়ারি ৯ ভোটগ্রহণ হবে। প্রয়োজনে ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত ভোটগ্রহণের দিন নিয়ে যেতেও প্রস্তুত রয়েছে সূত্রগুলো এ প্রতিবেদককে নিশ্চিত করেছে। তবে যতকিছুই হোক সংবিধান সম্মত রেখেই সব কিছু করার পক্ষে কমিশন।
একজন নির্বাচন কমিশনার জাস্ট নিউজকে একাধিকবার তফসিলে পরিবর্তন এনে সব দলকে নিয়ে নির্বাচন করার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। প্রয়োজনে নভেম্বরের শেষে তফসিল ঘোষণা করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঘোষিত তফসিলে পরিবর্তন আনতেও প্রস্তুত বলে জানান কমিশনার।
কারণ সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী অনুসারে সংবিধানের ১২৩ (৩) (ক) অনুচ্ছেদ অর্থাৎ সংসদের মেয়াদের শেষ ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। সেভাবেই প্রস্তুতি গ্রহণ করছে কমিশন।
নির্বাচনী সামগ্রীসহ অনুষঙ্গিক প্রস্তুতি সম্পন্ন প্রায়। ভোটার মুদ্রুণ ও নতুন তালিকাভুক্ত ৭০ লাখ ভোটারের আইডি বিতরণের কাজটি শেষ পর্যায়ে রয়েছে বলে বৃহস্পতিবার জাতীয় পরিচয়পত্র অনুবিভাগের মহাপরিচালক সুরাতুজ্জামান সেলিম জানান। তিনি বলেন, তফসিল ঘোষণার আগেই অবশিষ্ট কাজ সম্পন্ন হবে বলে জানান তিনি।