চেতনা বার্তা ডেস্কঃ বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট রুহুল কবীর রিজভী বলেছেন, বহুল আলোচিত ১০
ট্রাক অস্ত্র মামলার রায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও প্রহসনমূলক। শুক্রবার
দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে
তিনি এ কথা বলেন।
রিজভী বলেন, বিরোধী দলকে ধ্বংস করার জন্য রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এই রায় দেয়া হয়েছে। এই রায় আমরা মানি না, আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করবো।
তিনি বলেন, দেশ এক সংকট পেরিয়ে আরেক গভীর সংকটের মধ্যে পড়েছে। জনগণের আন্দোলনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্রের মুক্তি ঘটবে।
রিজভী আহমেদ বলেন, সরকার অগণতান্ত্রিকভাবে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে আটক করে রেখেছিল। তাকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছিল। এতোসব কিছুর পরেও তিনি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের হাল ধরেছেন।
তিনি বলেন, আপোষহীনভাবে সংগ্রাম চালিয়ে দলের নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করে রেখেছেন।
রিজভী আহমদ বলেন, আমাদের সংগ্রাম ছিল ন্যায় ও গণতন্ত্রের পক্ষে। আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পক্ষে সংগ্রাম করছি।
তিনি বলেন, আমরা ছিলাম সত্যের পক্ষে, ন্যায় এবং মানুষের পক্ষে। আমাদের আন্দোলন চলছে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত চলবে।
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের অনেক জেলা অন্ধকারের বদ্যভূমিতে পরিণত করেছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, এই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে জনগণকে মুক্তি করতে আন্দোলন ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই। কঠোর আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। আমরা আন্দোলনে আছি, থাকবো। আন্দোলন চলবে।
রিজভী বলেন, দেশের মানুষ একের পর এক হত্যা করতে পারে না। কিন্তু সরকার তার আজ্ঞাবহ যৌথবাহিনী দিয়ে মানুষ হত্যা করছে। সরকার মানুষ হত্যা করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চান। কিন্তু আমি সরকার বলে চাই, মানুষ হত্যা করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবেন না। এখনো সময় আছে মানুষ হত্যা বন্ধ করুন এবং পদত্যাগ করে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিন।
বিএনপির আন্দোলন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের এই আন্দোলন ছিল সত্য, ন্যায় ও গণতন্ত্রের পক্ষে। এই আন্দোলন এখনো অব্যাহত আছে। কিন্তু সরকার একদলীয় বাকশালী মনোভাব নিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের হত্যা করছে।
কারাগারে আটক থাকা অবস্থায় যারা তার জন্য কাজ করেছেন তাদের ধন্যবাদ জানান তিনি।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আব্দুস সালাম, বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন, সহ-দপ্তর সম্পাদক আব্দুল লতিফ জনি, আসাদুল করিম শাহীন, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট মাসুক তালুকদার, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, ৬১ দিন পর বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসেন দলের যুগ্ম মহাসচিব ও দফতারের দায়িত্বপ্রাপ্ত রুহুল কবীর রিজভী আহমদ। তিনি সর্ব শেষ ৩০ নভেম্বর রাতে দলের নয়াপল্টনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছিলেন। পরে ভোরে তাকে কার্যালয়ের দোতলার সিড়ি বেয়ে দরজা ভেঙ্গে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশের একটি টিম।
রিজভী বলেন, বিরোধী দলকে ধ্বংস করার জন্য রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এই রায় দেয়া হয়েছে। এই রায় আমরা মানি না, আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করবো।
তিনি বলেন, দেশ এক সংকট পেরিয়ে আরেক গভীর সংকটের মধ্যে পড়েছে। জনগণের আন্দোলনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্রের মুক্তি ঘটবে।
রিজভী আহমেদ বলেন, সরকার অগণতান্ত্রিকভাবে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে আটক করে রেখেছিল। তাকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছিল। এতোসব কিছুর পরেও তিনি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের হাল ধরেছেন।
তিনি বলেন, আপোষহীনভাবে সংগ্রাম চালিয়ে দলের নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করে রেখেছেন।
রিজভী আহমদ বলেন, আমাদের সংগ্রাম ছিল ন্যায় ও গণতন্ত্রের পক্ষে। আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পক্ষে সংগ্রাম করছি।
তিনি বলেন, আমরা ছিলাম সত্যের পক্ষে, ন্যায় এবং মানুষের পক্ষে। আমাদের আন্দোলন চলছে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত চলবে।
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের অনেক জেলা অন্ধকারের বদ্যভূমিতে পরিণত করেছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, এই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে জনগণকে মুক্তি করতে আন্দোলন ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই। কঠোর আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। আমরা আন্দোলনে আছি, থাকবো। আন্দোলন চলবে।
রিজভী বলেন, দেশের মানুষ একের পর এক হত্যা করতে পারে না। কিন্তু সরকার তার আজ্ঞাবহ যৌথবাহিনী দিয়ে মানুষ হত্যা করছে। সরকার মানুষ হত্যা করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চান। কিন্তু আমি সরকার বলে চাই, মানুষ হত্যা করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবেন না। এখনো সময় আছে মানুষ হত্যা বন্ধ করুন এবং পদত্যাগ করে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিন।
বিএনপির আন্দোলন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের এই আন্দোলন ছিল সত্য, ন্যায় ও গণতন্ত্রের পক্ষে। এই আন্দোলন এখনো অব্যাহত আছে। কিন্তু সরকার একদলীয় বাকশালী মনোভাব নিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের হত্যা করছে।
কারাগারে আটক থাকা অবস্থায় যারা তার জন্য কাজ করেছেন তাদের ধন্যবাদ জানান তিনি।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আব্দুস সালাম, বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন, সহ-দপ্তর সম্পাদক আব্দুল লতিফ জনি, আসাদুল করিম শাহীন, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট মাসুক তালুকদার, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, ৬১ দিন পর বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসেন দলের যুগ্ম মহাসচিব ও দফতারের দায়িত্বপ্রাপ্ত রুহুল কবীর রিজভী আহমদ। তিনি সর্ব শেষ ৩০ নভেম্বর রাতে দলের নয়াপল্টনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছিলেন। পরে ভোরে তাকে কার্যালয়ের দোতলার সিড়ি বেয়ে দরজা ভেঙ্গে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশের একটি টিম।