চেতনা বার্তা ডট কমঃ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ভোটারবিহীন
নির্বাচন করে অতীতেও কেউ ক্ষমতায় থাকতে পারেনি, বর্তমান সরকারও পারবে না।
বন্দুকের মুখে জনগণকে জিম্মি করে কেউ ক্ষমতায় থাকতে পারে না।
শুক্রবার বিকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ভাসানী স্মৃতি সংসদ আয়োজিত ‘ভাষা আন্দোলন ও মাওলানা ভাসানী’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা আলমগীর বলেন, ভোটারবিহীন নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ দেশকে মহাযন্ত্রণাময় পরিস্থিতির মধ্যে নিয়ে গেছে। এ যন্ত্রণা থেকে জাতি মুক্তি চায়। জাতি এ ধরনের তামাশা আর সার্কাস থেকে মুক্তি চায়।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের কথা বলে একে গলাটিপে হত্যা করেছে। একতরফা নির্বাচন করে আত্মতৃপ্তিতে ভুগে পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে। তবে তাদের সেই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ পাবে না, সময় ফুরিয়ে যাবার আগেই সরকারকে নির্বাচন দেয়ার দাবি জানান তিনি।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে। ক্ষমতায় টিকে থাকতে ক্রসফায়ারের উপর নির্ভর করছে। ৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত যেভাবে তারা গণমাধ্যম বন্ধ করে বাকস্বাধীনতা হরণ করেছিল, এখন তারা সেই পথেই যাচ্ছে।
মাওলানা ভাসানী সম্পর্কে মির্জা আলমগীর বলেন, বাংলাদেশ যাতে করে অন্য কোনো রাষ্ট্রের অধীনে না যায়; সেজন্য আজীবন লড়ায় করেছেন মাওলানা ভাসানী। ভাসানী নিজেই একটি প্রতিষ্ঠান এবং ইতিহাস। তার সমকক্ষ নেতা এ যাবতকালে এ জনপদে জন্ম হয়েছে কিনা আমার জানা নেই।
অনুষ্ঠানে ভাষা সৈনিক আব্দুল মতিন বলেন, মওলানা ভাসানী ছিলেন একজন দুরদর্শী রাজনৈতিক নেতা। ভবিষ্যত আন্দোলন সংগ্রামে ভাসানীর আদর্শকে অনুসরণ করা উচিৎ।
সংগঠনের সভাপতি জিয়াউল হক মিলুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান কাজী জাফর আহমেদ, সাবেক মন্ত্রী নুর মোহাম্মদ খান, সংগঠনের সাবেক সভাপতি নাজমুল হক নান্নু, এডভোকেট কাজী মনিরুল হুদা, ভাসানীর দৌহিত্র মাহমুদুল হক সানু।
শুক্রবার বিকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ভাসানী স্মৃতি সংসদ আয়োজিত ‘ভাষা আন্দোলন ও মাওলানা ভাসানী’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা আলমগীর বলেন, ভোটারবিহীন নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ দেশকে মহাযন্ত্রণাময় পরিস্থিতির মধ্যে নিয়ে গেছে। এ যন্ত্রণা থেকে জাতি মুক্তি চায়। জাতি এ ধরনের তামাশা আর সার্কাস থেকে মুক্তি চায়।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের কথা বলে একে গলাটিপে হত্যা করেছে। একতরফা নির্বাচন করে আত্মতৃপ্তিতে ভুগে পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে। তবে তাদের সেই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ পাবে না, সময় ফুরিয়ে যাবার আগেই সরকারকে নির্বাচন দেয়ার দাবি জানান তিনি।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে। ক্ষমতায় টিকে থাকতে ক্রসফায়ারের উপর নির্ভর করছে। ৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত যেভাবে তারা গণমাধ্যম বন্ধ করে বাকস্বাধীনতা হরণ করেছিল, এখন তারা সেই পথেই যাচ্ছে।
মাওলানা ভাসানী সম্পর্কে মির্জা আলমগীর বলেন, বাংলাদেশ যাতে করে অন্য কোনো রাষ্ট্রের অধীনে না যায়; সেজন্য আজীবন লড়ায় করেছেন মাওলানা ভাসানী। ভাসানী নিজেই একটি প্রতিষ্ঠান এবং ইতিহাস। তার সমকক্ষ নেতা এ যাবতকালে এ জনপদে জন্ম হয়েছে কিনা আমার জানা নেই।
অনুষ্ঠানে ভাষা সৈনিক আব্দুল মতিন বলেন, মওলানা ভাসানী ছিলেন একজন দুরদর্শী রাজনৈতিক নেতা। ভবিষ্যত আন্দোলন সংগ্রামে ভাসানীর আদর্শকে অনুসরণ করা উচিৎ।
সংগঠনের সভাপতি জিয়াউল হক মিলুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান কাজী জাফর আহমেদ, সাবেক মন্ত্রী নুর মোহাম্মদ খান, সংগঠনের সাবেক সভাপতি নাজমুল হক নান্নু, এডভোকেট কাজী মনিরুল হুদা, ভাসানীর দৌহিত্র মাহমুদুল হক সানু।