GuidePedia
আপনার প্রতিষ্ঠানের বহুল প্রচারের জন্য বিজ্ঞাপন দিতে এখানে ক্লিক করুন অথবা মেইল করুন: chetonabarta@gmail.com

(বগুড়া) প্রতিনিধিঃ অন্ধ হয়েও কারও কাছে হাত বাড়ায়নি তিনি। জীবনের সাথে সংগ্রাম করে চলছে।জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিদ্যুতের সাহায্য ভল্কানাইজিংয়ের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করছে। প্রতি দিনের উপার্জন মাত্র ১০০/১৫০ টাকা। তাই দিয়ে স্ত্রী, সন্তান,সহ অতিকষ্টে দিন কাটছে তার। তবুও সমাজের বৃত্তবানদের কাছে সাহায্য চায়নি সে। কিন্তু এভাবে কত দিন চলবে তার সংসার? একদিন অসুস্থ্য হলেই সেদিন হইতো পেটে খাবারও জোটবেনা।সে জন্য তার অন্তত প্রতিবন্ধী ভাতা কার্ড থাকলে ভবিষ্যত জীবনের একটু হলেও কাজে আসতো।এভাবে অতিকষ্টে দিন কাটছে বগুড়া সদর উপজেলার গোকুল ইউনিয়নের ছোট ধাওয়াকোলা গ্রামের দিন মজুর সাহাব উদ্দিনের পুত্র দৃষ্টি প্রতিবন্ধী সুমন মিয়ার (৩০)।সে বগুড়ার মহাস্থানে আলীম ভল্কানাইজিংয়ের দোকানে কাজ কর্ েগতকাল দুপুরে কথা বলবে সে আমাদের মহাস্থান (বগুড়া)প্রতিনিধি এম,এস,আকাশকে জানান, গত ১৯ বছর পূর্বে এক সড়ক দৃর্ঘটনায় ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় তার মুল্যবান সম্পদ,দুটি চোখের দৃষ্টি শক্তি হারিয়ে যায়।সে আক্ষেপ করে আরও জানান,একজন অন্ধ মানুষকে প্রতিশ্র“তি দিয়ে প্রতিবার ভোট নেয় মেম্বার, চেয়ারম্যানরা । কিন্তু তার উপকারে কেউ আসেনা,সে কাঁন্নাজড়িত কন্ঠে বলেন ”আপনারা পেপারে লিখে দেন । তাও যদি হামার কাজটা হয়”।স্থানীয় অনেক ব্যবসায়ী ও সাধারণ লোকজন জানান,অন্ধ এ লোকটিকে প্রতিবন্ধী ভাতা কার্ড করে দেওয়ার জন্য স্থানীয় ইউপি সদস্য ও চেয়াম্যানের সু-দৃষ্টির্ কামনা করেন।
Comments
0 Comments
 
Top