অসীম দাস, কক্সবাজার প্রতিনিধি
মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আনোয়ারুল নাসেরের হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ থেকে রক্ষা ফেল এবারের দাখিল পরীক্ষার্থী এক ছাত্রী।
জানা গেছে, মহেশখালী উপজেলার শাপলপুর ইউনিয়নের ষাইটমারার মহিউস সুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসার ছাত্রী এবারের দাখিল পরীক্ষার্থী উম্মে সালমা (১৫) । বিগত জেডিসি পরীক্ষায় ৪.৮৮ গ্রেড এ ভাল ফলাফল অর্জন করেছিল। এবারে দাখিল পরীক্ষায় সালমা অত্র মাদ্রাসা পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করলে ভাল ফলাফল করার সম্ভাবনা ছিল। মাদ্রাসার তথ্য মতে তার জন্ম তারিখ ২৪/০৯/১৯৯৮ ইং এবং দাখিল রেজিঃ নং ১১১৮৭৫৪৪৩৩। এই জন্ম তারিখের মধ্যে সালমার বসয় হয় ১৫ বছর ৪ মাস ১৩ দিন। গত ৭ ফেব্রুয়ারী সালমার সাথে অত্র উপজেলার বদরখালী এলাকার জনৈক ব্যক্তির বিবাহের দিন ধায্য করে তার পরিবার। পিতার মৃত্যুর অযুহাতে ভাই ও মায়ের চাপের মুখে বাল্য বিবাহে সম্মতি হয় সালমা।
এই বিষয়টি মাদ্রাসা সুপারের নিকট জানাজানি হলে সুপার বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহায়তা চেয়ে আবেদন করে সুপার। উক্ত আবেদনের প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিজেই বাল্য বিবাহের বিষয়ে অবহিত করে। অবশেষে ইউএনও , স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও মেয়ের ভাইকে বুঝাতে সক্ষম হয় বাল্য বিবাহ বিপদ এবং মেধাবী শিক্ষার্থীর উজ্জল ভবিষ্যৎ নিয়ে। যে মেয়েটি এবারের ৯ ফেব্রুয়ারী অনুষ্টিত এস এসসি/দাখিল পরীক্ষায় অংশ গ্রহনের সুযোগ পেয়ে খুব খুশি। বাল্য বিবাহ থেকে রক্ষা পাওয়া সালমা জানান, তিনি একটি নতুন জীবন ফিরে পেয়েছে তিনি একটি অন্ধকার জীবন থেকে ফিরে এসেছে। তিনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছে কৃতজ্ঞ বলে জানান।
মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আনোয়ারুল নাসেরের হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ থেকে রক্ষা ফেল এবারের দাখিল পরীক্ষার্থী এক ছাত্রী।
জানা গেছে, মহেশখালী উপজেলার শাপলপুর ইউনিয়নের ষাইটমারার মহিউস সুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসার ছাত্রী এবারের দাখিল পরীক্ষার্থী উম্মে সালমা (১৫) । বিগত জেডিসি পরীক্ষায় ৪.৮৮ গ্রেড এ ভাল ফলাফল অর্জন করেছিল। এবারে দাখিল পরীক্ষায় সালমা অত্র মাদ্রাসা পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করলে ভাল ফলাফল করার সম্ভাবনা ছিল। মাদ্রাসার তথ্য মতে তার জন্ম তারিখ ২৪/০৯/১৯৯৮ ইং এবং দাখিল রেজিঃ নং ১১১৮৭৫৪৪৩৩। এই জন্ম তারিখের মধ্যে সালমার বসয় হয় ১৫ বছর ৪ মাস ১৩ দিন। গত ৭ ফেব্রুয়ারী সালমার সাথে অত্র উপজেলার বদরখালী এলাকার জনৈক ব্যক্তির বিবাহের দিন ধায্য করে তার পরিবার। পিতার মৃত্যুর অযুহাতে ভাই ও মায়ের চাপের মুখে বাল্য বিবাহে সম্মতি হয় সালমা।
এই বিষয়টি মাদ্রাসা সুপারের নিকট জানাজানি হলে সুপার বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহায়তা চেয়ে আবেদন করে সুপার। উক্ত আবেদনের প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিজেই বাল্য বিবাহের বিষয়ে অবহিত করে। অবশেষে ইউএনও , স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও মেয়ের ভাইকে বুঝাতে সক্ষম হয় বাল্য বিবাহ বিপদ এবং মেধাবী শিক্ষার্থীর উজ্জল ভবিষ্যৎ নিয়ে। যে মেয়েটি এবারের ৯ ফেব্রুয়ারী অনুষ্টিত এস এসসি/দাখিল পরীক্ষায় অংশ গ্রহনের সুযোগ পেয়ে খুব খুশি। বাল্য বিবাহ থেকে রক্ষা পাওয়া সালমা জানান, তিনি একটি নতুন জীবন ফিরে পেয়েছে তিনি একটি অন্ধকার জীবন থেকে ফিরে এসেছে। তিনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছে কৃতজ্ঞ বলে জানান।