এসময় তিনি র্যাবের নিকট এ বিষয়ে জানতে চাইলে তাকে বেধড়ক
মারধর করা হয়। জানা যায়, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. মনিরুল হক
সাক্কুর নগরীর নানুয়া দীঘিরপাড়স্থ বাসভবনে তল্লাশি চালিয়ে তার দু’ভাইকে আটক
ও ভাঙচুরের সময় ওই বাসভবনে উপস্থিত ছিলেন শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে আসা সিটি
মেয়রের ভাতিজীর জামাতা সুনামগঞ্জের সহকারী জজ মো. মহিউদ্দিন।
ওই সময় তিনি
নিজের পরিচয় দিয়ে তার দু’চাচা শ্বশুর এড. কাইমুল হক রিংকু ও জহিরুল হক
নাজুকে আটক ও ভাঙচুরের বিষয়ে জানতে চাইলে তাকে বেধড়ক মারধর করা হয়।
বর্তমানে তিনি কুমিল্লা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন
। হাসপাতালে
চিকিৎসাধীন বিচারক মো. মহিউদ্দিনের ভাই নাসির উদ্দিন সুমন জানান, কর্মস্থল
থেকে ছুটিতে এসে মঙ্গলবার বিকালে শ্বশুর বাড়িতে তিনি বেড়াতে গিয়েছিলেন।