ক্যাফেইন ঠাসা কথিত এনার্জি ড্রিংকস পানে হৃদপিণ্ডের স্পন্দন প্রক্রিয়া
পাল্টে যেতে পারে। কথিত এনার্জি ড্রিংকস পানের এক ঘণ্টা পর ১৭ ব্যক্তির
হৃদপিণ্ডের ছবি ধারণ করেছেন জার্মানির বন বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল।
তারই ভিত্তিতে এ হুশিয়ারি উচ্চারণ করেছে এ গবেষক দলটি। এ কথা আমরা সবাই
জানি, হৃদপিণ্ড সংকোচন ও প্রসারণের মধ্য দিয়ে দেহে রক্ত প্রবাহিত হয়।
কিন্তু এনার্জি ড্রিংকস খাওয়ার পর হৃদপিণ্ডকে সংকুচিত হতে বেশি বল প্রয়োগ
করতে হচ্ছে বলে এ সমীক্ষায় দেখা গেছে।
উত্তর আমেরিকার রেডিওলজিকাল সোসাইটির বাতসরিক সভায় গবেষক দলটি তাদের সমীক্ষার এ ফলাফলটি উপস্থাপন করেছে।
এ দলের গবেষক ডা.জোন্স ডোনার বলেছেন, এনার্জি ড্রিংকস নামের এ সব পানীয় হৃদপিণ্ডের ওপর কি প্রতিক্রিয়া ফেলে এর আগে তা নিয়ে সঠিক গবেষণা হয়নি।
তিনি আরো বলেন, কফি বা কোকাকলার মতো কথিত কোমল পানীয় হিসেবে খ্যাত পানীয়তে যে পরিমাণ ক্যাফেইন থাকে তার চেয়ে তিনগুণ বেশি পাওয়া থাকে কথিত এনার্জি ড্রিংকসে।
অতি মাত্রায় ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় গ্রহণে নানা সমস্যা হতে পারে বলে জানান ডা.জোন্স ডোনার। তিনি বলেন, এতে হৃৎস্পন্দন দ্রুত হতে পারে, বুক ধড়পড় করতে পারে, বেড়ে যেতে পারে রক্তচাপ এবং মারাত্মক পরিস্থিতিতে অজ্ঞান হওয়া বা মৃত্যুর মতো ভয়াবহ অবস্থাও সৃষ্টি হতে পারে।
ইদানীং তরুণ বয়সীদের মধ্যে এনার্জি ড্রিংকস বাংলাদেশসহ বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। বাংলাদেশে বিপণনের চতুর কলা-কৌশল, খাদ্য আইনের দুর্বলতা ও প্রয়োগহীনতা এবং চটকদার, দায়িত্ব ও নৈতিকতা বিবর্জিত বিজ্ঞাপনই রয়েছে এর মূলে। কথিত পানীয় শিল্পের একটি দ্রুত প্রসারমাণ অংশের প্রতিনিধি হয়ে দাঁড়াচ্ছে এনার্জি ড্রিংকস।
১৪০টি দেশে ২০০ ব্র্যান্ডের এনার্জি ড্রিংক তৈরি হচ্ছে এবং বিশ্বের ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী তরুণের ৩১ শতাংশ নিয়মিত এনার্জি ড্রিংকস গ্রহণ করে এর আগের এক হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
‘এত্তো এনার্জি!’ ‘এত্তো এনার্জি!!’ বলে বিজ্ঞাপনে যতই বুলি আওড়াক না কেনো এরপর থেকে কথিত এনার্জি ড্রিংকস সম্পর্কে সবার সতর্ক হওয়া উচিত। জার্মানির গবেষক দলটি বলেছে, শিশু ও হৃদ-স্পন্দনে অনিয়ম আছে এমন পূর্ণ বয়সী ব্যক্তিদের এনার্জি ড্রিংকস নামের কথিত পানীয় পান না করাই উচিত।
কথিত কোমল পানীয়কেও সবার জন্য নিরাপদ ভাবার কোনোই অবকাশ নেই। ব্রিটিশ কোমল পানীয় সংস্থা এরই মধ্যে বলেছে, তাদের তৈরি পানীয় শিশুদের জন্য নয়!
উত্তর আমেরিকার রেডিওলজিকাল সোসাইটির বাতসরিক সভায় গবেষক দলটি তাদের সমীক্ষার এ ফলাফলটি উপস্থাপন করেছে।
এ দলের গবেষক ডা.জোন্স ডোনার বলেছেন, এনার্জি ড্রিংকস নামের এ সব পানীয় হৃদপিণ্ডের ওপর কি প্রতিক্রিয়া ফেলে এর আগে তা নিয়ে সঠিক গবেষণা হয়নি।
তিনি আরো বলেন, কফি বা কোকাকলার মতো কথিত কোমল পানীয় হিসেবে খ্যাত পানীয়তে যে পরিমাণ ক্যাফেইন থাকে তার চেয়ে তিনগুণ বেশি পাওয়া থাকে কথিত এনার্জি ড্রিংকসে।
অতি মাত্রায় ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় গ্রহণে নানা সমস্যা হতে পারে বলে জানান ডা.জোন্স ডোনার। তিনি বলেন, এতে হৃৎস্পন্দন দ্রুত হতে পারে, বুক ধড়পড় করতে পারে, বেড়ে যেতে পারে রক্তচাপ এবং মারাত্মক পরিস্থিতিতে অজ্ঞান হওয়া বা মৃত্যুর মতো ভয়াবহ অবস্থাও সৃষ্টি হতে পারে।
ইদানীং তরুণ বয়সীদের মধ্যে এনার্জি ড্রিংকস বাংলাদেশসহ বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। বাংলাদেশে বিপণনের চতুর কলা-কৌশল, খাদ্য আইনের দুর্বলতা ও প্রয়োগহীনতা এবং চটকদার, দায়িত্ব ও নৈতিকতা বিবর্জিত বিজ্ঞাপনই রয়েছে এর মূলে। কথিত পানীয় শিল্পের একটি দ্রুত প্রসারমাণ অংশের প্রতিনিধি হয়ে দাঁড়াচ্ছে এনার্জি ড্রিংকস।
১৪০টি দেশে ২০০ ব্র্যান্ডের এনার্জি ড্রিংক তৈরি হচ্ছে এবং বিশ্বের ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী তরুণের ৩১ শতাংশ নিয়মিত এনার্জি ড্রিংকস গ্রহণ করে এর আগের এক হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
‘এত্তো এনার্জি!’ ‘এত্তো এনার্জি!!’ বলে বিজ্ঞাপনে যতই বুলি আওড়াক না কেনো এরপর থেকে কথিত এনার্জি ড্রিংকস সম্পর্কে সবার সতর্ক হওয়া উচিত। জার্মানির গবেষক দলটি বলেছে, শিশু ও হৃদ-স্পন্দনে অনিয়ম আছে এমন পূর্ণ বয়সী ব্যক্তিদের এনার্জি ড্রিংকস নামের কথিত পানীয় পান না করাই উচিত।
কথিত কোমল পানীয়কেও সবার জন্য নিরাপদ ভাবার কোনোই অবকাশ নেই। ব্রিটিশ কোমল পানীয় সংস্থা এরই মধ্যে বলেছে, তাদের তৈরি পানীয় শিশুদের জন্য নয়!