চেতনা বার্তা ডেস্কঃ জেলার গাবতলী উপজেলায় ১৮ দলের নেতাকর্মীদের তোপের মুখে ৮৮টির অধিকাংশই
কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে। নিরাপত্তা জনিত কারণে এসব কেন্দ্রের
ভোটগ্রহণ স্থগিত করে ব্যালট পেপার ও ব্যালট বাঙ থানা হেফাজতে নিয়ে আসা
হয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে পরবর্তী করনীয় নিয়ে বগুড়া জেলা প্রসাশক শফিকুর রেজা বিশ্বাস উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিয়ে জরুরি সমন্বয় সভায় বসেছেন।
এদিকে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার ধনঞ্জয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ডহর উচ্চ বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্র ঘেরাও করে রেখেছেন ১৮ দলীয় জোটের হাজার হাজার নেতাকর্মী। সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ছাড়াও নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন।
১৮ দলীয় জোটের নেতাকর্মীদের তোপের মুখে ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ ও নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা ভোটকেন্দ্রে একটি কক্ষে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। সেখানে র্যাব ও বিজিবি সদস্যরা পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে।
এ ছাড়াও মিরপুর, চক কাগইল, মদ্য কাতুলী ভোটকেন্দ্রে ১৮ দলের নেতাকর্মীদের চাপের মুখে পুলিশ ও প্রিসাইডিং অফিসার ভোটগ্রহণ স্থগিত করে ব্যালট পেপার ও ব্যালট বাঙ নিয়ে থানায় চলে গেছে।
এ পরিস্থিতিতে পরবর্তী করনীয় নিয়ে বগুড়া জেলা প্রসাশক শফিকুর রেজা বিশ্বাস উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিয়ে জরুরি সমন্বয় সভায় বসেছেন।
এদিকে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার ধনঞ্জয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ডহর উচ্চ বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্র ঘেরাও করে রেখেছেন ১৮ দলীয় জোটের হাজার হাজার নেতাকর্মী। সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ছাড়াও নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন।
১৮ দলীয় জোটের নেতাকর্মীদের তোপের মুখে ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ ও নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা ভোটকেন্দ্রে একটি কক্ষে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। সেখানে র্যাব ও বিজিবি সদস্যরা পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে।
এ ছাড়াও মিরপুর, চক কাগইল, মদ্য কাতুলী ভোটকেন্দ্রে ১৮ দলের নেতাকর্মীদের চাপের মুখে পুলিশ ও প্রিসাইডিং অফিসার ভোটগ্রহণ স্থগিত করে ব্যালট পেপার ও ব্যালট বাঙ নিয়ে থানায় চলে গেছে।