চেতনা বার্তা ডেস্কঃ ধীরে ধীরে শক্তি বাড়িয়ে আরও ঘনীভূত হচ্ছে ইয়াস। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উপকূলীয় শহর দিঘা থেকে ৬৩০ কিমি দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থান করছে এখন।
আলীপুর আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা সঞ্জীব ব্যানার্জির বরাতে আনন্দবাজারপত্রিকা অনলাইন এমন খবর দিয়েছে।
রোববার (২৩ মে) থেকেই ফুঁসছে আন্দামান সাগর এবং বঙ্গোপসাগরের আশপাশের এলাকা। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ বলছে, সোমবার সকালে গভীর নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে। তখন এটির নাম দেওয়া হবে ইয়াস।
বুধবার সন্ধ্যা নাগাদ পারাদ্বীপ এবং সাগর দ্বীপের মাঝে কোনও এলাকায় আছড়ে পড়বে ইয়াস।
মঙ্গলবার অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে ইয়াস। ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার বেগে হাওয়া বইতে পারে। ঝোড়ো হাওয়ার গতিবেগ বেড়ে ৮০ কিলোমিটার পর্যন্তও হতে পারে। এদিন উপকূলবর্তী দুই মেদিনীপুর, দুই ২৪ পরগনাসহ হাওড়া, হুগলিতে হালকা থেকে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।
বুধবার থেকে বৃষ্টি বাড়বে সঙ্গে বাতাসের গতিবেগও। ওই দিন সর্বোচ্চ ১৫৫ থেকে ১৬৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে চলার সম্ভাবনা রয়েছে।
গত ১০ দিনের মধ্যে ভারতে আঘাত হানা দ্বিতীয় ঘূর্ণিঝড় হবে। এর আগে গত ১৭ মে তাউতের ঘূর্ণিতে ১১০ জনের বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে।
বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, নিম্নচাপটি রোববার (২৩ মে) মধ্যরাতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৭০০ কিমি দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৬২৫ কিমি দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৯৫ কিমি দক্ষিণে ও পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে দক্ষিণে অবস্থান করছিল।
এটি আরও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিমির মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিমি, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কিমি বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের কাছের সাগর খুব উত্তাল।
আবহাওয়াবিদ আবদুর রহমান খান গণমাধ্যমকে জানান, সোমবার দুপুর নাগাদ গভীর নিম্নচাপটি আরও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে। ঘূর্ণিঝড় হলেই সতর্ক সংকেতও বাড়িয়ে দেওয়া হবে।
পূর্ণিমার সময় ঘূর্ণিঝড় উপকূল অতিক্রম করলে তুলনামূলক জলোচ্ছ্বাস বেশি হয় জানিয়ে তিনি বলেন, এটি আরও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়ে উত্তর-উত্তর পশ্চিমে অগ্রসর হতে পারে।
রোববার (২৩ মে) থেকেই ফুঁসছে আন্দামান সাগর এবং বঙ্গোপসাগরের আশপাশের এলাকা। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ বলছে, সোমবার সকালে গভীর নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে। তখন এটির নাম দেওয়া হবে ইয়াস।
বুধবার সন্ধ্যা নাগাদ পারাদ্বীপ এবং সাগর দ্বীপের মাঝে কোনও এলাকায় আছড়ে পড়বে ইয়াস।
মঙ্গলবার অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে ইয়াস। ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার বেগে হাওয়া বইতে পারে। ঝোড়ো হাওয়ার গতিবেগ বেড়ে ৮০ কিলোমিটার পর্যন্তও হতে পারে। এদিন উপকূলবর্তী দুই মেদিনীপুর, দুই ২৪ পরগনাসহ হাওড়া, হুগলিতে হালকা থেকে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।
বুধবার থেকে বৃষ্টি বাড়বে সঙ্গে বাতাসের গতিবেগও। ওই দিন সর্বোচ্চ ১৫৫ থেকে ১৬৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে চলার সম্ভাবনা রয়েছে।
গত ১০ দিনের মধ্যে ভারতে আঘাত হানা দ্বিতীয় ঘূর্ণিঝড় হবে। এর আগে গত ১৭ মে তাউতের ঘূর্ণিতে ১১০ জনের বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে।
বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, নিম্নচাপটি রোববার (২৩ মে) মধ্যরাতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৭০০ কিমি দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৬২৫ কিমি দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৯৫ কিমি দক্ষিণে ও পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে দক্ষিণে অবস্থান করছিল।
এটি আরও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিমির মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিমি, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কিমি বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের কাছের সাগর খুব উত্তাল।
আবহাওয়াবিদ আবদুর রহমান খান গণমাধ্যমকে জানান, সোমবার দুপুর নাগাদ গভীর নিম্নচাপটি আরও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে। ঘূর্ণিঝড় হলেই সতর্ক সংকেতও বাড়িয়ে দেওয়া হবে।
পূর্ণিমার সময় ঘূর্ণিঝড় উপকূল অতিক্রম করলে তুলনামূলক জলোচ্ছ্বাস বেশি হয় জানিয়ে তিনি বলেন, এটি আরও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়ে উত্তর-উত্তর পশ্চিমে অগ্রসর হতে পারে।