ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে স্বামীকে ফাঁসাতে সাইম নামে নিজের দুই মাসের শিশু সন্তানকে পানিতে ফেলে হত্যা করেছেন তাহমিনা আক্তার (২৬) নামে এক মা।
রোববার (১২ মার্চ) দিনগত রাতে উপজেলার পূর্বভাগ ইউনিয়নের চান্দেরপাড়া গ্রামে ঘটনাটি ঘটে।
এ ঘটনায় সোমবার (১৩ মার্চ) দুপুরে মা তাহমিনা আক্তারকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক তাহমিনা আক্তার উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের নূরপুর গ্রামের মো. খোকন মিয়ার স্ত্রী। মৃত শিশুটি (সাইম) তাদেরই সন্তান।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ১১ বছর আগে তাহমিনা আক্তার ও খোকন মিয়ার পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। এরই মধ্যে তাদের ঘরে আসে ৪টি সন্তান। সবার ছোট সাইমের জন্মের পর তার নাম রাখার সময় ভোজের আয়োজন করেন খোকন মিয়া। কিন্তু তাহমিনার বাবার বাড়ির কম সংখ্যক লোকজনকে দাওয়াত দেওয়ায় এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য হয়। পরের দিন রাগ করে বাবার বাড়ি পূর্বভাগ ইউনিয়নের চান্দেরপাড়া গ্রামে চলে যান তাহমিনা। সেখানে গিয়ে খোকনকে ফাঁসানোর ফন্দি করেন তাহমিনা।
সম্প্রতি ১২ মার্চ রাত ১১টার দিকে শিশু সাইমকে বাড়ির পাশের পুকুরে ফেলে দেন তাহমিনা। ওই রাতেই তাহমিনা পাড়ার সবাইকে জানান যে, তার স্বামী খোকন এসে তার শিশু সাইমকে নিয়ে পালিয়ে গেছে। যদিও ওই সময় খোকন মিয়া গোকর্ণ গ্রামের একটি ইটভাটায় কর্মরত ছিলেন। পরের দিন (১৩ মার্চ) সকালে স্থানীয়রা পুকুরে গোসল করতে গেলে ছোট্ট শিশুর মরদেহ ভাসতে দেখে। তখন থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করে এবং মা তাহমিনাকে আটক করে।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুল্লাহ সরকার বলেন, আটক তাহমিনা আক্তার প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তার শিশু সন্তানকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন।
এ ঘটনায় তার স্বামী খোকন মিয়া স্ত্রী তাহমিনা আক্তারের নামে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন বলেও জানান ওসি।ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে স্বামীকে ফাঁসাতে সাইম নামে নিজের দুই মাসের শিশু সন্তানকে পানিতে ফেলে হত্যা করেছেন তাহমিনা আক্তার (২৬) নামে এক মা।
রোববার (১২ মার্চ) দিনগত রাতে উপজেলার পূর্বভাগ ইউনিয়নের চান্দেরপাড়া গ্রামে ঘটনাটি ঘটে।
এ ঘটনায় সোমবার (১৩ মার্চ) দুপুরে মা তাহমিনা আক্তারকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক তাহমিনা আক্তার উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের নূরপুর গ্রামের মো. খোকন মিয়ার স্ত্রী। মৃত শিশুটি (সাইম) তাদেরই সন্তান।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ১১ বছর আগে তাহমিনা আক্তার ও খোকন মিয়ার পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। এরই মধ্যে তাদের ঘরে আসে ৪টি সন্তান। সবার ছোট সাইমের জন্মের পর তার নাম রাখার সময় ভোজের আয়োজন করেন খোকন মিয়া। কিন্তু তাহমিনার বাবার বাড়ির কম সংখ্যক লোকজনকে দাওয়াত দেওয়ায় এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য হয়। পরের দিন রাগ করে বাবার বাড়ি পূর্বভাগ ইউনিয়নের চান্দেরপাড়া গ্রামে চলে যান তাহমিনা। সেখানে গিয়ে খোকনকে ফাঁসানোর ফন্দি করেন তাহমিনা।
সম্প্রতি ১২ মার্চ রাত ১১টার দিকে শিশু সাইমকে বাড়ির পাশের পুকুরে ফেলে দেন তাহমিনা। ওই রাতেই তাহমিনা পাড়ার সবাইকে জানান যে, তার স্বামী খোকন এসে তার শিশু সাইমকে নিয়ে পালিয়ে গেছে। যদিও ওই সময় খোকন মিয়া গোকর্ণ গ্রামের একটি ইটভাটায় কর্মরত ছিলেন। পরের দিন (১৩ মার্চ) সকালে স্থানীয়রা পুকুরে গোসল করতে গেলে ছোট্ট শিশুর মরদেহ ভাসতে দেখে। তখন থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করে এবং মা তাহমিনাকে আটক করে।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুল্লাহ সরকার বলেন, আটক তাহমিনা আক্তার প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তার শিশু সন্তানকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন।
এ ঘটনায় তার স্বামী খোকন মিয়া স্ত্রী তাহমিনা আক্তারের নামে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন বলেও জানান ওসি।