চেতনা বার্তা ডেস্ক: ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার পঙ্কজ শরন বলেছেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে
বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকটে ভারতের উদ্বেগ রয়েছে। তবে ভারত বিশ্বাস করে,
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে এদেশের জনগণই তাদের প্রজ্ঞা দিয়ে পরবর্তী
সিদ্ধান্ত নেবে।
সোমবার সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সঙ্গে প্রথমবারের মতো সাক্ষাৎ শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
পঙ্কজ বলেন, ভারত সবসময়ই বাংলাদেশের শুভাকাঙ্খী। ভারত মনে করে, বাংলাদেশের জনগণ তাদের মেধাকে কাজে লাগিয়ে এদেশকে আরো সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।
প্রায় আধা ঘন্টার বৈঠক শেষে পঙ্কজ শরন সাংবাদিকদের বলেন, নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী একজন দক্ষ কূটনীতিক। তার সম্পর্কে ভারত ইতিবাচক ধারণা রাখে। তার নেতৃত্বে এ দু’দেশের সম্পর্ক আরো ভালো হবে।
রবিবার প্রধানমন্ত্রীর ছোটবোন শেখ রেহানার সঙ্গে পঙ্কজ শরনের বৈঠকের সত্যতা স্বীকার করে ভারতের এ হাইকমিশনার বলেন, এটা সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত একটি বৈঠক ছিল। এ সম্পর্কে আমি কোনো মন্তব্য করতে চাই না।
বাংলাদেশের নির্বাচন প্রসঙ্গে পঙ্কজ বলেন, আমি আশা করি বাংলাদেশে নির্বাচন হবে পাশাপাশি গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো আরো সুদৃঢ় হবে।
পঙ্কজ শরনের বৈঠকের আগেই বাংলাদেশের নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজিনা নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে মন্ত্রণালয়ে আসেন।
এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, নির্বাচন কমিশনের তফসিল ঘোষণার প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।
মজিনা বলেন, দেশের রাজনৈতিক সংকট নিরসনে প্রধান দলগুলোকে এ মুহূর্তে অপরিহার্যভাবে সংলাপে বসা উচিৎ। যে কোনো অবস্থাতেই সংঘাতকে কখনোই যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে না।
বাংলাদেশে সুষ্ঠু, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করার জন্য প্রত্যেকটি দলকে তাদের মতামত প্রকাশের সমান সুযোগ দিতে হবে বলে মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের ঢাকাস্থ এ রাষ্ট্রদূত।
সোমবার সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সঙ্গে প্রথমবারের মতো সাক্ষাৎ শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
পঙ্কজ বলেন, ভারত সবসময়ই বাংলাদেশের শুভাকাঙ্খী। ভারত মনে করে, বাংলাদেশের জনগণ তাদের মেধাকে কাজে লাগিয়ে এদেশকে আরো সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।
প্রায় আধা ঘন্টার বৈঠক শেষে পঙ্কজ শরন সাংবাদিকদের বলেন, নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী একজন দক্ষ কূটনীতিক। তার সম্পর্কে ভারত ইতিবাচক ধারণা রাখে। তার নেতৃত্বে এ দু’দেশের সম্পর্ক আরো ভালো হবে।
রবিবার প্রধানমন্ত্রীর ছোটবোন শেখ রেহানার সঙ্গে পঙ্কজ শরনের বৈঠকের সত্যতা স্বীকার করে ভারতের এ হাইকমিশনার বলেন, এটা সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত একটি বৈঠক ছিল। এ সম্পর্কে আমি কোনো মন্তব্য করতে চাই না।
বাংলাদেশের নির্বাচন প্রসঙ্গে পঙ্কজ বলেন, আমি আশা করি বাংলাদেশে নির্বাচন হবে পাশাপাশি গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো আরো সুদৃঢ় হবে।
পঙ্কজ শরনের বৈঠকের আগেই বাংলাদেশের নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজিনা নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে মন্ত্রণালয়ে আসেন।
এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, নির্বাচন কমিশনের তফসিল ঘোষণার প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।
মজিনা বলেন, দেশের রাজনৈতিক সংকট নিরসনে প্রধান দলগুলোকে এ মুহূর্তে অপরিহার্যভাবে সংলাপে বসা উচিৎ। যে কোনো অবস্থাতেই সংঘাতকে কখনোই যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে না।
বাংলাদেশে সুষ্ঠু, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করার জন্য প্রত্যেকটি দলকে তাদের মতামত প্রকাশের সমান সুযোগ দিতে হবে বলে মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের ঢাকাস্থ এ রাষ্ট্রদূত।