অসিম দাস, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি:
কক্সবাজারের উপকূলীয় উপজেলা মহেশখালীতে মুক্তিযোদ্ধের স্মৃতি বহনকারী ১০টি চিহ্নিত বধ্যভূমি সংরক্ষণের জন্য দ্বীপে বসবাসকারী প্রায় ৪লক্ষাধিক মানুষের প্রাণের দাবী হয়ে দাড়িয়েছে। সূত্রে জানা যায়, দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীতে গত ২০১১ সালের ২৬শে জুলাই থেকে তৎকালীন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক গিয়াস উদ্দিন ও মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার এটিএম কাউসার হোসেন এর যৌথ উদ্দ্যোগ্যে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের বধ্যভূমি আবিষ্কার, সংরক্ষণ ও শহীদদের তালিকা তৈরীর কাজ শুরু হয়েছিল। এসময় সহকারী কমিশনার (ভূমি) কে আহবায়ক করে একটি বধ্যভুমি অনুসন্ধান টিমও গঠন করা হয়। উক্ত টিম উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অনুসন্ধান করে বড়মহেশখালী ইউনিয়নের দেবেঙ্গা পাড়া কবরস্থান সংলগ্ন বধ্যভূমি, মুন্সির ড়েইল কবরস্থান সংলগ্ন বধ্যভূমি, দেবেঙ্গা পাড়া শশ্নান সংলগ্ন বধ্যভূমি, হোয়ানক পুইছড়া বধ্যভূমি, কালারমারছড়া বাজার সংলগ্ন বধ্যভূমি, ছোট মহেশখালীর ঠাকুরতলা আধিনাথ পাহাড় সংলগ্ন বধ্যভূমি, পৌরসভার গোরকঘাটা মাছ বাজার সংলগ্ন বধ্যভূমি, দঃ হিন্দু পাড়া মাতব্বর বাড়ী শশ্নান সংলগ্ন বধ্যভূমি, পাল পাড়া সংলগ্ন বধ্যভূমি, কায়স্থ পাড়া শশ্মন সংলগ্ন বধ্যভূমি সহ ১০টি বধ্যভূমি চিহ্নিত করেন। ১৯৭১সালের মহান মুক্তিযোদ্ধের সময় পাক হানাদার বাহিনী রাজাকারদের সহায়তায় উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় হামলা চালিয়ে স্বাধীনতার স্বপক্ষীয় নারী, পুরুষ, শিশু সহ অসংখ্য মানুষকে হত্যা করে। এসময় লাশগুলো উল্লেখিত বধ্যভূমি সমূহতে গুম ও গণকবর দেওয়া হয়। বধ্যভূমি আবিষ্কারের দীর্ঘদিন পার হলেও সংরক্ষনের অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে মুক্তিযোদ্ধের সময় পাক হানাদার ও তাদের দূসর রাজাকারের নির্যাতনের শিকার এ দ্বীপের হাজারো মানুষের স্মৃতি। মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিকে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিকট তুলে ধরার জন্য দ্বীপে চিহ্নিত ১০টি বধ্যভূমি সরকারী ভাবে সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ করে সংরক্ষণের উদ্দ্যোগ গ্রহণ করতে উপর মহলের প্রতি মহেশখালী দ্বীপে বসবাসকারী জনসাধারণের প্রাণের দাবী।
কক্সবাজারের উপকূলীয় উপজেলা মহেশখালীতে মুক্তিযোদ্ধের স্মৃতি বহনকারী ১০টি চিহ্নিত বধ্যভূমি সংরক্ষণের জন্য দ্বীপে বসবাসকারী প্রায় ৪লক্ষাধিক মানুষের প্রাণের দাবী হয়ে দাড়িয়েছে। সূত্রে জানা যায়, দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীতে গত ২০১১ সালের ২৬শে জুলাই থেকে তৎকালীন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক গিয়াস উদ্দিন ও মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার এটিএম কাউসার হোসেন এর যৌথ উদ্দ্যোগ্যে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের বধ্যভূমি আবিষ্কার, সংরক্ষণ ও শহীদদের তালিকা তৈরীর কাজ শুরু হয়েছিল। এসময় সহকারী কমিশনার (ভূমি) কে আহবায়ক করে একটি বধ্যভুমি অনুসন্ধান টিমও গঠন করা হয়। উক্ত টিম উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অনুসন্ধান করে বড়মহেশখালী ইউনিয়নের দেবেঙ্গা পাড়া কবরস্থান সংলগ্ন বধ্যভূমি, মুন্সির ড়েইল কবরস্থান সংলগ্ন বধ্যভূমি, দেবেঙ্গা পাড়া শশ্নান সংলগ্ন বধ্যভূমি, হোয়ানক পুইছড়া বধ্যভূমি, কালারমারছড়া বাজার সংলগ্ন বধ্যভূমি, ছোট মহেশখালীর ঠাকুরতলা আধিনাথ পাহাড় সংলগ্ন বধ্যভূমি, পৌরসভার গোরকঘাটা মাছ বাজার সংলগ্ন বধ্যভূমি, দঃ হিন্দু পাড়া মাতব্বর বাড়ী শশ্নান সংলগ্ন বধ্যভূমি, পাল পাড়া সংলগ্ন বধ্যভূমি, কায়স্থ পাড়া শশ্মন সংলগ্ন বধ্যভূমি সহ ১০টি বধ্যভূমি চিহ্নিত করেন। ১৯৭১সালের মহান মুক্তিযোদ্ধের সময় পাক হানাদার বাহিনী রাজাকারদের সহায়তায় উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় হামলা চালিয়ে স্বাধীনতার স্বপক্ষীয় নারী, পুরুষ, শিশু সহ অসংখ্য মানুষকে হত্যা করে। এসময় লাশগুলো উল্লেখিত বধ্যভূমি সমূহতে গুম ও গণকবর দেওয়া হয়। বধ্যভূমি আবিষ্কারের দীর্ঘদিন পার হলেও সংরক্ষনের অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে মুক্তিযোদ্ধের সময় পাক হানাদার ও তাদের দূসর রাজাকারের নির্যাতনের শিকার এ দ্বীপের হাজারো মানুষের স্মৃতি। মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিকে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিকট তুলে ধরার জন্য দ্বীপে চিহ্নিত ১০টি বধ্যভূমি সরকারী ভাবে সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ করে সংরক্ষণের উদ্দ্যোগ গ্রহণ করতে উপর মহলের প্রতি মহেশখালী দ্বীপে বসবাসকারী জনসাধারণের প্রাণের দাবী।