আকাশ মহাস্থান (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়া সদরের লাহিড়ীপাড়া ইউনিয়নের মধুমাঝিড়া পানাতেপাড়া গ্রামে এক হিন্দু গৃহবধু চুরির দায় সহ্য করতে না পেয়ে আত্নহত্যা করেছে। পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা জানান, গত ১৮ মে সোমবার দুপুর আড়াইটার দিকে ঐ গ্রামে এক ফেরিওয়ালা কিছু এ্যমিটেশন চুড়ি আংটি বিক্রি করতে আসে এবং তার কাছ থেকে ২টি আংটি হারিয়ে যায়। চুরি যাওয়া আংটিটির দায় শ্রী রতন দাসের স্ত্রী কাকলী রানী(২০)এর কাধে চাপে । চুরির দায় কাকলী রানী সহ্য করতে না পেরে সবার অগোচরে ১৮মে তার শ্বয়ন ঘরের ফ্যানের সাথে ওড়না পেচিয়ে আত্নহত্যা করে। এঘটনা চারদিকে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় নানান গুঞ্জন, কেউ কেউ বলাবলি করতে থাকে কেন সামান্য ব্যাপারে কাকলী আত্নহত্যা করতে যাবে? মঙ্গলবার বগুড়া সদর থানায় লিখিতভাবে জানানো হলে থানার এস আই নজরুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনার স্থল পরিদর্শন এবং লাশ ময়না তদন্তর জন্য মর্গে প্রেরন করে। এদিকে কাকলী রানীর আতœহত্যা নিয়ে চলছে এলাকায় নানান জল্পনা-কল্পনা। স্থানীয়রা বলেন কাকলী রানীকে হত্যা না সে নিজেই আত্নহত্যা করেছে পোষ্টমর্টেম রিপোটের পরেই তা বোঝা যাবে। বিকেলে এ রিপোট লেখা পর্যন্ত লাশ ময়না তদন্ত করতে শহিদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রাখা হয়েছে। মৃত্য কাকলী রানী গাবতলী উপজেলার নেপালতলী ইউনিয়নের লকিান্তের কন্যা।
বগুড়া লাহিড়ীপাড়ায় চুরির দায় সহ্য করতে না পেরে গৃহবধুর গলায় ফাঁস দিয়ে আত্নহত্যা
আকাশ মহাস্থান (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়া সদরের লাহিড়ীপাড়া ইউনিয়নের মধুমাঝিড়া পানাতেপাড়া গ্রামে এক হিন্দু গৃহবধু চুরির দায় সহ্য করতে না পেয়ে আত্নহত্যা করেছে। পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা জানান, গত ১৮ মে সোমবার দুপুর আড়াইটার দিকে ঐ গ্রামে এক ফেরিওয়ালা কিছু এ্যমিটেশন চুড়ি আংটি বিক্রি করতে আসে এবং তার কাছ থেকে ২টি আংটি হারিয়ে যায়। চুরি যাওয়া আংটিটির দায় শ্রী রতন দাসের স্ত্রী কাকলী রানী(২০)এর কাধে চাপে । চুরির দায় কাকলী রানী সহ্য করতে না পেরে সবার অগোচরে ১৮মে তার শ্বয়ন ঘরের ফ্যানের সাথে ওড়না পেচিয়ে আত্নহত্যা করে। এঘটনা চারদিকে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় নানান গুঞ্জন, কেউ কেউ বলাবলি করতে থাকে কেন সামান্য ব্যাপারে কাকলী আত্নহত্যা করতে যাবে? মঙ্গলবার বগুড়া সদর থানায় লিখিতভাবে জানানো হলে থানার এস আই নজরুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনার স্থল পরিদর্শন এবং লাশ ময়না তদন্তর জন্য মর্গে প্রেরন করে। এদিকে কাকলী রানীর আতœহত্যা নিয়ে চলছে এলাকায় নানান জল্পনা-কল্পনা। স্থানীয়রা বলেন কাকলী রানীকে হত্যা না সে নিজেই আত্নহত্যা করেছে পোষ্টমর্টেম রিপোটের পরেই তা বোঝা যাবে। বিকেলে এ রিপোট লেখা পর্যন্ত লাশ ময়না তদন্ত করতে শহিদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রাখা হয়েছে। মৃত্য কাকলী রানী গাবতলী উপজেলার নেপালতলী ইউনিয়নের লকিান্তের কন্যা।