চেতনা বার্তা ডেস্কঃ ১৮ দলীয় জোটের ২৯ ডিসেম্বরের মার্চ ফর ডেমোক্রেসি কর্মসূচি সফল হবে বলে
মন্তব্য করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এডভোকেট খন্দকার মাহবুব
হোসেন। তিনি বলেন, ২৯ ডিসেম্বর এই সরকারের পতন সুনিশ্চিত হবে এবং নয়া
পল্টনে গণতন্ত্রের উৎসব হবে।
শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে পেশাজীবী পরিষদ আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই মন্তব্য করেন।
মার্চ ফর ডেমোক্রেসি কর্মসূচি প্রসঙ্গে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, ২৯ ডিসেম্বর সংঘাতময় পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে না। আমরা সংঘাত চাই না, আমরা শান্তির্পণূভাবে সমাবেশ করতে চাই। আর এ কারণে আগামী ২৯ ডিসেম্বর রাজধানীর নয়া পল্টনে গণতন্ত্রের উৎসব হবে, গণতন্ত্রের বিজয় হবে এবং এই সরকারের পতন সুনিশ্চিত হবে।
২৯ ডিসেম্বর সংঘাতময় পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে বলে ডিএমপি সমাবেশের অনুমতি দেয়নি- এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বুলেট ও কাঁদানি গ্যাস নিক্ষেপ না করা পর্যন্ত সহিংসতার সৃষ্টি হয় না। আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করতে চাই কিন্তু প্রশাসন বাধা দিলে সহিংসতা হবেই।
তিনি বলেন, রাজপথে বর্তমানে সেনাবাহিনী রয়েছে। আর সেনাবাহিনীর অবস্থানে যৌথবাহিনী ও পুলিশ আমাদের কর্মসূচিতে বাধা দেবে সেটা আমরা বিশ্বাস করি না।
সংবিধান রক্ষার নামে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার গণতন্ত্র ও সংবিধানকে হত্যা করছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, সরকার গণতন্ত্রকে হত্যার করার জন্য সারাদেশকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে এবং দেশব্যাপী তারা অঘোষিত অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়াপারসনের উপদেষ্টা শওকত মাহমুদ, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব সম্পাদকত এডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, শিক্ষক কর্মচারী ঐক্য জোটের সভাপতি জাকির হোসেন প্রমুখ।সূত্রঃ জাস্ট নিউজ
শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে পেশাজীবী পরিষদ আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই মন্তব্য করেন।
মার্চ ফর ডেমোক্রেসি কর্মসূচি প্রসঙ্গে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, ২৯ ডিসেম্বর সংঘাতময় পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে না। আমরা সংঘাত চাই না, আমরা শান্তির্পণূভাবে সমাবেশ করতে চাই। আর এ কারণে আগামী ২৯ ডিসেম্বর রাজধানীর নয়া পল্টনে গণতন্ত্রের উৎসব হবে, গণতন্ত্রের বিজয় হবে এবং এই সরকারের পতন সুনিশ্চিত হবে।
২৯ ডিসেম্বর সংঘাতময় পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে বলে ডিএমপি সমাবেশের অনুমতি দেয়নি- এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বুলেট ও কাঁদানি গ্যাস নিক্ষেপ না করা পর্যন্ত সহিংসতার সৃষ্টি হয় না। আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করতে চাই কিন্তু প্রশাসন বাধা দিলে সহিংসতা হবেই।
তিনি বলেন, রাজপথে বর্তমানে সেনাবাহিনী রয়েছে। আর সেনাবাহিনীর অবস্থানে যৌথবাহিনী ও পুলিশ আমাদের কর্মসূচিতে বাধা দেবে সেটা আমরা বিশ্বাস করি না।
সংবিধান রক্ষার নামে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার গণতন্ত্র ও সংবিধানকে হত্যা করছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, সরকার গণতন্ত্রকে হত্যার করার জন্য সারাদেশকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে এবং দেশব্যাপী তারা অঘোষিত অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়াপারসনের উপদেষ্টা শওকত মাহমুদ, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব সম্পাদকত এডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, শিক্ষক কর্মচারী ঐক্য জোটের সভাপতি জাকির হোসেন প্রমুখ।সূত্রঃ জাস্ট নিউজ