চেতনা বার্তা ডেস্কঃ সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন
পিছিয়ে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন। তারা বলেছেন, ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হলে জনগণের সংবিধান সম্মত ভোটের অধিকার খর্ব হবে।
শনিবার সকালে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ‘সংকটে বাংলাদেশ : নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা এই দাবি জানান। দিনব্যাপী এ আলোচনা সভা দুপুর পর্যন্ত অন্তত ৫০ জন বক্তা আলোচনায় অংশ নেন।
সভায় বক্তারা বলেন, জনগণের ভোটাধিকার সংকটে পড়বে ও লঙ্ঘিত হবে যদি ৩০০ আসনের মধ্যে ১৪৬ আসনে নির্বাচন হয়। কারণ ইতোমধ্যে ১৫৪ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়ে গেছে।
বক্তারা বলেন, চলমান রাজনৈতিক সংকটের সমাধান এবং একটি গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য বিএনপির সঙ্গে সমঝোতায় পৌঁছাতে সরকারকে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন পেছাতে হবে।
তারা বলেন, সংবিধান অনুসারে এখনো নির্বাচন পেছানোর সুযোগ রয়েছে। সংবিধান মতে সংসদ ভেঙ্গে দেয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে।
আলোচনা সভায় প্রতিনিধিরা বিএনপি ও ১৮ দলীয় জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোকে বয়কট না করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের আহ্বান জানান।
অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সভাপতিত্বে ও দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভাটির আয়োজন করে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি), সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি), আইন ও সালিস কেন্দ্র (আসক) এবং সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)।
আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ, ব্যরিস্টার রফিক-উল হক, বিএনপি নেতা মাহবুবুর রহমান, ইনাম আহমেদ চৌধুরী, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান প্রমুখ।সূত্রঃ জাস্ট নিউজ
শনিবার সকালে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ‘সংকটে বাংলাদেশ : নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা এই দাবি জানান। দিনব্যাপী এ আলোচনা সভা দুপুর পর্যন্ত অন্তত ৫০ জন বক্তা আলোচনায় অংশ নেন।
সভায় বক্তারা বলেন, জনগণের ভোটাধিকার সংকটে পড়বে ও লঙ্ঘিত হবে যদি ৩০০ আসনের মধ্যে ১৪৬ আসনে নির্বাচন হয়। কারণ ইতোমধ্যে ১৫৪ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়ে গেছে।
বক্তারা বলেন, চলমান রাজনৈতিক সংকটের সমাধান এবং একটি গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য বিএনপির সঙ্গে সমঝোতায় পৌঁছাতে সরকারকে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন পেছাতে হবে।
তারা বলেন, সংবিধান অনুসারে এখনো নির্বাচন পেছানোর সুযোগ রয়েছে। সংবিধান মতে সংসদ ভেঙ্গে দেয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে।
আলোচনা সভায় প্রতিনিধিরা বিএনপি ও ১৮ দলীয় জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোকে বয়কট না করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের আহ্বান জানান।
অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সভাপতিত্বে ও দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভাটির আয়োজন করে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি), সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি), আইন ও সালিস কেন্দ্র (আসক) এবং সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)।
আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ, ব্যরিস্টার রফিক-উল হক, বিএনপি নেতা মাহবুবুর রহমান, ইনাম আহমেদ চৌধুরী, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান প্রমুখ।সূত্রঃ জাস্ট নিউজ