চেতনা বার্তা, ডেস্কঃ বিএনপি চেয়ারপারসন ও বিরোধী দলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, আপোসের
কোনো সুযোগ নেই। আপোস করা মানে অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয়া। আমরা কোনো অন্যায়কে
প্রশ্রয় দিতে পারি না। আপনাদের সাথে নিয়ে যেকোনো মূল্যে এই জুলুমবাজ
সরকারকে বিদায় করবো ইন্শাল্লাহ্।
বৃহষ্পতিবার সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেসক্লাবে দেশের বিশিষ্ট সাংবাদিকদের সাথে এক অনানুষ্ঠানিক মতবিনিময় সভায় বেগম খালেদা জিয়া এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমরা মানুষের পাশে আছি, থাকবো। আপনাদের সাথে নিয়েই আন্দোলন মধ্য দিয়ে জুলুমবাজ সরকারকে বিতাড়িত করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত করবো। জাতীয় প্রেসক্লাবকে আন্দোলন সংগ্রামের জ্বলন্ত স্বাক্ষী উল্লেখ করে বেগম জিয়া বলেন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়ায়ে অতীতেও প্রেসক্লাব তথা সাংবাদিক সমাজের ভূমিকা ছিল অগ্রণী। এ প্রসঙ্গে তিনি সদ্য প্রয়াত সাংবাদিক গিয়াস কামাল চৌধুরীর সাহসী অবদানের কথা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আপনাদের ছিল, এখন এ দাবি আমাদের, আপনারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে অন্যায় করেছেন। আমরা এ অন্যায়কে মেনে নিতে পারি না।
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, পদ পদবীকে আমি বড় করে দেখি না। আমার রাজনীতির শুরু আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে, পদ পদবী দিয়ে নয়। দেশের মানুষ ভালো থাকুক আমি সেটাই চাই। আর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত না হলে মানুষের ভালো থাকবে না। এর জন্য স্বৈরাচার ও ফ্যাস্টি সরকারকে হটিয়ে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
বর্তমান পরিস্থিতে সাংবাদিক সমাজের উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার কথা উল্লেথ করে তিনি বলেন, সাংবাদিকদের সাথে আমি সব সময় ছিলাম, ভবিষ্যতেও থাকবো। কারণ আপনারা দেশকে ভালোবাসেন, আর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য আপনাদের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) সভাপতি রুহুল আমীন গাজী, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি রিয়াজউদ্দিন আহমেদ, সংগ্রাম সম্পাদক আবুল আসাদ, জ্যাব আহ্বায়ক খন্দকার মনিরুল আলম, সদস্য সচিব এলাহী নেওয়াজ খান সাজু, বিশিস্ট সাংবাদিক মাহমুদ শফিক, নয়াদিগন্তের সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, এরশাদ মজুমদার, সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন, আমিরুল ইসলাম কাগজী, মোস্তফা কামাল মজুমদার, মাহবুবুল আলম গোরা, ছড়াকার আবু সালেহ, আব্দুল আউয়াল ঠাকুর, খালেদা জিয়ার প্রেস সেক্রেটারি মারুফ কামাল খান সোহেল, ডিইউজে’র সাবেক সভাপতি আব্দুস শহিদ, এম এ আজিজ, সাবেক সাধারন সম্পাদক বাকের হোসেন, খুরশিদ আলম জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, জাস্ট নিউজ বিডির সম্পাদক মুশফিকুল ফজল আনসারী, প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাদের গণি চৌধুরী, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) একাংশের সভাপতি কবি আবদুল হাই শিকদার, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান প্রমুখ।
বৃহষ্পতিবার সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেসক্লাবে দেশের বিশিষ্ট সাংবাদিকদের সাথে এক অনানুষ্ঠানিক মতবিনিময় সভায় বেগম খালেদা জিয়া এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমরা মানুষের পাশে আছি, থাকবো। আপনাদের সাথে নিয়েই আন্দোলন মধ্য দিয়ে জুলুমবাজ সরকারকে বিতাড়িত করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত করবো। জাতীয় প্রেসক্লাবকে আন্দোলন সংগ্রামের জ্বলন্ত স্বাক্ষী উল্লেখ করে বেগম জিয়া বলেন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়ায়ে অতীতেও প্রেসক্লাব তথা সাংবাদিক সমাজের ভূমিকা ছিল অগ্রণী। এ প্রসঙ্গে তিনি সদ্য প্রয়াত সাংবাদিক গিয়াস কামাল চৌধুরীর সাহসী অবদানের কথা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আপনাদের ছিল, এখন এ দাবি আমাদের, আপনারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে অন্যায় করেছেন। আমরা এ অন্যায়কে মেনে নিতে পারি না।
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, পদ পদবীকে আমি বড় করে দেখি না। আমার রাজনীতির শুরু আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে, পদ পদবী দিয়ে নয়। দেশের মানুষ ভালো থাকুক আমি সেটাই চাই। আর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত না হলে মানুষের ভালো থাকবে না। এর জন্য স্বৈরাচার ও ফ্যাস্টি সরকারকে হটিয়ে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
বর্তমান পরিস্থিতে সাংবাদিক সমাজের উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার কথা উল্লেথ করে তিনি বলেন, সাংবাদিকদের সাথে আমি সব সময় ছিলাম, ভবিষ্যতেও থাকবো। কারণ আপনারা দেশকে ভালোবাসেন, আর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য আপনাদের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) সভাপতি রুহুল আমীন গাজী, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি রিয়াজউদ্দিন আহমেদ, সংগ্রাম সম্পাদক আবুল আসাদ, জ্যাব আহ্বায়ক খন্দকার মনিরুল আলম, সদস্য সচিব এলাহী নেওয়াজ খান সাজু, বিশিস্ট সাংবাদিক মাহমুদ শফিক, নয়াদিগন্তের সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, এরশাদ মজুমদার, সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন, আমিরুল ইসলাম কাগজী, মোস্তফা কামাল মজুমদার, মাহবুবুল আলম গোরা, ছড়াকার আবু সালেহ, আব্দুল আউয়াল ঠাকুর, খালেদা জিয়ার প্রেস সেক্রেটারি মারুফ কামাল খান সোহেল, ডিইউজে’র সাবেক সভাপতি আব্দুস শহিদ, এম এ আজিজ, সাবেক সাধারন সম্পাদক বাকের হোসেন, খুরশিদ আলম জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, জাস্ট নিউজ বিডির সম্পাদক মুশফিকুল ফজল আনসারী, প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাদের গণি চৌধুরী, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) একাংশের সভাপতি কবি আবদুল হাই শিকদার, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান প্রমুখ।