মধু :
মধুতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ফাংগাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। গরম পানিতে ১ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন। এতে করে কাশি অনেকটা কমে যাবে।
আদা :
আদার যে নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে, তা খুসখুসে কাশির জন্য উপকারী। মিউকাসের জন্য গলা খুসখুস করে আর এই খুসখুসে কাশি দূর করতে আদা কার্যকরী।
যষ্টি মধু :
যষ্টি মধুর অনেক গুণ রয়েছে। পানি দিয়ে ভালোভাবে যষ্টি মধু ফুটিয়ে নিন। এর মধ্যে মধু, লেবুর রস মেশান। তারপর সব উপাদান একসঙ্গে মিশিয়ে ফুটান।
তুলসী :
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে তুলসী অনেক উপকারী। তুলসীতে ভিটামিন 'সি' ও জিঙ্ক রয়েছে, যা ইনফ্লুয়েঞ্জা ও শুকনো কফ কমাতে জাদুকরী ভূমিকা পালন করে।
লবণ পানি দিয়ে গার্গল :
পানি গরম করে এর মধ্যে এক চিমটি লবণ দিন। তারপর ৩০ সেকেন্ড ধরে গার্গল করুন।
ওপরের বিষয়গুলো মেনে চললে আর ঠাণ্ডা খাবার ও বাইরের খাবার এড়িয়ে চললে ঠাণ্ড দ্রুত সেরে যাবে। তবে ১০ দিন পরেও যদি ঠাণ্ডা না সারে সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে।