আকাশ মহাস্থান (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়া সদরের পীরগাছা হাটের লাখ লাখ টাকা ইজারা ডাকা হলেও হাটের ভাগ্যে তেমন উন্নয়ন হয়নি বললেই চলে। বিগত কয়েক দফা ঝড়ে মাছ বাজারের হাটের সরকারী ঘড় বিধস্ত হলে একটি কোন মতে মেরামত করা হয় এবং বাঁকী ঘড়গুলো অযন্তে দুমরে মুচরে পড়ে আছে অনেক দিন যাবত। উত্তর বগুড়ার বড় সবজ্বি বাজার বলে পরিচিত হাটটি এখন যেন তার তারুন্য হারাতে বসছে। অপরিকল্পিত ভাবে বাজারে ভিতর দোকান পাট বসানো, আবার যেখানে সেখানে মুরগি,মাংসের দোকান লাগানোর কারনে দূগন্ধে সাধারন পথচারীদের সমস্যায় পোহাতে হচ্ছে। অপরিকল্পিত মার্কেট নির্মান, ড্রেন ব্যবস্থা না থাকায় সামন্য বৃষ্টি হলেই রামেশ্বরপুর এবং পীরগাছা-মাটিডালী রোডে হাটু পানি জমে জনসাধারনের চলাচলের সমস্যা সৃষ্টি হয়। আবার ঝড় বৃষ্টি হলে হাটে আগত লোকজন নিরাপদে আশ্রয় নেওয়ার মতো হাটের সরকারী ঘড়গুলো ব্যবহার করতো কিন্তু সেগুলো ঝড়ে বিধস্ত হয়ে অকেজো হওয়ায় কষ্ট পাচ্ছে হাটুরেরা। মাছের পাইকারী বাজরের মহাজন ইদ্রিস আলী জানান, ঝড় বৃষ্টির মধ্যে তাদের মাছের আড়ৎ চালাতে হয়। তিনি আরো বলেন এ হাটে প্রতিদিন ২৩৫টি খুচরা দোকান বসে, এছাড়াও ধান,চাল, আলু,বেগুন,ঢেরস, শষা, করলা, রিা, বডবটি, মুলাসহ সব ধরনের পাইকারী সবজি কেনা বেচা হয়। প্রতি বছর নতুন নতুন হাটের ইজারাদার আসে আবার ব্যবসা করে চলেও যায় কিন্তু হাটের উন্নয়নে তারা কতটা সচেতন সে ব্যাপারে আমরা কেউ কিছুই জানিনা। চলতি বছরে এ হাটে ডাক হয়েছে প্রায় ১২ল টাকা। সাধারন জনগনের প্রশ্ন যে হাটে লাখ লাখ টাকা ডাক হয় সে হাটের উন্নয়নে কেন কতৃপ এগিয়ে আসেনা? ।
হাটের উন্নয়নে কেন কতৃপ এগিয়ে আসেনা ? লাখ লাখ টাকা হাটের ইজারা ডাকা হলেও উন্নয়ন হয়নি বগুড়ার পীরগাছা হাট
আকাশ মহাস্থান (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়া সদরের পীরগাছা হাটের লাখ লাখ টাকা ইজারা ডাকা হলেও হাটের ভাগ্যে তেমন উন্নয়ন হয়নি বললেই চলে। বিগত কয়েক দফা ঝড়ে মাছ বাজারের হাটের সরকারী ঘড় বিধস্ত হলে একটি কোন মতে মেরামত করা হয় এবং বাঁকী ঘড়গুলো অযন্তে দুমরে মুচরে পড়ে আছে অনেক দিন যাবত। উত্তর বগুড়ার বড় সবজ্বি বাজার বলে পরিচিত হাটটি এখন যেন তার তারুন্য হারাতে বসছে। অপরিকল্পিত ভাবে বাজারে ভিতর দোকান পাট বসানো, আবার যেখানে সেখানে মুরগি,মাংসের দোকান লাগানোর কারনে দূগন্ধে সাধারন পথচারীদের সমস্যায় পোহাতে হচ্ছে। অপরিকল্পিত মার্কেট নির্মান, ড্রেন ব্যবস্থা না থাকায় সামন্য বৃষ্টি হলেই রামেশ্বরপুর এবং পীরগাছা-মাটিডালী রোডে হাটু পানি জমে জনসাধারনের চলাচলের সমস্যা সৃষ্টি হয়। আবার ঝড় বৃষ্টি হলে হাটে আগত লোকজন নিরাপদে আশ্রয় নেওয়ার মতো হাটের সরকারী ঘড়গুলো ব্যবহার করতো কিন্তু সেগুলো ঝড়ে বিধস্ত হয়ে অকেজো হওয়ায় কষ্ট পাচ্ছে হাটুরেরা। মাছের পাইকারী বাজরের মহাজন ইদ্রিস আলী জানান, ঝড় বৃষ্টির মধ্যে তাদের মাছের আড়ৎ চালাতে হয়। তিনি আরো বলেন এ হাটে প্রতিদিন ২৩৫টি খুচরা দোকান বসে, এছাড়াও ধান,চাল, আলু,বেগুন,ঢেরস, শষা, করলা, রিা, বডবটি, মুলাসহ সব ধরনের পাইকারী সবজি কেনা বেচা হয়। প্রতি বছর নতুন নতুন হাটের ইজারাদার আসে আবার ব্যবসা করে চলেও যায় কিন্তু হাটের উন্নয়নে তারা কতটা সচেতন সে ব্যাপারে আমরা কেউ কিছুই জানিনা। চলতি বছরে এ হাটে ডাক হয়েছে প্রায় ১২ল টাকা। সাধারন জনগনের প্রশ্ন যে হাটে লাখ লাখ টাকা ডাক হয় সে হাটের উন্নয়নে কেন কতৃপ এগিয়ে আসেনা? ।