চেতনা বার্তা ডেস্কঃ প্যারাসিটামল সম্পর্কে ১০টি তথ্য:
১। প্যারাসিটামল সাধারণত ব্যথানাশক ও তাপমাত্রা কমাতে ব্যবহৃত হয়।
২। পৃথিবীতে একশটিরও বেশি ওষুধের সাথে মিশ্রিত করে এটি ব্যবহার করা হয় এবং বিশ্বজুড়ে ওটিসি ড্রাগ হিসেবে পাওয়া যায়।
৩। প্রাপ্ত বয়স্কদের চার গ্রাম অর্থাৎ আটটি ট্যাবলেট এর বেশি কোনভাবেই একদিনে গ্রহণ করা যাবে না।
৪। কোন ওষুধের কার্যকারিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্যারাসিটামল মিশ্রিত করা আছে কিনা এ বিষয়ে অবগত থাকতে হবে।
৫। কখনো অ্যালকোহল পান করার পর প্যারাসিটামল খাওয়া যাবে না।
৬। প্যারাসিটামল খাওয়ার পর অ্যালার্জি, শ্বাসকষ্ট জাতীয় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
৭। পাকস্থলীতে ব্যথা, অতিরিক্ত ঘাম, বমি বমি ভাব, বমি করা, ডায়রিয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিলে প্যারাসিটামল গ্রহণকারীকে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে।
৮। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া প্যারাসিটামল খেলে সঠিক নির্দেশিকা যেমন-জ্বরের জন্য সর্বোচ্চ তিন দিন, ব্যথার জন্য সর্বোচ্চ দশ দিন এরূপ নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে।
৯। গর্ভবতী মহিলা ও দুগ্ধবতী মায়েদের ক্ষেত্রে প্যারাসিটামল খাওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ অবস্থায় কোনভাবেই ডাক্তারের অনুমতি ছাড়া খাওয়া যাবে না।
১০। সঠিক নির্দেশনা অনুযায়ী খেলে প্যারাসিটামল একটি নিরাপদ ওষুধ কিন্তু অতিমাত্রায় গ্রহণ বা দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে কিডনী ও লিভার এর মারাত্মক ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
আরিফুর রহমান ফাহিম,প্রভাষক, ফার্মেসী বিভাগ,ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
১। প্যারাসিটামল সাধারণত ব্যথানাশক ও তাপমাত্রা কমাতে ব্যবহৃত হয়।
২। পৃথিবীতে একশটিরও বেশি ওষুধের সাথে মিশ্রিত করে এটি ব্যবহার করা হয় এবং বিশ্বজুড়ে ওটিসি ড্রাগ হিসেবে পাওয়া যায়।
৩। প্রাপ্ত বয়স্কদের চার গ্রাম অর্থাৎ আটটি ট্যাবলেট এর বেশি কোনভাবেই একদিনে গ্রহণ করা যাবে না।
৪। কোন ওষুধের কার্যকারিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্যারাসিটামল মিশ্রিত করা আছে কিনা এ বিষয়ে অবগত থাকতে হবে।
৫। কখনো অ্যালকোহল পান করার পর প্যারাসিটামল খাওয়া যাবে না।
৬। প্যারাসিটামল খাওয়ার পর অ্যালার্জি, শ্বাসকষ্ট জাতীয় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
৭। পাকস্থলীতে ব্যথা, অতিরিক্ত ঘাম, বমি বমি ভাব, বমি করা, ডায়রিয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিলে প্যারাসিটামল গ্রহণকারীকে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে।
৮। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া প্যারাসিটামল খেলে সঠিক নির্দেশিকা যেমন-জ্বরের জন্য সর্বোচ্চ তিন দিন, ব্যথার জন্য সর্বোচ্চ দশ দিন এরূপ নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে।
৯। গর্ভবতী মহিলা ও দুগ্ধবতী মায়েদের ক্ষেত্রে প্যারাসিটামল খাওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ অবস্থায় কোনভাবেই ডাক্তারের অনুমতি ছাড়া খাওয়া যাবে না।
১০। সঠিক নির্দেশনা অনুযায়ী খেলে প্যারাসিটামল একটি নিরাপদ ওষুধ কিন্তু অতিমাত্রায় গ্রহণ বা দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে কিডনী ও লিভার এর মারাত্মক ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
আরিফুর রহমান ফাহিম,প্রভাষক, ফার্মেসী বিভাগ,ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি