চেতনা বার্তা ডেস্কঃ
প্রয়োজনে গণকারফিউ দিয়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আদায় করা হবে
বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ।
শুক্রবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাব ভিআইপি লাউঞ্জে স্বাধীনতা ফোরাম
কেন্দ্রীয় সংসদ আয়োজিত ‘বর্তমান প্রেক্ষাপটে ৭ নভেম্বরের গুরুত্ব’ শীর্ষক
আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ১৯৯৪-৯৫ সালে আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আদায়ের জন্য যে সব কর্মসূচি দিয়েছিল এবার বিএনপির নির্দলীয় সরকারের দাবিতে সেইসব কমসূচি থেকে একটিও বাদ দেবে না। বিএনপির কার্যক্রম হরতালের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না। প্রয়োজনে গণকারফিউ দিয়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আদায় করা হবে।
সর্বদলীয় সরকার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিএনপিকে বাদ দিয়ে সর্বদলীয় সরকার গঠন করলে সেটা সর্বদলীয় সরকার হবে না, সেটা হবে জোট সরকার।
সংবিধানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যবস্থা নেই মন্তব্য করে মওদুদ বলেন, সংবিধানের কোথাও অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যবস্থার কথা উল্লেখ নেই। কিন্তু সরকার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কথা বলে জনগণকে বোকা বানাতে চাচ্ছে।
তথাকথিত সর্বদলীয় সরকারের অধীনে ১৮ দলীয় জোট নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না জানিয়ে তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি নির্বাচন হবে। তবে সেই নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই হবে। সর্বদলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে সেই নির্বাচন ভোটবিহীন নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সংলাপের পথ খোলা আছে প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের প্রসঙ্গে মওদুদ বলেন, আমাদের নেত্রীও বলেছে সংলাপে আসুন, কিন্তু এই বিষয়ে আপনাদের কোন সদিচ্ছা নেই। সংলাপের কথা বলে আপনারা জনগণের সাথে যে নাটক করছেন তার খেসারত আপনাদেরই দিতে হবে।
আওয়ামী লীগ যদি এবার গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে না পারে তাহলে ৭৫ এর কলঙ্ক সারা জীবন বহন করে যেতে হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি আবু নাসের মো. রহমাতুল্লাহের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট চলচ্চিত্রকার চাষী নজরুল ইসলাম, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) মো. হানিফ, জিয়া নাগরিক ফোরামের সভাপতি মিয়া মো. আনোয়ার প্রমুখ।
তিনি বলেন, ১৯৯৪-৯৫ সালে আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আদায়ের জন্য যে সব কর্মসূচি দিয়েছিল এবার বিএনপির নির্দলীয় সরকারের দাবিতে সেইসব কমসূচি থেকে একটিও বাদ দেবে না। বিএনপির কার্যক্রম হরতালের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না। প্রয়োজনে গণকারফিউ দিয়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আদায় করা হবে।
সর্বদলীয় সরকার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিএনপিকে বাদ দিয়ে সর্বদলীয় সরকার গঠন করলে সেটা সর্বদলীয় সরকার হবে না, সেটা হবে জোট সরকার।
সংবিধানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যবস্থা নেই মন্তব্য করে মওদুদ বলেন, সংবিধানের কোথাও অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যবস্থার কথা উল্লেখ নেই। কিন্তু সরকার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কথা বলে জনগণকে বোকা বানাতে চাচ্ছে।
তথাকথিত সর্বদলীয় সরকারের অধীনে ১৮ দলীয় জোট নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না জানিয়ে তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি নির্বাচন হবে। তবে সেই নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই হবে। সর্বদলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে সেই নির্বাচন ভোটবিহীন নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সংলাপের পথ খোলা আছে প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের প্রসঙ্গে মওদুদ বলেন, আমাদের নেত্রীও বলেছে সংলাপে আসুন, কিন্তু এই বিষয়ে আপনাদের কোন সদিচ্ছা নেই। সংলাপের কথা বলে আপনারা জনগণের সাথে যে নাটক করছেন তার খেসারত আপনাদেরই দিতে হবে।
আওয়ামী লীগ যদি এবার গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে না পারে তাহলে ৭৫ এর কলঙ্ক সারা জীবন বহন করে যেতে হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি আবু নাসের মো. রহমাতুল্লাহের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট চলচ্চিত্রকার চাষী নজরুল ইসলাম, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) মো. হানিফ, জিয়া নাগরিক ফোরামের সভাপতি মিয়া মো. আনোয়ার প্রমুখ।