চেতনা বার্তা কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ
কক্সবাজার জেলাধীন মহশেখালী অন্যতম র্পযটক স্থান বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন আদনিাথ পাহাড়রে পাদদেশের চর্তুদিকে কি অর্পূব সৌর্ন্দয্য ও নূপুরের লীলাভূমী। মহেশখালীর আদিনাথের চর্তুদিকে র্পযটন স্পট এরিয়া গড়িয়া তুললে ইহা সিঙ্গাপুরে পরিনত হবে এতে কোন সন্দহে নাই। বাংলাদেশের একমাত্র স্বাস্থ্যকর স্থান, পৃথিবীর র্সবশ্রেষ্ঠে র্দীঘ সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার এর সঙ্গে সংযুক্ত মহেশখালী আদিনাথের বিশাল পাদদেশে সাগর সংলগ্ন পাহাড় বেষ্টিত পর্যটক স্থান ও ম্যানগ্রোভ বন ও মৌসুমি বাতাস সকলরে মন জুড়ায়। বিভিন্ন প্রজাতরি বাগান, বাগানে বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কিছির মিছির আনাগোনা, বাগানের নিচে সাগরের তরঙ্গ ঢেউ, এমন অপরূপ সৌর্ন্দয্য যেন মন কেড়ে নেওয়ার মত। এখানে জীবনের কোন ঝুকি বা হুমকি নাই। পাহাড়ের পাদদেশের সাথে সংযুক্ত সাগরের কিনারা আদিনাথ জেটি হয়ে কক্সবাজার থেকে আগমন এবং নিরাপদ যাওয়া আসা করা যায়। মহেশখালীতে আছে জগৎ বিখ্যাত মিষ্টি পানের বরজ, চিংড়ি চাষের বড় বড় চিংড়ি ঘের, বিশাল বিশাল লবণ উত্তোলনের মাঠ, বিশাল শুটকি উৎপাদনের চরাঞ্চল, বাংলাদশেরে উন্নতমানরে বিখ্যাত ফিশিং ট্রলারের সমারোহ। রাখাইন সম্প্রদায়রে বড় বড় ক্যায়াং ও প্যাগোড়া এবং আধনিাথের পাহাড়রে উপর সানাতন ধর্মাবলম্বীদের দেবতা শিবের আবাস স্থল প্রধান মন্দির অবস্থতি, যাহা এশিয়া মহাদেশের মধ্যে বৃহত্তম। আবার মহশেখালীর সাথে বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে উঠা সোনাদিয়া চর ও চর সংলগ্ন বিশাল প্যারাবন আরেকটি আর্কষণ করার মত র্পযটন ও ভ্রমনের স্থান। মহেশখালী দ্বীপের চারদিকে বঙ্গোপসাগর, এখানে আছে র্সব শ্রেষ্ঠ নজর কাড়ার মত পাহাড়ে বিভিন্ন প্রজাতির গাছের বাগান ও বিভিন্ন প্রজাতির পশুপাখি। কি মনোরম পরিবেশ তা বুঝেিয় শেষ করা যাবে না! এই মহেশখালীতে বাংলাদেশের সিংহভাগ লবণ উৎপাদন ও বিশ্ব বিখ্যাত মিষ্টি পানের বরজের সৌর্ন্দয্য থেকে দুই চোখ ফিরানো যায় না। একদম সাগরের মুক্ত মৌসুমী বাতাস বয়ে যায়, যাতে কোন রোগ নাই। বলতে গেলে এখানকার পরিবেশে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপযোগী। দেশী বিদেশেী র্পযটকেরা কক্সবাজার থেকে সরাসরি মহেশখালীতে আসে বেশি ভ্রমণে। আবার যে দিকে তাকায় সাগরের নিকটতম বাসিন্দা ঝাঁকে ঝাঁকে গঙ্গা কবুতর। মহেশখালীর সাগরের সাথে বাইন, সুন্দরী, কেউড়া গাছ সহ আরো নানান প্রকারের সরকারের রুপতি ও সৃষ্টর্কিতার দানে হাজার হাজার প্রজাতির গাছের বাগান অর্পূব সৌর্ন্দয্য মন কেড়ে নেওয়ার মত। এখানে যদি সরকারী বেসরকারী এবং দাতা সংস্থাদের আর্ন্তজাতিক মানের র্পযটন স্পট গড়ে তোলা হয় তাহলে বাংলাদেশ লক্ষ লক্ষ টাকার রাজস্ব পাবে, দেশ হবে স্বনির্ভর। মহেশখালী বেড়াতে এসে পর্যটককে খাওয়া পরার এবং থাকার জন্য উন্নত মানের হোটেল ও শফিং মল, অত্যাধুনিক হাসপাতাল, আইনশৃংখলা বাহিনীর জন্য নিজস্ব ভবন, যোগাযোগের গাড়ী, পানিতে চলাচলরে উন্নতমানের যান বাহন ও বিনোদনের ব্যবস্থা সহ অন্যান্য অত্যাধুনিক অবকাঠামো গড়িয়া তুললে সোনাদিয়া সিঙ্গাপুরকেও হার মানাবে। তবে দেশ প্রেমিকদের আগাইয়া আসা ও সহযোগিতার হাত বাড়ানো একান্ত প্রয়োজন।
কক্সবাজার জেলাধীন মহশেখালী অন্যতম র্পযটক স্থান বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন আদনিাথ পাহাড়রে পাদদেশের চর্তুদিকে কি অর্পূব সৌর্ন্দয্য ও নূপুরের লীলাভূমী। মহেশখালীর আদিনাথের চর্তুদিকে র্পযটন স্পট এরিয়া গড়িয়া তুললে ইহা সিঙ্গাপুরে পরিনত হবে এতে কোন সন্দহে নাই। বাংলাদেশের একমাত্র স্বাস্থ্যকর স্থান, পৃথিবীর র্সবশ্রেষ্ঠে র্দীঘ সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার এর সঙ্গে সংযুক্ত মহেশখালী আদিনাথের বিশাল পাদদেশে সাগর সংলগ্ন পাহাড় বেষ্টিত পর্যটক স্থান ও ম্যানগ্রোভ বন ও মৌসুমি বাতাস সকলরে মন জুড়ায়। বিভিন্ন প্রজাতরি বাগান, বাগানে বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কিছির মিছির আনাগোনা, বাগানের নিচে সাগরের তরঙ্গ ঢেউ, এমন অপরূপ সৌর্ন্দয্য যেন মন কেড়ে নেওয়ার মত। এখানে জীবনের কোন ঝুকি বা হুমকি নাই। পাহাড়ের পাদদেশের সাথে সংযুক্ত সাগরের কিনারা আদিনাথ জেটি হয়ে কক্সবাজার থেকে আগমন এবং নিরাপদ যাওয়া আসা করা যায়। মহেশখালীতে আছে জগৎ বিখ্যাত মিষ্টি পানের বরজ, চিংড়ি চাষের বড় বড় চিংড়ি ঘের, বিশাল বিশাল লবণ উত্তোলনের মাঠ, বিশাল শুটকি উৎপাদনের চরাঞ্চল, বাংলাদশেরে উন্নতমানরে বিখ্যাত ফিশিং ট্রলারের সমারোহ। রাখাইন সম্প্রদায়রে বড় বড় ক্যায়াং ও প্যাগোড়া এবং আধনিাথের পাহাড়রে উপর সানাতন ধর্মাবলম্বীদের দেবতা শিবের আবাস স্থল প্রধান মন্দির অবস্থতি, যাহা এশিয়া মহাদেশের মধ্যে বৃহত্তম। আবার মহশেখালীর সাথে বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে উঠা সোনাদিয়া চর ও চর সংলগ্ন বিশাল প্যারাবন আরেকটি আর্কষণ করার মত র্পযটন ও ভ্রমনের স্থান। মহেশখালী দ্বীপের চারদিকে বঙ্গোপসাগর, এখানে আছে র্সব শ্রেষ্ঠ নজর কাড়ার মত পাহাড়ে বিভিন্ন প্রজাতির গাছের বাগান ও বিভিন্ন প্রজাতির পশুপাখি। কি মনোরম পরিবেশ তা বুঝেিয় শেষ করা যাবে না! এই মহেশখালীতে বাংলাদেশের সিংহভাগ লবণ উৎপাদন ও বিশ্ব বিখ্যাত মিষ্টি পানের বরজের সৌর্ন্দয্য থেকে দুই চোখ ফিরানো যায় না। একদম সাগরের মুক্ত মৌসুমী বাতাস বয়ে যায়, যাতে কোন রোগ নাই। বলতে গেলে এখানকার পরিবেশে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপযোগী। দেশী বিদেশেী র্পযটকেরা কক্সবাজার থেকে সরাসরি মহেশখালীতে আসে বেশি ভ্রমণে। আবার যে দিকে তাকায় সাগরের নিকটতম বাসিন্দা ঝাঁকে ঝাঁকে গঙ্গা কবুতর। মহেশখালীর সাগরের সাথে বাইন, সুন্দরী, কেউড়া গাছ সহ আরো নানান প্রকারের সরকারের রুপতি ও সৃষ্টর্কিতার দানে হাজার হাজার প্রজাতির গাছের বাগান অর্পূব সৌর্ন্দয্য মন কেড়ে নেওয়ার মত। এখানে যদি সরকারী বেসরকারী এবং দাতা সংস্থাদের আর্ন্তজাতিক মানের র্পযটন স্পট গড়ে তোলা হয় তাহলে বাংলাদেশ লক্ষ লক্ষ টাকার রাজস্ব পাবে, দেশ হবে স্বনির্ভর। মহেশখালী বেড়াতে এসে পর্যটককে খাওয়া পরার এবং থাকার জন্য উন্নত মানের হোটেল ও শফিং মল, অত্যাধুনিক হাসপাতাল, আইনশৃংখলা বাহিনীর জন্য নিজস্ব ভবন, যোগাযোগের গাড়ী, পানিতে চলাচলরে উন্নতমানের যান বাহন ও বিনোদনের ব্যবস্থা সহ অন্যান্য অত্যাধুনিক অবকাঠামো গড়িয়া তুললে সোনাদিয়া সিঙ্গাপুরকেও হার মানাবে। তবে দেশ প্রেমিকদের আগাইয়া আসা ও সহযোগিতার হাত বাড়ানো একান্ত প্রয়োজন।