GuidePedia
আপনার প্রতিষ্ঠানের বহুল প্রচারের জন্য বিজ্ঞাপন দিতে এখানে ক্লিক করুন অথবা মেইল করুন: chetonabarta@gmail.com


আকাশ সদর(বগুড়া) প্রতিনিধি: মঙ্গলবার দিবাগত রাতে বগুড়ার ঐতিহাসিক মহাস্থানে মডার্ণ টেইলার্সে ভয়াবহ আগুণ। সবকিছু পুড়ে ভস্মিভূত। ২০ লাধিক টাকার তি সাধন।

জানা যায়, মঙ্গলবার দিবাগত রাতে প্রতিদিনের ন্যায় দোকান মালিক ও কর্মচারীগণ যথারিথী টেইলার্সের দোকান বন্ধ করে বাড়ি চলে যায়। অন্যদিকে মার্কেটের অন্য সব দোকানও বন্ধ করে বাড়ি চলে যায়। রাত আনুমানিক ২টার দিকে দোকান ঘরে আগুণের সূত্রপাত হয়। ধীরে ধীরে আগুণ বিস্তার লাভ করে। পুড়তে থাকে টেইলার্সের দোকানের ভিতরে থাকা সার্ট পিচ, প্যান্ট পিচ, বোরকা পিচ সহ দোকানের ভিতরে থাকা সকল কাপড় চোপড়। আগুণের প্রকট এতোটাই বেশি ছিল যে, ভিতরে থাকা ১৪টি সেলাই মেশিন, কাপড় রাখার র‌্যাক সহ যাবতীয় আসবাবপত্র পুড়ে ভস্মিভূত হয়ে যায়। ভিতরে সব কিছু পুড়ে টিনের ছাউনী পুড়ে ধোঁয়া উপরে উড়তে থাকে। ভোর হবার আগে আশপাশের লোকজন ধোঁয়া দেখতে পেয়ে দিকবিদিক ছোটাছুটি করতে থাকে। চেষ্টা চলতে থাকে দোকান মালিক ও ফায়ার সার্ভিসে খবর দেওয়ার জন্য। তারা এসে দোকানের সার্টার খুলে দেখতে পায় ভিতরে শুধু ছাইয়ের স্তুপ পড়ে আছে। শুধু ছাই আর ছাই। সবাই নির্বাক। এক টুকরো কাপড়ও নেই যা হাতে নিয়ে যাবে। হতবিহম্বল হয়ে পড়ে সবাই। যে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কয়েক ঘন্টা আগেও ব্যবসা করে গেছেন, সেই প্রতিষ্ঠানে কয়েক ঘন্টা পড়ে এসে ছাইয়ের স্তুপ দেখে মালিক মিজানুর রহমান ও ছোট ভাই মিলন রহমান মৃহমান। তাই বার বার মূর্ছা যাচ্ছেন। সান্তনার ভাষা নেই কারো। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের এমন তি কেউ মেনে নিতে পারছে না। বৈদ্যুতিক সর্ট সার্কিট থেকে আগুণের সূত্রপাত নাকি পূর্ব শুত্র“তার কোন জেরে এমন তি জানা নেই কারো। একদিকে যেমন দোকান মালিকের তি অন্যদিকে তেমনি টেইলার্সে সার্ট প্যান্ড জামা কাপড় সহ বোরকা বানাতে দেওয়া কাস্টমারদেরও মাথায় হাত পড়েছে। কেননা অর্ডারকৃত মালামাল দেলদেন করা কারো পইে সম্ভব নয়। ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা এসে আগুণ নিয়ন্ত্রণের ফলে আশপাশের দোকানগুলো আরো বড় ধরনের তির হাত থেকে রা পায়। দোকান মালিক মিজানুর রহমান ও তার ছোট ভাই মিলন রহমান এর সাথে কথা বললে তারা জানান, এমন তি মেনে নিতে পারছে না। পথে বসার উপক্রম এখন তাদের। এর মাধ্যমে তারা প্রায় ২০ লাধিক টাকার তির সম্মুখীন বলে জানান।
Comments
0 Comments
 
Top