স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহঃ
ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার ফতেপুর বেড়েরমাঠ গ্রামে পঞ্চম শ্রেনীর এক ছাত্রীকে ধর্ষন চেষ্টার অভিযোগ গ্রামবাসি রোববার লিটন (৩০) নামে এক লম্পটকে হাতুড়ি পেটা করেছে। লিটনকে আহত অবস্থায় মহেশপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পুলিশ প্রহরায় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। দুই সন্তানের জনক লিটন বেড়েরমাঠ গ্রামের গোলাম ফারুকের ছেলে। ঝিনাইদহ মহেশপুর থানার উপ-পরিদর্শক বিকাশ চন্দ্র জানান, শনিবার বাড়িতে একা পেয়ে লিটন পঞ্চম শ্রেনীর এক স্কুল ছাত্রীকে জোর পুর্বক পাশবিক নির্যাতনের চেষ্টা চালায়। বিষয়টি রোববার জানাজানি হলে দুপুর বেলা ফতেপুর বাজার থেকে লিটনকে ধরে হাতুড়িপেটা করে। রক্তাক্ত জখম অবস্থায় পুলিশ তাকে উদ্ধার করে মহেশপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এ বিষয়ে মহেশপুর থানায় মামলা দায়েরের পক্রিয়া চলছিল। এদিকে বিষয়টি ধামাচাপা দিতে ফতেপুর বাজারের কথিক একটি মানবাধিকার সংস্থা লিটনের কাছ থেকে মোটা অংকের বানিজ্য করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ফলে স্কুল ছাত্রীর পরিবারকে মামলা না করতে প্ররোচনা দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় এলাকাবাসি ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। ধর্ষন চেষ্টার বিষয়টি স্থানীয় ভাবে মিটিয়ে ফেলতে রাজনৈতিক ভাবেও চাপ দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। বিষয়টি যাতে ধামাচাপা না পড়ে ক্ষতিগ্রস্থ ওই পরিবারটি সে বিষয়ে জেলা প্রশাসক, মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মহেশপুর ওসির হস্তক্ষেপ কমনা করেছে ।
ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার ফতেপুর বেড়েরমাঠ গ্রামে পঞ্চম শ্রেনীর এক ছাত্রীকে ধর্ষন চেষ্টার অভিযোগ গ্রামবাসি রোববার লিটন (৩০) নামে এক লম্পটকে হাতুড়ি পেটা করেছে। লিটনকে আহত অবস্থায় মহেশপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পুলিশ প্রহরায় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। দুই সন্তানের জনক লিটন বেড়েরমাঠ গ্রামের গোলাম ফারুকের ছেলে। ঝিনাইদহ মহেশপুর থানার উপ-পরিদর্শক বিকাশ চন্দ্র জানান, শনিবার বাড়িতে একা পেয়ে লিটন পঞ্চম শ্রেনীর এক স্কুল ছাত্রীকে জোর পুর্বক পাশবিক নির্যাতনের চেষ্টা চালায়। বিষয়টি রোববার জানাজানি হলে দুপুর বেলা ফতেপুর বাজার থেকে লিটনকে ধরে হাতুড়িপেটা করে। রক্তাক্ত জখম অবস্থায় পুলিশ তাকে উদ্ধার করে মহেশপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এ বিষয়ে মহেশপুর থানায় মামলা দায়েরের পক্রিয়া চলছিল। এদিকে বিষয়টি ধামাচাপা দিতে ফতেপুর বাজারের কথিক একটি মানবাধিকার সংস্থা লিটনের কাছ থেকে মোটা অংকের বানিজ্য করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ফলে স্কুল ছাত্রীর পরিবারকে মামলা না করতে প্ররোচনা দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় এলাকাবাসি ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। ধর্ষন চেষ্টার বিষয়টি স্থানীয় ভাবে মিটিয়ে ফেলতে রাজনৈতিক ভাবেও চাপ দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। বিষয়টি যাতে ধামাচাপা না পড়ে ক্ষতিগ্রস্থ ওই পরিবারটি সে বিষয়ে জেলা প্রশাসক, মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মহেশপুর ওসির হস্তক্ষেপ কমনা করেছে ।