চেতনা বার্তা ডেস্কঃ দেশ ও বিশ্বের জনমত উপেক্ষা করে একতরফা দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন করেছে
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার। প্রহসনের এ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সাড়া দেয়নি
জনগণ। তারা তাদের গণতন্ত্রের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে।
তাদের চলমান এ আন্দোলনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে বিএনপির সিনিয়র
ভাইস-চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দিক-নির্দেশনা।
দেশ জুড়ে যখন বিএনপি নেতাকর্মীরা নিগৃহীত, গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে দলের নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের, নির্বিচারে গ্রেফতার চালাচ্ছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে দলীয় চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে- ঠিক সে মুহূর্তে যুক্তরাজ্য থেকে তারেক রহমানের দিক-নির্দেশনা মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীদের গণতান্ত্রিক সংগ্রামে উজ্জীবিত করেছে ।
নির্বাচন-পরবর্তী ‘অবৈধ সরকারের’ সঙ্গে কোনো ধরনের সমঝোতার সম্ভাবনা নাকচ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারেক রহমান। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর পূর্ব লন্ডনের ডকল্যান্ডে একটি হোটেলে স্থানীয় সময় রবিবার রাত ৯টায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন।
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, আত্মত্যাগকে অর্থবহ করে তুলতে প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করে যেকোনো মূল্যে চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।
যেনতেন উপায়ে নির্বাচিত এই সরকারকে অপসারিত করতে এবং নেতা-কর্মীদের চাঙ্গা রাখতে ব্যতিক্রমধর্মী কিছু কর্মসূচিও পালন করতে পারে দলটি। আর দলের কর্মসূচি নির্ধারণসহ সার্বিক বিষয়ে এখন থেকে দিকনির্দেশনা দেবেন বিএনপির সিনিয়র ভাইস-চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আন্দোলনকালে কেন্দ্রীয় নেতাদের পালিয়ে বেড়ানোয় তৃণমূল নেতাকর্মীরা চরমভাবে ক্ষুব্ধ। দেশে-বিদেশে এ নির্বাচন ব্যাপকভাবে সমালোচিত হওয়ার পরও কেন্দ্রীয় নেতাদের দূরদর্শিতার অভাবে আওয়ামী লীগের কৌশল অনেকটা হালে পানি পেয়েছে।
২০০১ সালের নির্বাচনে তারেক রহমানের অভাবনীয় কৌশল-সাফল্যকে স্মরণে রেখে মাঠের নেতাকর্মীরা বলছেন, তিনি দেশে থাকলে এ দুর্দশায় পড়তে হতো না বিএনপিকে। কেন্দ্রীয় নেতারা শুধু বিবৃতি-ব্রিফিংয়ের মধ্যে আবদ্ধ ছিলেন। দলের চেয়ারপারসন তার গুলশানের বাসভবনে গত ২৬ ডিসেম্বর থেকে ‘গৃহবন্দি’ থাকার পর তৃণমূল পর্যায়ে যে নির্দেশনা পাঠানো উচিৎ ছিল, তার কিছুই করেননি পদভারী কেন্দ্রীয় নেতা।
নির্বাচন-প্রতিহতে পূর্বগঠিত সারাদেশের ‘কেন্দ্রভিত্তিক প্রতিহত কমিটি’র কাজ কী হবে, তারও কোনো কর্মনির্দেশনা ছিল না। নির্বাচনের দু’দিন আগ থেকে মোবাইল বন্ধ রেখেছেন বিএনপির প্রায় সব কেন্দ্রীয় নেতা। কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন তৃণমূলের নেতারা। এ কারণে পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারাতে হয়েছে মাঠের অনেক কর্মী-সমর্থককে। গ্রেপ্তারবরণ করতে হয়েছে কয়েক-হাজার নেতাকর্মীকে।
তবে, তারেক রহমানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জাস্ট নিউজকে জানিয়েছে, দোষারোপের সংস্কৃতিতে লিপ্ত না হয়ে আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে দলীয় নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিচ্ছেন তারেক রহমান। তিনি মনে করেন, কে কি করল এগুলো পর্যালোচনার সময় এখন নয়। এখন প্রয়োজন জালিমের কবল থেকে মুক্তি পেতে কেবল ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস।
দেশ জুড়ে যখন বিএনপি নেতাকর্মীরা নিগৃহীত, গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে দলের নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের, নির্বিচারে গ্রেফতার চালাচ্ছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে দলীয় চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে- ঠিক সে মুহূর্তে যুক্তরাজ্য থেকে তারেক রহমানের দিক-নির্দেশনা মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীদের গণতান্ত্রিক সংগ্রামে উজ্জীবিত করেছে ।
নির্বাচন-পরবর্তী ‘অবৈধ সরকারের’ সঙ্গে কোনো ধরনের সমঝোতার সম্ভাবনা নাকচ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারেক রহমান। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর পূর্ব লন্ডনের ডকল্যান্ডে একটি হোটেলে স্থানীয় সময় রবিবার রাত ৯টায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন।
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, আত্মত্যাগকে অর্থবহ করে তুলতে প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করে যেকোনো মূল্যে চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।
যেনতেন উপায়ে নির্বাচিত এই সরকারকে অপসারিত করতে এবং নেতা-কর্মীদের চাঙ্গা রাখতে ব্যতিক্রমধর্মী কিছু কর্মসূচিও পালন করতে পারে দলটি। আর দলের কর্মসূচি নির্ধারণসহ সার্বিক বিষয়ে এখন থেকে দিকনির্দেশনা দেবেন বিএনপির সিনিয়র ভাইস-চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আন্দোলনকালে কেন্দ্রীয় নেতাদের পালিয়ে বেড়ানোয় তৃণমূল নেতাকর্মীরা চরমভাবে ক্ষুব্ধ। দেশে-বিদেশে এ নির্বাচন ব্যাপকভাবে সমালোচিত হওয়ার পরও কেন্দ্রীয় নেতাদের দূরদর্শিতার অভাবে আওয়ামী লীগের কৌশল অনেকটা হালে পানি পেয়েছে।
২০০১ সালের নির্বাচনে তারেক রহমানের অভাবনীয় কৌশল-সাফল্যকে স্মরণে রেখে মাঠের নেতাকর্মীরা বলছেন, তিনি দেশে থাকলে এ দুর্দশায় পড়তে হতো না বিএনপিকে। কেন্দ্রীয় নেতারা শুধু বিবৃতি-ব্রিফিংয়ের মধ্যে আবদ্ধ ছিলেন। দলের চেয়ারপারসন তার গুলশানের বাসভবনে গত ২৬ ডিসেম্বর থেকে ‘গৃহবন্দি’ থাকার পর তৃণমূল পর্যায়ে যে নির্দেশনা পাঠানো উচিৎ ছিল, তার কিছুই করেননি পদভারী কেন্দ্রীয় নেতা।
নির্বাচন-প্রতিহতে পূর্বগঠিত সারাদেশের ‘কেন্দ্রভিত্তিক প্রতিহত কমিটি’র কাজ কী হবে, তারও কোনো কর্মনির্দেশনা ছিল না। নির্বাচনের দু’দিন আগ থেকে মোবাইল বন্ধ রেখেছেন বিএনপির প্রায় সব কেন্দ্রীয় নেতা। কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন তৃণমূলের নেতারা। এ কারণে পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারাতে হয়েছে মাঠের অনেক কর্মী-সমর্থককে। গ্রেপ্তারবরণ করতে হয়েছে কয়েক-হাজার নেতাকর্মীকে।
তবে, তারেক রহমানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জাস্ট নিউজকে জানিয়েছে, দোষারোপের সংস্কৃতিতে লিপ্ত না হয়ে আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে দলীয় নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিচ্ছেন তারেক রহমান। তিনি মনে করেন, কে কি করল এগুলো পর্যালোচনার সময় এখন নয়। এখন প্রয়োজন জালিমের কবল থেকে মুক্তি পেতে কেবল ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস।