শিবগঞ্জ (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ গতকাল শুক্রবার সকালে বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার রায়নগর জাতীয় মসলা গবেষনা কেন্দ্রের শ্রমিকেরা তাদের চাকুরী নিয়মিত করার ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ বৈষম্য সৃষ্টি করায় তারা অফিসে তালা ঝুলিয়ে কর্ম বিরতি পালন করে।
জানা গেছে মসলা গবেষনা কেন্দ্রে ১৩৮ জন শ্রমিক কাজ করে। এদের মধ্যে অধিকাংশ শ্রমিক ১৯৯৭/৯৮ সাল থেকে দিন হাজিরার ভিত্তিতে কাজ করে আসিতেছে। চাকুরিতে তাদেরকে নিয়মিত না করে যারা ২০০৫/০৬ সালে চাকুরিতে যোগদান করেছে তাদেরকে কর্তৃ পক্ষ মোটা অংকের উৎকোষ নিয়ে নিয়মিত করেছে। এর পতিবাদে সকল শ্রমিকেরা অনির্ষ্টি সময়ের জন্য কর্ম বিরতি ঘোষনা দিয়ে বিক্ষোভ করেছে। অভিলম্ভে তাদের ন্যায্যদাবী পুরুন না হওয়া পর্ষন্ত তাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। এব্যাপারে শ্রমিক আনিছার রহমান জানান আমি ১৯৯৮ সালে মসলা গবেষনা কেন্দ্রে শ্রমিক হিসাবে যোগদান করে নিয়মিত হতে পারি নাই এমন কি নিয়মিত হওয়ার জন্য আমার কাগজ পত্র কর্তৃ পক্ষ গোপন করেছে।এবং ২০০৫ সালে যারা যোগদান করেছে তাদের কে নিয়মিত করা হয়েছে।শ্রমিক সভাপতি মকুল হোসেন যানান যোগদানের ভিত্তিতে পর্যায় ক্রমে সকল শ্রমিকদেরকে নিয়মিত করা হোক এবং আমাদের মাঝের সকল বৈষম্য দুর করার জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
জানা গেছে মসলা গবেষনা কেন্দ্রে ১৩৮ জন শ্রমিক কাজ করে। এদের মধ্যে অধিকাংশ শ্রমিক ১৯৯৭/৯৮ সাল থেকে দিন হাজিরার ভিত্তিতে কাজ করে আসিতেছে। চাকুরিতে তাদেরকে নিয়মিত না করে যারা ২০০৫/০৬ সালে চাকুরিতে যোগদান করেছে তাদেরকে কর্তৃ পক্ষ মোটা অংকের উৎকোষ নিয়ে নিয়মিত করেছে। এর পতিবাদে সকল শ্রমিকেরা অনির্ষ্টি সময়ের জন্য কর্ম বিরতি ঘোষনা দিয়ে বিক্ষোভ করেছে। অভিলম্ভে তাদের ন্যায্যদাবী পুরুন না হওয়া পর্ষন্ত তাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। এব্যাপারে শ্রমিক আনিছার রহমান জানান আমি ১৯৯৮ সালে মসলা গবেষনা কেন্দ্রে শ্রমিক হিসাবে যোগদান করে নিয়মিত হতে পারি নাই এমন কি নিয়মিত হওয়ার জন্য আমার কাগজ পত্র কর্তৃ পক্ষ গোপন করেছে।এবং ২০০৫ সালে যারা যোগদান করেছে তাদের কে নিয়মিত করা হয়েছে।শ্রমিক সভাপতি মকুল হোসেন যানান যোগদানের ভিত্তিতে পর্যায় ক্রমে সকল শ্রমিকদেরকে নিয়মিত করা হোক এবং আমাদের মাঝের সকল বৈষম্য দুর করার জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেন।