শনিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের জরুরি বর্ধিত সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, রবিবার নাশকতা প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী থাকবে কঠোর অবস্থানে। তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, আপনারা গায়ে পড়ে উসকানি দেবেন না। যদি জনগণের জানমালের ক্ষতি হয় তাহলে বসে থাকবেন না।
তিনি বলেন, বিএনপির আন্দোলন ভুলের চোরাবালিতে আটকে গেছে। তারা প্রথম ভুল করেছে সংবিধান সংশোধন কমিটিতে না এসে। আর দ্বিতীয় ভুল করেছে প্রধানমন্ত্রীর ফোনালাপে সাড়া না দিয়ে।
যোগাযোগমন্ত্রী বলেন, জঙ্গিবাদ-নাশকতা প্রতিরোধে এই নির্বাচন আমাদের করতেই হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী আগামী নির্বাচনের পর বিরোধী দলের সঙ্গে সংলাপ ও সমঝোতা হলে আরেকটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হতে পারে। তাই নাশকতা বন্ধ করে দশম সংসদ নির্বাচনের পর সংলাপ ও সমঝোতার উদ্যোগ নিতে তিনি বিরোধী দলের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সভায় আওয়ামী লীগের মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া দলীয় নেতাকর্মীদের হুমকি দিয়ে বলেন, ঢাকায় ঢোকার পয়েন্ট দিয়ে রবিবার যেন কোনো মাছিও না আসতে পারে। যদি এই পথ দিয়ে কেউ ঢোকে তাহলে ওইসব কমিটি বিলুপ্ত করা হবে। আর যারা ভালো কাজ করবে তাদের পুরস্কৃত করা হবে।সূত্রঃ জাস্ট নিউজ