অসীম দাশ,(চেতনা বার্তা) কক্সবাজার প্রতিনিধি
পৌষ মাস আগমনের সাথে সাথে বর্তমানে দেশের কয়েকটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্য প্রবাহ বইতে শুরু করেছে। আর মৃদু শৈত প্রবাহের কারণে মহেশখালী উপজেলাতেও শীত নামতে শুরু করেছে। পৌষ মাসের তীব্র শীতে হিমেল হাওয়াই সবাই একটু উষ্ণতার জন্য পাগল হয়ে পড়ে। কয়েকদিন ধরে প্রচন্ড শীত আর কুয়াশায় কাবু হয়ে পড়ছে জনজীবন। মহেশখালী উপজেলা দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর শীত বেশী পড়ছে। চলতি ডিসেম্বর মাস ছাড়াও আগামী জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে সারাদেশে শীতের তীব্রতা আরো বাড়বে বলে জানা যায়। শীতের আগমনের ধারাবাহিকতায় মহেশখালী উপজেলার বিভিন্ন বাজারে শীতবস্ত্র ক্রয় করতে সকল শ্রেণীর মানুষের উপচে পড়া ভীড় লক্ষ্য করা যায়। মহেশখালী দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় এখানে বসবাসকারী লোকসংখ্যার মধ্যে দরিদ্র জনসংখ্যাই তুলনামূলক বেশী। বেশীর ভাগ মানুষের প্রধান পেশা হচ্ছে দিনমজুর। প্রতিবছর দ্বীপের বিত্তশালী লোক, প্রবাসী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সহ বিভিন্ন বেসরকারী এনজিও থেকে দরিদ্র মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হলেও চলমান দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারনে এখনো পর্যন্ত কেউ শীতবস্ত্র বিতরণের জন্য দরিদ্র মানুষেদের পাশে দাড়ায়নি। তাই এ দ্বীপের দিন মজুর মানুষদের অন্ন যোগাড়ের পাশাপাশি শীতবস্ত্র কিনতে কষ্টকর হয়ে পড়ছে। তারপরেও শীতের তীব্রতা বাড়ার কারণে শীতের তীব্রতা থেকে পরিত্রান পেতে দ্বীপের দরিদ্র লোকজন তাদের সাধ্যমত শীতবস্ত্র কিনতে ভিড় জমাচ্ছে উপজেলার বিভিন্ন বাজারের রাস্তার পাশে শীতবস্ত্র বিক্রি করা হকারদের নিকট। মহেশখালী উপজেলার গোরকঘাটা বাজারের পুরান থানার সামনে, বড়মহেশখালী নতুনবাজারের বিভিন্ন স্থানে, হোয়ানক টাইমবাজারে, কালামারছড়া বাজার সহ বিভিন্ন স্থানে হকাররা শীতবস্ত্র বিক্রি করার দৃশ্য চোখে পড়ে। কয়েকজন ক্রেতা জানায়, বিগত বছরের চেয়ে এ বছর শীতবস্ত্রের দাম অনেক বেশী। হকাররা বেশী দাম নিচ্ছে বলে ক্রেতারা দাবী করে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হকাররা জানায়, বর্তমান চলমান রাজনৈতিক সংকটের কারণে শহর থেকে বিগত বছরের চেয়ে দ্বিগুন দামে শীতবস্ত্র কিনতে হচ্ছে এবং নিয়মিত যানবাহন চলাচল না করায় পরিবহন খরচও অনেক বেড়ে গেছে। এ কারণে এ বছর শীতবস্ত্রের দাম তুলনামুলক বেশী হয়ে পড়েছে। দেশের এ ক্রান্তিলগ্নে ভবিষ্যতে সমাজের বিত্তশালী লোক, প্রবাসী, সমাজসেবক, সরকারী বেসরকারী সংগঠন থেকে যদি দরিদ্র মানুষদের শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয় তাহলে দ্বীপের অনেক হতদরিদ্র জনগোষ্ঠী তীব্র শীত থেকে পরিত্রান পেতে পারে।
পৌষ মাস আগমনের সাথে সাথে বর্তমানে দেশের কয়েকটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্য প্রবাহ বইতে শুরু করেছে। আর মৃদু শৈত প্রবাহের কারণে মহেশখালী উপজেলাতেও শীত নামতে শুরু করেছে। পৌষ মাসের তীব্র শীতে হিমেল হাওয়াই সবাই একটু উষ্ণতার জন্য পাগল হয়ে পড়ে। কয়েকদিন ধরে প্রচন্ড শীত আর কুয়াশায় কাবু হয়ে পড়ছে জনজীবন। মহেশখালী উপজেলা দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর শীত বেশী পড়ছে। চলতি ডিসেম্বর মাস ছাড়াও আগামী জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে সারাদেশে শীতের তীব্রতা আরো বাড়বে বলে জানা যায়। শীতের আগমনের ধারাবাহিকতায় মহেশখালী উপজেলার বিভিন্ন বাজারে শীতবস্ত্র ক্রয় করতে সকল শ্রেণীর মানুষের উপচে পড়া ভীড় লক্ষ্য করা যায়। মহেশখালী দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় এখানে বসবাসকারী লোকসংখ্যার মধ্যে দরিদ্র জনসংখ্যাই তুলনামূলক বেশী। বেশীর ভাগ মানুষের প্রধান পেশা হচ্ছে দিনমজুর। প্রতিবছর দ্বীপের বিত্তশালী লোক, প্রবাসী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সহ বিভিন্ন বেসরকারী এনজিও থেকে দরিদ্র মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হলেও চলমান দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারনে এখনো পর্যন্ত কেউ শীতবস্ত্র বিতরণের জন্য দরিদ্র মানুষেদের পাশে দাড়ায়নি। তাই এ দ্বীপের দিন মজুর মানুষদের অন্ন যোগাড়ের পাশাপাশি শীতবস্ত্র কিনতে কষ্টকর হয়ে পড়ছে। তারপরেও শীতের তীব্রতা বাড়ার কারণে শীতের তীব্রতা থেকে পরিত্রান পেতে দ্বীপের দরিদ্র লোকজন তাদের সাধ্যমত শীতবস্ত্র কিনতে ভিড় জমাচ্ছে উপজেলার বিভিন্ন বাজারের রাস্তার পাশে শীতবস্ত্র বিক্রি করা হকারদের নিকট। মহেশখালী উপজেলার গোরকঘাটা বাজারের পুরান থানার সামনে, বড়মহেশখালী নতুনবাজারের বিভিন্ন স্থানে, হোয়ানক টাইমবাজারে, কালামারছড়া বাজার সহ বিভিন্ন স্থানে হকাররা শীতবস্ত্র বিক্রি করার দৃশ্য চোখে পড়ে। কয়েকজন ক্রেতা জানায়, বিগত বছরের চেয়ে এ বছর শীতবস্ত্রের দাম অনেক বেশী। হকাররা বেশী দাম নিচ্ছে বলে ক্রেতারা দাবী করে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হকাররা জানায়, বর্তমান চলমান রাজনৈতিক সংকটের কারণে শহর থেকে বিগত বছরের চেয়ে দ্বিগুন দামে শীতবস্ত্র কিনতে হচ্ছে এবং নিয়মিত যানবাহন চলাচল না করায় পরিবহন খরচও অনেক বেড়ে গেছে। এ কারণে এ বছর শীতবস্ত্রের দাম তুলনামুলক বেশী হয়ে পড়েছে। দেশের এ ক্রান্তিলগ্নে ভবিষ্যতে সমাজের বিত্তশালী লোক, প্রবাসী, সমাজসেবক, সরকারী বেসরকারী সংগঠন থেকে যদি দরিদ্র মানুষদের শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয় তাহলে দ্বীপের অনেক হতদরিদ্র জনগোষ্ঠী তীব্র শীত থেকে পরিত্রান পেতে পারে।