GuidePedia
আপনার প্রতিষ্ঠানের বহুল প্রচারের জন্য বিজ্ঞাপন দিতে এখানে ক্লিক করুন অথবা মেইল করুন: chetonabarta@gmail.com

প্রেস রিলিজ: শুদ্ধ গীতিকবিতা ও গীতিকারদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় ‘বাংলাদেশ ইসলামি গীতিকার পরিষদ’ নামে একটি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে গত বছরের সেপ্টেম্বরে। তারই ধারাবাহিকতায় সংগঠনটির ২য় মেয়াদে কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে।

বাংলাদেশ ইসলামি গীতিকার পরিষদের কার্যনির্বাহী কমিটি ২০২৩-২৪ এর সাবেক সভাপতি কাজী মারুফ কর্তৃক বিলুপ্ত ঘোষণা করে গত ৩০ আগস্ট ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দে রফিকুল ইসলাম তাওহিদকে আহ্বায়ক, আলমগীর হোসাইন, রাশেদ বিন শফিক, মো. রাশেদুজ্জামান, ইলিয়াস বিন মাজহারকে যুগ্ম-আহ্বায়ক, মারুফ বিল্লাহকে সদস্য সচিব, এইচ মুহাম্মাদ আশরাফ ও সাইফুর রহমান রানাকে সদস্য করে একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে। এবং খুব দ্রুত একটি পূর্ণাঙ্গ কার্যনির্বাহী কমিটি গঠনের নির্দেশ প্রদান করে।

নির্দেশ মোতাবেক আহ্বায়ক কমিটির অনলাইন মিটিং অনুষ্ঠিত হয়। মিটিং এ আহ্বায়ক কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২০২৪-২৫ খ্রিস্টাব্দের জন্য উপদেষ্টা পদে নুমান আব্দুর রহিম ও কাজী মারুফ , সভাপতি পদে দিলকাশ চাঁটগামী , সহ-সভাপতি পদে রফিকুল ইসলাম তাওহিদ ও আলমগীর হোসাইন , সাধারণ সম্পাদক পদে মারিফুল ইসলাম, সহ সাধারণ সম্পাদক পদে আবদুল্লাহ আল মামুন, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে রাশেদ বিন শফিক, সহ - সাংগঠনিক সম্পাদক পদে এইচ মুহাম্মদ আশরাফ, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক পদে মোঃ রাশেদুজ্জামান, সহ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক পদে ইলিয়াস বিন মাজহার, অর্থ সম্পাদক পদে মুস্তাকিম বিল্লাহ তাহযিব, সহ অর্থ সম্পাদক পদে রাকিব হোসাইন, প্রচার সম্পাদক পদে সাইফুর রহমান রানা ও সহ- প্রচার সম্পাদক পদে ইয়াসিন রুবেলকে নির্বাচন করে একটি পূর্ণাঙ্গ কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয় এবং মিটিং এ অংশগ্রহণকারীদের সর্বসম্মতিক্রমে আহ্বায়ক কর্তৃক কমিটি অনুমোদন করা হয়।

বাংলাদেশ ইসলামি গীতিকার পরিষদ একটি অরাজনৈতিক সংগঠন। যা কয়েকজন তরুণ গীতিকারের হাত ধরে ২০ মার্চ ২০২৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। শুদ্ধ গীতিকবিতা ও গীতিকারদের অধিকার নিয়ে কাজ করাই যার মূল উদ্দেশ্য।

গীতিকারগণের লেখা নিয়ে আবহমানকাল ধরেই হয়ে আসছে দুর্নীতি, কথা চুরি করে নিজনামে চালিয়ে দেওয়া, গীতিকারের পূর্ণ পরিচিতি থাকার পরেও কালেক্টেড" শব্দটা লিখে গীতিকারের অবদানটাকে ধুলায় ধূসরিত করা এবং লেখনির কোন মূল্যায়ন না দেওয়া সহ নানবিধ সমস্যা প্রতিহত করার লক্ষ্যে গীতিকার পরিষদের যাত্রা শুরু হয়।

গীতিকারগণ হচ্ছেন বৃক্ষের মতো, বাকিসব তার ডালপালা, পাতাছায়া; অথচ কোন গানেই গীতিকারগণকে হাইলাইট করা হয়না। ভিডিওর কোন এক কোনে কোনঠাসা করে ঝাপসাভাবে কোনরকম নামটা উল্লেখ করা হয়! এমনকি- গীতিকারের লেখা গান গাওয়ার আগে বা কোথা প্রেসেন্টেশনের আগেও নেওয়া হয়না গীতিকারের নাম, এগুলোকেই দুর্নীতি, অনিয়ম, উদ্ধতপূর্ণ আচরণ বলে উল্লেখ করেছে সংগঠনটি।

Comments
0 Comments

Post a Comment

মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
-সম্পাদক, চেতনাবার্তা।

 
Top