চেতনা বার্তা, ডেস্কঃ প্রধানমন্ত্রী সরকারি সুযোগ-সুবিধা নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে জনসভা করে
নিজ দলের পক্ষে ভোট চেয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন যা আসন্ন নির্বাচনে
বিরাট প্রভাব ফেলবে বলে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) পক্ষ থেকে বলা
হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে সুজন আয়োজিত ‘নির্বাচন সংস্কার : আমরা কোথায়’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলা হয়েছে।
সংগঠনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, চূড়ান্ত করা আচরণবিধিতে নির্বাচন পূর্ব সময়ের পরিমাণ অর্ধেক কমিয়ে এনে নির্বাচন কমিশন নিজের ক্ষমতা খর্ব করেছে। এর মধ্য দিয়ে কমিশন নিজেদেরকে ঠুঁঠো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
তিনি বলেন, কমিশনের অবাধ ক্ষমতা থাকলেও তা প্রয়োগে অজ্ঞাত কারণে অপরাগতা প্রকাশ করছে। যা নির্বাচনকে নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু করার ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা।
বদিউল বলেন, ২৮ অক্টোবর জাতীয় সংসদে আরপিও বিল পাস হয়েছে। বিলের ২নং প্রস্তাবনায় নির্বাচনের ব্যয়সীমা ১৫ থেকে ২৫ লাখ এবং জামানত ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা করায় যেকোনো সময়ের চাইতে আগামী নির্বাচনে বসন্তের কোকিলরা বেশি মনোনয়ন পাবে।
সংগঠনের নির্বাহী সদস্য ড. হামিদা হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সুজনের প্রধান সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার, নির্বাহী সদস্য জালাল হোসেন প্রমুখ।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে সুজন আয়োজিত ‘নির্বাচন সংস্কার : আমরা কোথায়’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলা হয়েছে।
সংগঠনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, চূড়ান্ত করা আচরণবিধিতে নির্বাচন পূর্ব সময়ের পরিমাণ অর্ধেক কমিয়ে এনে নির্বাচন কমিশন নিজের ক্ষমতা খর্ব করেছে। এর মধ্য দিয়ে কমিশন নিজেদেরকে ঠুঁঠো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
তিনি বলেন, কমিশনের অবাধ ক্ষমতা থাকলেও তা প্রয়োগে অজ্ঞাত কারণে অপরাগতা প্রকাশ করছে। যা নির্বাচনকে নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু করার ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা।
বদিউল বলেন, ২৮ অক্টোবর জাতীয় সংসদে আরপিও বিল পাস হয়েছে। বিলের ২নং প্রস্তাবনায় নির্বাচনের ব্যয়সীমা ১৫ থেকে ২৫ লাখ এবং জামানত ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা করায় যেকোনো সময়ের চাইতে আগামী নির্বাচনে বসন্তের কোকিলরা বেশি মনোনয়ন পাবে।
সংগঠনের নির্বাহী সদস্য ড. হামিদা হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সুজনের প্রধান সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার, নির্বাহী সদস্য জালাল হোসেন প্রমুখ।