চেতনা বার্তা ডেস্কঃ তফসিল ঘোষণার তিন দিনের মাথায় রংপুরের চারটি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন
স্থগিত করা হয়েছে। এগুলো হলো সদর, গঙ্গাচড়া, কাউনিয়া ও পীরগাছা। সীমানা
নির্ধারণের জটিলতায় এসব উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
গত রবিবার প্রথম ধাপে ১০২টি উপজেলার নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্যে রংপুরের আট উপজেলার সাতটিও ছিল। দ্বিতীয় ধাপে ঘোষিত তফসিলে ১১৭টি উপজেলার মধ্যে রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলাও রয়েছে। বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসক স্বাক্ষরিত এক আদেশে জানানো হয়, চারটি উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে।
জানা গেছে, রংপুর সিটি করপোরেশনের আয়তন ৫২ থেকে বাড়িয়ে ২০৩ বর্গকিলোমিটার করা হয়। বর্ধিত অংশে সদর উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের মধ্যে সাতটি, গঙ্গাচড়া, কাউনিয়া ও পীরগাছা উপজেলার একটি করে ইউনিয়নের কিছু অংশ চলে আসে। ২০১২ সালে ২০ ডিসেম্বর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হয়। এরপর এসব উপজেলার সীমানা নির্ধারণ করা হয়নি।
নির্বাচন কমিশন সূত্র জানায়, সীমানা নির্ধারণ-সংক্রান্ত জটিলতার কারণে সদর, গঙ্গাচড়া, কাউনিয়া ও পীরগাছা উপজেলার নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। বিষয়টি নির্বাচন কমিশনকে লিখিতভাবে অবহিত করা হয়। এর জবাবে ওই চারটি উপজেলার নির্বাচন স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন।
গত রবিবার প্রথম ধাপে ১০২টি উপজেলার নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্যে রংপুরের আট উপজেলার সাতটিও ছিল। দ্বিতীয় ধাপে ঘোষিত তফসিলে ১১৭টি উপজেলার মধ্যে রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলাও রয়েছে। বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসক স্বাক্ষরিত এক আদেশে জানানো হয়, চারটি উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে।
জানা গেছে, রংপুর সিটি করপোরেশনের আয়তন ৫২ থেকে বাড়িয়ে ২০৩ বর্গকিলোমিটার করা হয়। বর্ধিত অংশে সদর উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের মধ্যে সাতটি, গঙ্গাচড়া, কাউনিয়া ও পীরগাছা উপজেলার একটি করে ইউনিয়নের কিছু অংশ চলে আসে। ২০১২ সালে ২০ ডিসেম্বর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হয়। এরপর এসব উপজেলার সীমানা নির্ধারণ করা হয়নি।
নির্বাচন কমিশন সূত্র জানায়, সীমানা নির্ধারণ-সংক্রান্ত জটিলতার কারণে সদর, গঙ্গাচড়া, কাউনিয়া ও পীরগাছা উপজেলার নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। বিষয়টি নির্বাচন কমিশনকে লিখিতভাবে অবহিত করা হয়। এর জবাবে ওই চারটি উপজেলার নির্বাচন স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন।