অসীম দাশ,কক্সবাজার
রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে মহেশখালী পান চাষী ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়েছে। বিরোধী দলের ডাকা টানা অবরোধে মহেশখালী-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দুরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে ব্যবসা বাণিজ্য ও পরিবহন ব্যবস্থা। যার ফলে মহেশখালীতে উৎপাদিত অন্যতম অর্থকরী ফসল পান মহেশখালীর বাহিরে যেতে পারছে না। এমতাবস্থায়, ব্যবসায়ীদের কোটি কোটি টাকার পানের চালান নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি পানের বাজারজাতকরণ প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে স্থমিত হয়ে যাওয়ায় চাষীরাও ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
সূত্রে জানা যায়, কৃষি নির্ভরশীল উপজেলা মহেশখালীর ৫০ শতাংশ পরিবার ধান চাষাবাদের পাশাপাশি পান চাষাবাদ উন্নয়ন করে জীবন জীবিকা নির্বাহ করে আসছে যুগ-যুগ ধরে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, এ উপজেলার ৯ ইউনিয়নে প্রায় ২০ হাজারেরও অধিক পরিবার পান চাষের সাথে সরাসরি জড়িত। বসত ভিটায়, ফসলী জমি ও পরিত্যক্ত জায়গা-জমি সহ বনভূমির জায়গা দখল করে প্রতি অর্থ বছরে এখানে প্রায় ৩০ হাজারের অধিক পানের বরজ থেকে উৎপাদিত পান বিক্রি করে স্থানীয় গরীব কৃষকেরা ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়াসহ পরিবারের আনুসাঙ্গিক ভরণ পোষণ করে থাকে । এ সময় পান ঢাকা, বরিশাল, রাজশাহী, খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চালান হয়ে থাকে। ব্যবসায়ীরা জানান, এখানকার উৎপাদিত পান মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। এ খাতে সরকার প্রচুর পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে সক্ষম হলেও পান চাষীরা সরকারীভাবে তেমন কোন সাহায্য-সহযোগীতা পাচ্ছে না। বিরোধী দলের ডাকা অবরোধের কবলে পড়ে স্থানীয় পান চাষীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে বলে পান চাষী ও ব্যবসায়ীরা জানান।
মহেশখালীর একাধিক পান ব্যাবসায়ীরা জানান, চালানের জন্য খাঁচা ভর্তি করা এসব পান তিন দিনের মধ্যে গন্তব্য গুদামে পৌছাতে না পারলে এসব পান পঁচে গলে নষ্ট হয়ে যায়। হোয়ানকের পান চাষী মিলন জানান, যে পান বিরা ৮০ টাকা দরে বিক্রি হত, হরতালের কারণে ওই পান বিক্রি করতে হচ্ছে ২০/২৫ টাকা ধরে। তবে এলাকার সচেতন মহলের ধারণা এভাবে টানা হরতাল- অবরোধ অব্যাহত থাকলে চাষীরা পান চাষে নিরুৎসাহ হয়ে উঠবে।
রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে মহেশখালী পান চাষী ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়েছে। বিরোধী দলের ডাকা টানা অবরোধে মহেশখালী-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দুরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে ব্যবসা বাণিজ্য ও পরিবহন ব্যবস্থা। যার ফলে মহেশখালীতে উৎপাদিত অন্যতম অর্থকরী ফসল পান মহেশখালীর বাহিরে যেতে পারছে না। এমতাবস্থায়, ব্যবসায়ীদের কোটি কোটি টাকার পানের চালান নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি পানের বাজারজাতকরণ প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে স্থমিত হয়ে যাওয়ায় চাষীরাও ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
সূত্রে জানা যায়, কৃষি নির্ভরশীল উপজেলা মহেশখালীর ৫০ শতাংশ পরিবার ধান চাষাবাদের পাশাপাশি পান চাষাবাদ উন্নয়ন করে জীবন জীবিকা নির্বাহ করে আসছে যুগ-যুগ ধরে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, এ উপজেলার ৯ ইউনিয়নে প্রায় ২০ হাজারেরও অধিক পরিবার পান চাষের সাথে সরাসরি জড়িত। বসত ভিটায়, ফসলী জমি ও পরিত্যক্ত জায়গা-জমি সহ বনভূমির জায়গা দখল করে প্রতি অর্থ বছরে এখানে প্রায় ৩০ হাজারের অধিক পানের বরজ থেকে উৎপাদিত পান বিক্রি করে স্থানীয় গরীব কৃষকেরা ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়াসহ পরিবারের আনুসাঙ্গিক ভরণ পোষণ করে থাকে । এ সময় পান ঢাকা, বরিশাল, রাজশাহী, খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চালান হয়ে থাকে। ব্যবসায়ীরা জানান, এখানকার উৎপাদিত পান মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। এ খাতে সরকার প্রচুর পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে সক্ষম হলেও পান চাষীরা সরকারীভাবে তেমন কোন সাহায্য-সহযোগীতা পাচ্ছে না। বিরোধী দলের ডাকা অবরোধের কবলে পড়ে স্থানীয় পান চাষীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে বলে পান চাষী ও ব্যবসায়ীরা জানান।
মহেশখালীর একাধিক পান ব্যাবসায়ীরা জানান, চালানের জন্য খাঁচা ভর্তি করা এসব পান তিন দিনের মধ্যে গন্তব্য গুদামে পৌছাতে না পারলে এসব পান পঁচে গলে নষ্ট হয়ে যায়। হোয়ানকের পান চাষী মিলন জানান, যে পান বিরা ৮০ টাকা দরে বিক্রি হত, হরতালের কারণে ওই পান বিক্রি করতে হচ্ছে ২০/২৫ টাকা ধরে। তবে এলাকার সচেতন মহলের ধারণা এভাবে টানা হরতাল- অবরোধ অব্যাহত থাকলে চাষীরা পান চাষে নিরুৎসাহ হয়ে উঠবে।