চেতনা বার্তা, কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ
পর্যটন নগরী কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীতে দিন দিন মাদকের ভয়াল ছোবলে আসক্ত হয়ে পড়ছে যুব সমাজ। বর্তমানে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে মাদকের এতটাই ছড়াছড়ি হাতের নাগালেই সব ধরনের মাদক পাওয়া যাচ্ছে। যার ফলে মাদকের ভয়াল ছোবলে পড়ে যুব সমাজ দিন দিন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। দ্বীপাঞ্চলে গাঁজা, হেরোইন, ফেনসিড়িল, দেশী মদ ইত্যাদি মাদকদ্রব্য সহজলব্য হওয়ায় প্রতিনিয়ত উঠতি বয়সের যুবক, আবাল বৃদ্ধরা সহ স্কুল-কলেজ পড়–য়া ছাত্ররাও মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। মাদকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে ভবিষ্যতে যার পরিনতি হবে ভয়াবহ। একদিকে নষ্ট হয়ে যাবে স্কুল-কলেজ পড়–য়া ছাত্রদের ভবিষ্যত জীবন অপরদিকে তাদের পরিবারে নেমে আসবে হতাশা আর দূর্দশা। তাছাড়াও মাদকের ভয়াল ছোবলে জনসাধারণের অপূরণীয় ক্ষতি সাধিত হবে যা পূরণ করা অসাধ্য হয়ে পড়বে।
সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ক্রাইমজোন হিসেবে পরিচিত কালারমারছড়া, হোয়ানক, ছোট মহেশখালী ও শাপলাপুর ইউনিয়নের পাহাড়ী এলাকায়, বড় মহেশখালী ইউনিয়নের দেবাঙ্গা পাড়া, পাহাড়তলী, সিপাহীর পাড়া, মহেশখালী পৌরসভার দাসি মাঝি পাড়া, ঠাকুরতলা, হিন্দু পাড়া, কুতুবজোম ইউনিয়নের বিভিন্ন জায়গায় গড়ে ওঠেছে দেশীয় মদের কারখানা। এসব কারখানায় দেশীয় মদ তৈরী করে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হয়। তাছাড়া কিছু অসাধু ব্যাক্তি টেকনাফ থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে দ্বীপে নিয়ে আসছে মরণঘাতী নেশা জাতীয় বিভিন্ন ধরণের দ্রব্য ও ট্যাবলেট। অপরদিকে মোটা টাকার বিনিময়ে যুব সমাজের কাছে এসব নেশা জাতীয় দ্রব্য সরবরাহ করে যাচ্ছে এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী। বর্তমানে দ্বীপের বিভিন্ন স্থানে স্কুল-কলেজ পড়–য়া ছাত্রদের ধুমপান করতেও দেখা যায়।
এভাবে চলতে থাকলে যুব সমাজের পাশাপাশি দ্বীপের আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি গঠবে। তাই তড়িৎ গতিতে দেশীয় মদের কারখানা সহ মাদক ব্যবসায়ী ও সরবরাহকারীদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন বলে সচেতন মহল দাবী করে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনোয়ারুল নাসের বলেন, “মাদকের ভয়াল ছোবল থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে প্রশাসনের পাশাপাশি এগিয়ে আসতে হবে অভিভাবকদের। আর যারা দ্বীপে অবৈধপথে প্রাণঘাতী মাদক সহ নেশা জাতীয় দ্রব্য নিয়ে আসছে তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে। তার জন্য প্রয়োজন সকলের আন্তরিক সহযোগিতা।”
পর্যটন নগরী কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীতে দিন দিন মাদকের ভয়াল ছোবলে আসক্ত হয়ে পড়ছে যুব সমাজ। বর্তমানে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে মাদকের এতটাই ছড়াছড়ি হাতের নাগালেই সব ধরনের মাদক পাওয়া যাচ্ছে। যার ফলে মাদকের ভয়াল ছোবলে পড়ে যুব সমাজ দিন দিন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। দ্বীপাঞ্চলে গাঁজা, হেরোইন, ফেনসিড়িল, দেশী মদ ইত্যাদি মাদকদ্রব্য সহজলব্য হওয়ায় প্রতিনিয়ত উঠতি বয়সের যুবক, আবাল বৃদ্ধরা সহ স্কুল-কলেজ পড়–য়া ছাত্ররাও মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। মাদকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে ভবিষ্যতে যার পরিনতি হবে ভয়াবহ। একদিকে নষ্ট হয়ে যাবে স্কুল-কলেজ পড়–য়া ছাত্রদের ভবিষ্যত জীবন অপরদিকে তাদের পরিবারে নেমে আসবে হতাশা আর দূর্দশা। তাছাড়াও মাদকের ভয়াল ছোবলে জনসাধারণের অপূরণীয় ক্ষতি সাধিত হবে যা পূরণ করা অসাধ্য হয়ে পড়বে।
সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ক্রাইমজোন হিসেবে পরিচিত কালারমারছড়া, হোয়ানক, ছোট মহেশখালী ও শাপলাপুর ইউনিয়নের পাহাড়ী এলাকায়, বড় মহেশখালী ইউনিয়নের দেবাঙ্গা পাড়া, পাহাড়তলী, সিপাহীর পাড়া, মহেশখালী পৌরসভার দাসি মাঝি পাড়া, ঠাকুরতলা, হিন্দু পাড়া, কুতুবজোম ইউনিয়নের বিভিন্ন জায়গায় গড়ে ওঠেছে দেশীয় মদের কারখানা। এসব কারখানায় দেশীয় মদ তৈরী করে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হয়। তাছাড়া কিছু অসাধু ব্যাক্তি টেকনাফ থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে দ্বীপে নিয়ে আসছে মরণঘাতী নেশা জাতীয় বিভিন্ন ধরণের দ্রব্য ও ট্যাবলেট। অপরদিকে মোটা টাকার বিনিময়ে যুব সমাজের কাছে এসব নেশা জাতীয় দ্রব্য সরবরাহ করে যাচ্ছে এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী। বর্তমানে দ্বীপের বিভিন্ন স্থানে স্কুল-কলেজ পড়–য়া ছাত্রদের ধুমপান করতেও দেখা যায়।
এভাবে চলতে থাকলে যুব সমাজের পাশাপাশি দ্বীপের আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি গঠবে। তাই তড়িৎ গতিতে দেশীয় মদের কারখানা সহ মাদক ব্যবসায়ী ও সরবরাহকারীদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন বলে সচেতন মহল দাবী করে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনোয়ারুল নাসের বলেন, “মাদকের ভয়াল ছোবল থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে প্রশাসনের পাশাপাশি এগিয়ে আসতে হবে অভিভাবকদের। আর যারা দ্বীপে অবৈধপথে প্রাণঘাতী মাদক সহ নেশা জাতীয় দ্রব্য নিয়ে আসছে তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে। তার জন্য প্রয়োজন সকলের আন্তরিক সহযোগিতা।”