চেতনা বার্তা ডেস্কঃ বিশ্বজিৎ দাস হত্যা মামলার রায়ে ৮ ছাত্রলীগ কর্মীকে ফাঁসির আদেশ এবং ১৩
জনকে যাবজ্জীবন কারাদ- দিয়েছেন বিচারক। আসামিরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের
ছাত্র। মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত আসামিরা হলো- রফিকুল ইসলাম ওরফে শাকিল, মাহফুজুর
রহমান ওরফে নাহিদ, এমদাদুল হক এমদাদ, জি এম রাশেদুজ্জামান, সাইফুল ইসলাম,
কাইয়ুম মিয়া, রাজন তালুকদার এবং নূরে আলম লিমন।
বুধবার দুপুর ১২টা ২৫ মিনিটে ঢাকার দ্রুত বিচার-৪ এর বিচারক এ বি এম নিজামুল হক এই রায় ঘোষণা করেন। এর আগে ৪ ডিসেম্বর দুপুরে একই আদালতের বিচারক রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলো- এ এইচ এম কিবরিয়া, গোলাম মোস্তফা, খন্দকার ইউনুস আলী, তারেক বিন জোহর ওরফে তমাল, আলাউদ্দিন, ওবায়দুল কাদের, ইমরান হোসেন, আজিজুর রহমান, আল আমিন শেখ, রফিকুল ইসলাম, মনিরুল হক পাবেল, কামরুল হাসান ও মোশাররফ হোসেন। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের প্রত্যেকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়।
গ্রেফতাকৃত ৮ আসামির মধ্যে ৬ জনকে এবং পলাতক থেকে ২ জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়। এরা হলো- রাজন তালুকদার ও নূরে আলম লিমন।
বিশ্বজিৎ দাস হত্যা মামলায় ৫ মার্চ ছাত্রলীগের ২১ কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এই ২১ আসামির মধ্যে ৮ জন কারাগারে এবং বাকিরা পলাতক রয়েছে। এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ বিশ্বজিতের বাবাসহ ৩৩ জনকে সাক্ষী হিসেবে উপস্থাপন করে। উভয়পক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে রাষ্ট্রপক্ষ ২৭ নভেম্বর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করে। এরপর কারাগারে আটক ৮ আসামির পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন তাদের আইজীবীরা। পলাতক ১৩ আসামির পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীরা। রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষ সব মিলিয়ে ৫ দিন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন।
উল্লেখ্য, গত বছর ৯ ডিসেম্বর সকালে পুরান ঢাকার ৫৩ নম্বর ঋষিকেশ দাস রোডের বাসা থেকে তাঁতীবাজারে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার পথে দর্জির কাজ করা বিশ্বজিৎ দাসকে (২৪) পুরান ঢাকার জজকোর্ট এলাকায় চাপাতি দিয়ে উপর্যপুরী কোপানো হয়। প্রাণ বাঁচাতে জীবন ভিক্ষা চেয়ে দৌড়ে পাশের একটি ক্লিনিকে গিয়ে আশ্রয় নিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি তার। সন্ত্রাসীরা সেখানেও বিশ্বজিৎকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। রক্তাক্ত অবস্থায় দৌড়ে পালাতে গিয়েও আবার রড দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত করা হয়। সেখান থেকে এক রিকশাওয়ালা স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কিছুক্ষণ পর বিশ্বজিৎ দাস মারা যান।
বুধবার দুপুর ১২টা ২৫ মিনিটে ঢাকার দ্রুত বিচার-৪ এর বিচারক এ বি এম নিজামুল হক এই রায় ঘোষণা করেন। এর আগে ৪ ডিসেম্বর দুপুরে একই আদালতের বিচারক রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলো- এ এইচ এম কিবরিয়া, গোলাম মোস্তফা, খন্দকার ইউনুস আলী, তারেক বিন জোহর ওরফে তমাল, আলাউদ্দিন, ওবায়দুল কাদের, ইমরান হোসেন, আজিজুর রহমান, আল আমিন শেখ, রফিকুল ইসলাম, মনিরুল হক পাবেল, কামরুল হাসান ও মোশাররফ হোসেন। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের প্রত্যেকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়।
গ্রেফতাকৃত ৮ আসামির মধ্যে ৬ জনকে এবং পলাতক থেকে ২ জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়। এরা হলো- রাজন তালুকদার ও নূরে আলম লিমন।
বিশ্বজিৎ দাস হত্যা মামলায় ৫ মার্চ ছাত্রলীগের ২১ কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এই ২১ আসামির মধ্যে ৮ জন কারাগারে এবং বাকিরা পলাতক রয়েছে। এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ বিশ্বজিতের বাবাসহ ৩৩ জনকে সাক্ষী হিসেবে উপস্থাপন করে। উভয়পক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে রাষ্ট্রপক্ষ ২৭ নভেম্বর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করে। এরপর কারাগারে আটক ৮ আসামির পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন তাদের আইজীবীরা। পলাতক ১৩ আসামির পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীরা। রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষ সব মিলিয়ে ৫ দিন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন।
উল্লেখ্য, গত বছর ৯ ডিসেম্বর সকালে পুরান ঢাকার ৫৩ নম্বর ঋষিকেশ দাস রোডের বাসা থেকে তাঁতীবাজারে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার পথে দর্জির কাজ করা বিশ্বজিৎ দাসকে (২৪) পুরান ঢাকার জজকোর্ট এলাকায় চাপাতি দিয়ে উপর্যপুরী কোপানো হয়। প্রাণ বাঁচাতে জীবন ভিক্ষা চেয়ে দৌড়ে পাশের একটি ক্লিনিকে গিয়ে আশ্রয় নিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি তার। সন্ত্রাসীরা সেখানেও বিশ্বজিৎকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। রক্তাক্ত অবস্থায় দৌড়ে পালাতে গিয়েও আবার রড দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত করা হয়। সেখান থেকে এক রিকশাওয়ালা স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কিছুক্ষণ পর বিশ্বজিৎ দাস মারা যান।