চেতনা বার্তা, কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ
চকরিয়ায় বিএনপি-জামায়াতের টানা হরতাল অবরোধে ফিলিং ষ্টেশন গুলোতে জ্বালানি তেলের চরম সংকটের সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থার কারনে উপজেলা জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে জনদুর্ভোগ। বিশেষ করে জ্বালানি তেলের উপর নির্ভরশীল ব্যবসা প্রতিষ্টান গুলোর ব্যবসা লাঠে উঠার উপক্রম হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, ফিলিং ষ্টেশন মালিকরা অবরোধকে পুজি করে কৃত্রিম সংকট দেখিয়ে ক্ষেত্র বিশেষে আগে মজুদকৃত জ্বালানি তেল বিক্রি করছে বেশি দামে। এতে ক্রেতারা আর্থিকভাবেও ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন বলে অনেকে অভিযোগ করেছেন। জানা গেছে, কোরবানী ঈদের পর থেকে সারাদেশে সরকার বিরোধী আন্দোলন চাঙ্গা করে বিএনপি-জামায়াত জোট। আন্দোলনের অংশ হিসেবে সারাদেশের মতো চকরিয়ায়ও চলছে বিএনপি-জামায়াতের টানা হরতাল ও অবরোধ। এ অবস্থার কারনে ঠিক মতো জ্বালানি তেল সরবরাহ করতে পারছেনা স্থানীয় ফিলিং ষ্টেশন গুলো। সুত্র জানায়, উপজেলার উত্তর হারবাং আজিজনগর এলাকায় চৌধুরী জসীম ফিলিং ষ্টেশন, পৌরশহরের চিরিঙ্গায় মের্সাস ছিদ্দিক আহমদ ফিলিং ষ্টেশন, হাজী আবদুল মোনাফ ফিলিং ও বাসটার্মিনাল এলাকায় পৌর ফিলিং ষ্টেশন দীর্ঘদিন ধরে পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা কোম্পানী’র চট্টগ্রাম ডিপো থেকে জ্বালানি তেল সংগ্রহ করে স্থানীয় বাজারে সরবরাহ করে আসছেন। এসব ফিলিংয়ের পাশাপাশি সরকারী অনুমোদন ছাড়াই উপজেলা ও পৌরসভার বিভিন্ন স্পটে শতাধিক দোকানে বিক্রি হচ্ছে জ্বালানি তেল। স্থানীয় পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা জানান, টানা হরতাল-অবরোধের কারনে তারা এখন গাড়ি চালাচ্ছেন না। ফলে বর্তমানে ফিলিং ষ্টেশন গুলোতে জ্বালানি তেল সংকট হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে অবরোধের কারনে ফিলিং ষ্টেশন গুলো ঠিক মতো চট্টগ্রাম থেকে জ্বালানি তেল সংগ্রহ করতে পারছেনা এ কথা ঠিক। শহরে দেখা গেছে, এখানের তিনটি ফিলিং ষ্টেশনের সামনে তেলের খালী ড্রাম সারিবদ্ধ ভাবে জড়ো করে সব ধরনের তেল বিক্রি বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে ক্ষেত্র বিশেষে কিছু কিছু পরিচিত লোককে তেল দিচ্ছেন ফিলিং ষ্টেশনের সংশ্লিষ্টরা। এ ক্ষেত্রে বেশি বেকায়দায় পড়েছেন মোটর সাইকেল আরোহীরা। চাহিদা মতো তেল না পাওয়ায় তারা মোটর সাইকেলও ব্যবহার করতে পারছেন না। শহরের ফিলিং ষ্টেশনের মালিকরা জানান, টানা হরতাল অবরোধের কারনে চট্টগ্রাম থেকে জ্বালানি তেল সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছেনা। এমনিতে তার ব্যবসাটি আগুনের জন্য বিপদজনক। এখন সড়কজুড়ে আগুন দেয়ায় ঘটনায় তেল পরিবহনে তাদেরকে আরো বেশি ভাবিয়ে তুলছে। মালিকরা জানান, প্রশাসনের কাছে নিরাপত্তা সহায়তা পেলে চট্টগ্রাম থেকে তেল পরিবহন সম্ভব হবে। ফলে সংকট কেটে যাবে।
চকরিয়ায় বিএনপি-জামায়াতের টানা হরতাল অবরোধে ফিলিং ষ্টেশন গুলোতে জ্বালানি তেলের চরম সংকটের সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থার কারনে উপজেলা জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে জনদুর্ভোগ। বিশেষ করে জ্বালানি তেলের উপর নির্ভরশীল ব্যবসা প্রতিষ্টান গুলোর ব্যবসা লাঠে উঠার উপক্রম হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, ফিলিং ষ্টেশন মালিকরা অবরোধকে পুজি করে কৃত্রিম সংকট দেখিয়ে ক্ষেত্র বিশেষে আগে মজুদকৃত জ্বালানি তেল বিক্রি করছে বেশি দামে। এতে ক্রেতারা আর্থিকভাবেও ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন বলে অনেকে অভিযোগ করেছেন। জানা গেছে, কোরবানী ঈদের পর থেকে সারাদেশে সরকার বিরোধী আন্দোলন চাঙ্গা করে বিএনপি-জামায়াত জোট। আন্দোলনের অংশ হিসেবে সারাদেশের মতো চকরিয়ায়ও চলছে বিএনপি-জামায়াতের টানা হরতাল ও অবরোধ। এ অবস্থার কারনে ঠিক মতো জ্বালানি তেল সরবরাহ করতে পারছেনা স্থানীয় ফিলিং ষ্টেশন গুলো। সুত্র জানায়, উপজেলার উত্তর হারবাং আজিজনগর এলাকায় চৌধুরী জসীম ফিলিং ষ্টেশন, পৌরশহরের চিরিঙ্গায় মের্সাস ছিদ্দিক আহমদ ফিলিং ষ্টেশন, হাজী আবদুল মোনাফ ফিলিং ও বাসটার্মিনাল এলাকায় পৌর ফিলিং ষ্টেশন দীর্ঘদিন ধরে পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা কোম্পানী’র চট্টগ্রাম ডিপো থেকে জ্বালানি তেল সংগ্রহ করে স্থানীয় বাজারে সরবরাহ করে আসছেন। এসব ফিলিংয়ের পাশাপাশি সরকারী অনুমোদন ছাড়াই উপজেলা ও পৌরসভার বিভিন্ন স্পটে শতাধিক দোকানে বিক্রি হচ্ছে জ্বালানি তেল। স্থানীয় পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা জানান, টানা হরতাল-অবরোধের কারনে তারা এখন গাড়ি চালাচ্ছেন না। ফলে বর্তমানে ফিলিং ষ্টেশন গুলোতে জ্বালানি তেল সংকট হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে অবরোধের কারনে ফিলিং ষ্টেশন গুলো ঠিক মতো চট্টগ্রাম থেকে জ্বালানি তেল সংগ্রহ করতে পারছেনা এ কথা ঠিক। শহরে দেখা গেছে, এখানের তিনটি ফিলিং ষ্টেশনের সামনে তেলের খালী ড্রাম সারিবদ্ধ ভাবে জড়ো করে সব ধরনের তেল বিক্রি বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে ক্ষেত্র বিশেষে কিছু কিছু পরিচিত লোককে তেল দিচ্ছেন ফিলিং ষ্টেশনের সংশ্লিষ্টরা। এ ক্ষেত্রে বেশি বেকায়দায় পড়েছেন মোটর সাইকেল আরোহীরা। চাহিদা মতো তেল না পাওয়ায় তারা মোটর সাইকেলও ব্যবহার করতে পারছেন না। শহরের ফিলিং ষ্টেশনের মালিকরা জানান, টানা হরতাল অবরোধের কারনে চট্টগ্রাম থেকে জ্বালানি তেল সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছেনা। এমনিতে তার ব্যবসাটি আগুনের জন্য বিপদজনক। এখন সড়কজুড়ে আগুন দেয়ায় ঘটনায় তেল পরিবহনে তাদেরকে আরো বেশি ভাবিয়ে তুলছে। মালিকরা জানান, প্রশাসনের কাছে নিরাপত্তা সহায়তা পেলে চট্টগ্রাম থেকে তেল পরিবহন সম্ভব হবে। ফলে সংকট কেটে যাবে।