GuidePedia
আপনার প্রতিষ্ঠানের বহুল প্রচারের জন্য বিজ্ঞাপন দিতে এখানে ক্লিক করুন অথবা মেইল করুন: chetonabarta@gmail.com

চেতনা বার্তা ডেস্কঃ ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি না থাকলেও ঘোষণার সময় অস্বাভাবিকভাবে পাল্টে গেছে ভোটের ফলাফল। রবিবারের নিয়ম রক্ষা ও তামাশার ওই নির্বাচনে ১৪৭টি আসনের ১৮ হাজার ২০৪টি কেন্দ্রের মধ্যে একেবারেই  ভোটারশূন্য ছিল বহুসংখ্যক  কেন্দ্র। যার ফলে ১৪৭টি আসনের মধ্যে ১৪২টি আসনের বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগেরই জয় হয়েছে। বাকি ৫টি আসনের ফলাফল জানা যায়নি। তবে এ ব্যাপারে ইসির সিনিয়র সহকারী সচিব ফরহাদ হোসেন জানান, ঐ আসনগুলোর ফলাফল পরে জানানো হবে। কমিশনাররা মনে করেছেন ৪৬শাতাংশের উপরে ভোট পড়েছে।

এর মধ্যে আওয়ামী লীগ পেয়েছে, ১০৫টি আসন, জাতীয় পার্টি পেয়েছেন ১৩টি, ও সতন্ত্রসহ অন্যান্য প্রার্থীরা পেয়েছেন ২১টি আসন।

সরকার বিরোধী জোটের প্রতিরোধের মুখে স্থগিত হয়ে যায় প্রায় পাঁচশত ৩৬টি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ। এমনকি রবিবার রাতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক শেষে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুও ভোটার উপস্থিতি কম থাকার কথা স্বীকার করেছেন।

১৪২টি আসনের ফলাফল: পঞ্চগড়-১: জাসদের নাজমুল হক প্রধান ৪৬ হাজার ১৫৫ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার আবু সালেক পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৯০৮ ভোট।

পঞ্চগগ-২: আওয়ামী লীগের নুরুল ইসলাম সুজন ১ লাখ ৭৩ হাজার ৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী জাসদের এমরান আল-আমিন পেয়েছেন ৭২৯২।

নীলফামারী-১: আওয়ামী লীগের আফতাব উদ্দিন সরকার ৮০ হাজার ৪৩০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জাফর ইকবাল সিদ্দিকী পেয়েছেন ১৫ হাজার ৮৪৮ ভোট।

লালমনিরহাট-১: আওয়ামী লীগের মোতাহার হোসেন ১ লাখ ৭৯ হাজার ৮১৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জাসদের ছাদেকুল ইসলাম পেয়েছেন ৬ হাজার ১৫১ ভোট।
লালমনিরহাট-৩: আওয়ামী লীগের আবু সালেহ মোহাম্মদ সাঈদ (দুলাল) ৫৭ হাজার ৮৯১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের খোরশেদ আলম পেয়েছেন ১ হাজার ৪৩২ ভোট।

বগুড়া-৪: জাসদের একেএম রেজাউল করিম ২২ হাজার ২০৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। জাপার নুরুল আমির বাচ্চু পেয়েছেন ১৩ হাজার ৪৮৯ ভোট। এই আসনে মোট ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৮৩ হাজার ২৫৩ জন।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: আওয়ামী লীগের মুহা: গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস ৯৩ হাজার ৫৪৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. খুরশিদ আলম (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ২৭ হাজার ৮৯৬।

নওগাঁ-৪: আওয়ামী লীগের উমাজ উদ্দিন প্রাং ৬০ হাজার ৩৪৯ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাইদুর রহমান (জেপি) নয় হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়েছেন।

নওগাঁ-৫: আওয়ামী লীগের আব্দুল মালেক ৪৪ হাজার ৮০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রফিকুল ইসলাম (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন  ৩৭ হাজার ৫৩২ ভোট।

রাজশাহী-৩: আওয়ামী লীগের মো. আয়েন উদ্দিন ৬৭ হাজার ৮৭৯ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মেরাজ উদ্দিন মোল্লা (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ১২ হাজার ৩৪৩ ভোট।

রাজশাহী-৬: আওয়ামী লীগের মো. শাহরিয়ার আলম ৭০ হাজার ১১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র পার্থী মো. রাহেনুল হক (রায়হান) ২১ হাজার ৪৬৩ ভোট পেয়েছেন।

নাটোর-৩: আওয়ামী লীগের জুনাইদ আহমেদ পলক ৮০ হাজার ৬৮৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়ার্কার্স পার্টির মিজানুর রহমান পেয়েছেন ১৩ হাজার ২৭ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-৫: আওয়ামী লীগের আ. মজিদ মণ্ডল ৯২ হাজার ৭৩৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান পেয়েছেন চার হাজার ২৪৮ ভোট।

পাবনা-১:
পাবনা- ৩: আওয়ামী লীগের মকবুল হোসেন এক লক্ষ ৪৯৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৭৩ ভোট।

মেহেরপুর-১: আওয়ামী লীগের ফরহাদ হোসেন ৮০ হাজার ১৪৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. ইয়ারুল ইসলাম (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ১৩ হাজার ৯১৯ ভোট।

মেহেরপুর -২: স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মকবুল হোসেন ৪৬ হাজার ৭৭০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের এমএ খালেক পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৪৮৯ ভোট।

কুষ্টয়া-৩: আওয়ামী লীগের মাহবুব উল আলম হানিফ এক লক্ষ ৫ হাজার ৫৭৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনএফের রকিবুর রহমান চৌধুরী ৬ হাজার ৪১১ ভোট পেয়েছেন। 

চুয়াডাঙ্গা-১: আওয়ামী লীগের সোলায়মান হক জোয়ার্দার (ছেলুন) ১ লাখ ৪৫ হাজার ১৩৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের মোহাম্মদ ছবেদ আলী পেয়েছেন ২০ হাজার ১০৮ ভোট।

চুয়াডাঙ্গা-২: আওয়ামী লীগের মো. আলী আজগার ১ লাক ১৮ হাজার ৩৮৫ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়ার্কাস পার্টির সিরাজুল ইসলাম শেখ পেয়েছেন ৮ হাজার ৩০ ভোট।

ঝিনাইদহ-২: স্বতন্ত্র প্রার্থী তাহজীব আলম সিদ্দিকী ৬৭ হাজার ৯৮৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের সফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ৫১ হাজার ২৪৪ ভোট।

যশোর-৪: আওয়ামী লীগের রনজিত কুমার রায় ৭৭ হাজার ৩৬২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি শেখ আবদুল ওয়াহাব (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৮৬০ ভোট।

যশোর-৬: আওয়ামী লীগের ইসমাত আরা সাদেক পেয়েছেন ৫৫ হাজার ২৭০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনএফের প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস পেয়েছেন ১ হাজার ৩২৮ ভোট।

মাগুরা-১: আওয়ামী লীগের মো. সিরাজুল আকবর ৫৬ হাজার ১১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কুতুব উল্লাহ হোসেন মিয়া (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৪৭৪ ভোট।

নড়াইল-২: ওয়ার্কাস পার্টির শেখ হাফিজুর রহমান ৯৫ হাজার ১১৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সোহরাব হোসেন বিশ্বাস (স্বতন্ত্র) ২২ হাজার ৩২০ ভোট পেয়েছেন।

বাগেরহাট-৪: আওয়ামী লীগের মো. মোজাম্মেল হোসেন ৬১ হাজার ৩০৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দর রহিম খান পেয়েছেন ২১ হাজার ২৬১ ভোট।

খুলনা-১: আওয়ামী লীগের পঞ্চানন বিশ্বাস ৬৬ হাজার ৯০৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সতন্ত্র প্রার্থী ননী গোপাল মন্ডল পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৫২৭ ভোট।

খুলনা-২: আওয়ামী লীগের মিজানুর রহমান ৬৯ হাজার ১৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি- জেপির রাশেদা করিম পেয়েছেন তিন হাজার ৬৪৯ ভোট।

খুলনা-৩: আওয়ামী লীগের বেগম মুন্নূজান সুফিয়ান ৪৫ হাজার ৯৫০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মনিরুজ্জামান খোকন (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ৬ হাজার ৪২৫ ভোট।

সাতক্ষীরা-১ : বাংলাদেশের ওয়ার্কাস পার্টির মোস্তফা লুতফুল্লাহ নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৯২ হাজার ২০০ ভোট। নিকটতম এসএম মুজিবর রহমান (স্বতন্ত্র) হরিণ প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬১৩ ভোট।

বরগুনা-১: আওয়ামী লীগের ধীরেন্দ্রনাথ শমভু ৮৫ হাজার ৩৭৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দেলোয়ার হোসেন (স্বতন্ত্র) ৬৫ হাজার ৪২৬ ভোট পেয়েছেন।

বরগুনা-২: আওয়ামী লীগের শওকত হাচানুর রহমান রিপন ১ লাখ ১৭ হাজার ৩৮২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মো. আবুল হোসেন শিকদার (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ১৬ হাজার ১২৯ ভোট পেয়েছেন।

ভোলা-২: আওয়ামী লাগের আলী আজম এক লক্ষ ৫৬ হাজার ৬৯৯ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছালাউদ্দিন পেয়েছেন (জেপি) আট হাজার ৫৬১ ভোট।

ভোলা-৩:আওয়ামী লীগের নুরুন্নবী চৌধুরী এক লক্ষ ৭১ হাজার ৬৫৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এ্যাড. এ. কে. এম. নজরুল ইসলাম মিঞা (জাপা) নয় হাজার ৭৬ ভোট পেয়েছেন। 

বরিশাল-২: আওয়ামী লীগের তালুকদার মো. ইউনুস এক লক্ষ ৩৪ হাজার ৮৭৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার নাসির উদ্দিন নাসিম হাওলাদার পেয়েছেন পাঁচ হাজার ৮৮ ভোট।

বরিশাল-৩: বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির টিপু সুলতান ৩৫ হাজার ৬০২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার গোলাম কিবরিয়া টিপু পেয়েছেন  ২৩ হাজার ৮০৭ ভোট।

ঝালকাঠী-১: আওয়ামী লীগের বজলুল হক হারুণ ৯০ হাজার ১২৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার নাসিরউদ্দিন পেয়েছেন ৫ হাজার ৭১ ভোট।

পিরোজপুর-৩: স্বতন্ত্র প্রার্থী মো, রুস্তুম আলী ফরাজি ২৯ হাজার ৩৪২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের মো. আনোয়ার হোসেন পেয়েছেন ২৫ হাজার ৪০৯ ভোট।

টাঙ্গাইল-২: আওয়ামী লীগের খন্দকার আসাদুজ্জামান ১ লাখ ৪০ হাজার ৫৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেপির আজিজুর রহমান তরফদার পেয়েছেন ৮ হাজার ১৭ ভোট।

টাঙ্গাইল-৫: আওয়ামী লীগের মো. ছানোয়ার হোসেন ৬৭ হাজার ৯৫৯ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুরাদ সিদ্দিকী (স্বতন্ত্র) ৫৯ হাজার ৩৯৮ ভোট পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল-৬: আওয়ামী লীগের খন্দকার আব্দুল বাতেন ৬৬ হাজার ২৯৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী এটিএম আনিসুর রহমান বুলবুল পেয়েছেন ১৪ হাজার ৬২১ ভোট।

জামালপুর-১: আওয়ামী লীগের আবুল কামাল আজাদ ১ লক্ষ ৭৯ হাজার ৮৬৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সতন্ত্র প্রার্থী আজিজ আহমেদ হাসান পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৬ ভোট।

শেরপুর-২: আওয়ামী লীগের মতিয়া চৌধুরী ১ লাখ ৩৪ হাজার ৮১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বদিউজ্জামান বাদশা (স্বতন্ত্র)পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৯৮৬ ভোট।

ময়মনসিংহ-৩: আওয়ামী লীগের মুজিবুর রহমান ফকির নৌকা প্রতীকে ৪৩ হাজার ৬৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী নাজনীন আলম (স্বতন্ত্র) হরিণ প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ১২৩ ভোট। মোট ভোটার ছিল ২ লাখ ৪ হাজার ৬২৫।

ময়মনসিংহ-৬: আওয়ামী লীগের মো. মুসলেম উদ্দিন ১ লাখ ৬৪ হাজার ২১৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের মো. আবদুর রহমান পেয়েছেন ৮ হাজার ২৯৪ ভোট।

ময়মনসিংহ-৭: জাপার এমএ হান্নান ৩৬ হাজার ৯৬৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৩৬৪ ভোট।

ময়মনসিংহ-১০: আওয়ামী লীগের ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৭৮ ভোট। নিকটতম প্রতীদ্বন্দ্বী খেলাফত মজলিসের নুরুল ইসলাম খান রিঙা প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ১৮৪ ভোট।

ময়মনসিংহ-১১: আওয়ামী লীগের মো. আমানুল্লাহ ৯১ হাজার ৩৬২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শাহদাত ইসলাম চৌধুরী পেয়েছেন ১০ হাজার ৪৬ ভোট।

নেত্রকোনা-১: আওয়ামী লীগের ছবি বিশ্বাস ৫৩ হাজার ৪৯৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোশতাক আহমেদ রুহী (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ১৭ হাজার ৬৬৫ ভোট।
নেত্রকোনা-২: আওয়ামী লীগের আরিফ খান জয় পেয়েছেন ৮৯ হাজার ১৫৮ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুন নূর খান (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ২৬ হাজার ১৮২ ভোট।

নেত্রকোনা-৩: আওয়ামী লীগের ইফতেখার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু ১ লাখ ৬৪ হাজার ৯৮০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার জসিম উদ্দিন ভ্থইয়া পেয়েছেন ১ হাজার ৪৬৫ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৩: জাপার মোহাম্মদ মুজিবুল হক ৭৯ হাজার ৩৭৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ডা. মিজানুল হক পেয়েছেন (স্বতন্ত্র) ১৬ হাজার ৪০৭ ভোট।

মানিকগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের এ. এম. নাঈমুর রহমান ৮১ হাজার ১২৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের আফজাল হোসেন খান (জোকি) পেয়েছেন ১৪ হাজার ৩০০ ভোট।

মুন্সীগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের সুকুমার রঞ্জন ঘোষ এক লক্ষ ৯৬ হাজার ১৮৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি-জেপির নূর মোহাম্মদ ছয় হাজার ৯৫৭ ভোট।

মুন্সিগঞ্জ-২: আওয়ামী লীগের সাগুফতা ইয়াসমিন  এক লক্ষ ৩০ হাজার ২৬১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।  নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাহবুব উদ্দিন আহমদ (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন আট হাজার ৪৬১ ভোট।

ঢাকা-১: জাপার সালমা ইসলাম ৫৩ হাজার ৩৪১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আব্দুল মান্নান খান পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৬৯০ ভোট।

ঢাকা-৪: জাপার সৈয়দ আবু হোসেন ১৭ হাজার ৭৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আওলাদ হোসেন হাতি মার্কায় পেয়েছেন  ১৪ হাজার ৭৮৭ ভোট।

ঢাকা-৫: আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান মোল্লা এক লক্ষ ৮ হাজার ৩৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তরিকত ফেডারেশনের আরজু শাহ সায়াদবাদী পেয়েছেন ২ হাজার ৪৪২ ভোট।

ঢাকা-৬: জাপার কাজী ফিরোজ রশিদ লাঙ্গল প্রতীকে ৪৫ হাজার ৩৯১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম মো : সাইদুর রহমান সহিদ (স্বতন্ত্র) হাতি প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ২৫৯ ভোট।

ঢাকা-৭: স্বতন্ত্র প্রার্থী হাজী মোহাম্মদ সেলিম ৪২ হাজার ৭২৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন পেয়েছেন ৩০ হাজার ৭৩৩ ভোট।

ঢাকা-১৫: আওয়ামী লীগের কামাল আহমেদ মজুমদার ৩০ হাজার ৯৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এখলাসউদ্দিন মোল্লা (স্বতন্ত্র) ৩ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়েছেন।

ঢাকা-১৬: আওয়ামী লীগের ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা ৩৫ হাজার ৮৫৫ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সরদার মোহাম্মদ মান্নান ২৫ হাজার ১৩৩ ভোট পেয়েছেন।

ঢাকা-১৭: বিএনএফের এসএম আবুল কামাল আজাদ ৪৩ হাজার ৫৮৫ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এমএ হান্নান মৃধা (স্বতন্ত্র) ৪ হাজার ৪৬ ভোট পেয়েছেন।

ঢাকা-১৮: আওয়ামী লীগের সাহারা খাতুন এক লক্ষ ৬০ হাজার ৮২০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনএফ এর আতিকুর রহমান নাজিম পেয়েছেন ছয় হাজার ৪১৭ ভোট।

গাজীপুর-৪: আওয়ামী লীগের সিমিন হোসেন রিমি ১ লাখ ১২ হাজার ৮৮৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির এমএম আনোয়ার হোসেন পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৩৩ ভোট।

নরসিংদী-১: আওয়ামী লীগের মো. নজরুল ইসলাম ৮০ হাজার ৮৯৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মো. মোস্তফা জামাল পেয়েছেন ৪ হাজার ৪৭৫ ভোট।

নরসিংদী-২: স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল আশরাফ খান দোয়াত কলম প্রতীকে ৩৮ হাজার ২১৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতীদ্বন্দ্বী জাসদের জায়েদুল কবির নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ২৭ হাজার ২১৩ ভোট।
নরসিংদী-৩: স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম মোল্লা ৫৪ হাজার ৬৪৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের জহিরুল হক ভ্থঞা পেয়েছেন ৩১ হাজার ৯০৩ ভোট।

নারায়ণগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের গোলাম দস্তগীর গাজী ১ লাখ ৪৫ হাজার ৩৫০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. শওকত আলী (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ৬ হাজার ৬৫৮ ভোট।

ফরিদপুর-৪: স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরী ৯৮ হাজার ৩০০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের কাজী জাফরউল্লাহ পেয়েছেন ৭২ হাজার ২৪৮ ভোট।

গোপালগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের মুহাম্মদ ফারুক খান দুই লক্ষ ৪০ হাজার ৬০৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার দীপা মজুমদার পেয়েছেন পাঁচ হাজার ৮৬৩ ভোট। 

গোপালগঞ্জ-২: আওয়ামী লীগের শেখ ফজলুল করিম সেলিম দুই লক্ষ ৩৭ হাজার ৫৯১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার কাজী শাহীন পেয়েছেন চার হাজার ৮৪ ভোট।

গোপালগঞ্জ-৩: আওয়মী লীগের শেখ হাসিনা ১ লাখ ৮৭ হাজার ১৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দী এ জেড অপু শেখ পেয়েছেন ২ হাজার ৪৩০ ভোট পেয়েছেন।

সুনামগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের মোয়াজ্জেম হোসেন রতন ৮৮ হাজার ৯৮১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সৈয়দ রফিকুল হক (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ৩২ হাজার ৫ ৮১ ভোট।

সুনামগঞ্জ-৩: আওয়ামী লীগের এম, এ, মান্নান ৫০ হাজার ৩১৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আজিজুস সামাদ আজাদ পেয়েছেন ৪১ হাজার ১২৩ ভোট।

সুনামগঞ্জ-৫: আওয়ামী লীগের মুহিবুর রহমান মানিক এক লক্ষ ৬৪ হাজার ৪৯৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনএফের মো. আশরাফ হোসেন ৩ হাজার ২৬৪ ভোট।   
সিলেট-২: জাপার ইয়াহহিয়া চৌধুরী ৪৮ হাজার ১৫৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুজিবুর রহমান (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ১৭ হাজার ৩৮৯।

সিলেট-৪: আওয়ামী লীগের ইমরান আহমেদ ৬৩ হাজার ৩ ২৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ফারুক আহমদ পেয়েছেন ২৪ হাজার ২৭৪ ভোট।

হবিগঞ্জ-৩: আওয়ামী লীগের মো. আবু জাহির ৯৮ হাজার ১৫৫ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দী জাপার আতিকুর রহমান ২০ হাজার ৮ ৩৭ ভোট পেয়েছেন।

কুমিল্লা-১: আওয়ামী লীগের সুবিদ আলী ভ্থইয়া ৯০ হাজার ৩৭৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।  নিকটতম প্রতিদ্বন্দী নাঈম হাসান (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ১৮ হাজার ৫৭২ ভোট।

কুমিল্লা-৩: স্বতন্ত্র প্রার্থী ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন ৭৮ হাজার ৬৪৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দী অরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী আহসানুল আলম কিশোর পেয়েছেন ৫৬ হাজার ৩৩৬ ভোট।

কুমিল্লা-৪: স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজি মো. ফকরুল ৩২ হাজার ৮০৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী ইকবাল হোসেন রাজু পেয়েছেন ২৮ হাজার ৫৩৬ ভোট।

কুমিল্লা-৫: আওয়ামী লীগের আবদুল মতিন খসরু ২৬ হাজার ৯৩১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দী জাপার শফিকুর রহমান পেয়েছেন ৮ হাজার ১৫৭ ভোট।

কুমিল্লা-৬: আওয়ামী লীগের আ.ক.ম. বাহাউদ্দিন ৫৯ হাজার ২৫ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাসুদ পারভেজ খান (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ৩৮ হাজার ২৯৩ ভোট।

কুমিল্লা-৮: জাপার নুরুল ইসলাম মিলন ৫০ হাজার ৮০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এএসএম কামরুল ইসলাম (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ১৭ হাজার ১০৬ ভোট।

কুমিল্লা-৯: আওয়ামী লীগের তাজুল ইসলাম এক লক্ষ ৬৩ হাজার ১৯৫ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার গোলাম মোস্তফা কামাল পেয়েছেন ১২ হাজার ১৯২ ভোট।
ফেনী-৩: স্বতন্ত্র প্রার্থী রহিম উল্লাহ ৫৭ হাজার ৬১৫ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার আনোয়ারুল কবির (মিন্টু আনোয়ার) পেয়েছেন ১৫ হাজার ৩৪১ ভোট।

চট্টগ্রাম-২: বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী নৌকা প্রাতীকে এক লক্ষ ২৫ হাজার ৩৫১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. মাহমুদ হাসান ১২ হাজার ৪৩৩ ভোট পেয়েছেন।

চট্টগ্রাম-৩: আওয়ামী লীগের মাহফুজুর রহমান এক লক্ষ ১১ হাজার ৭৪৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার এম.এ. ছালাম পেয়েছেন তিন হাজার ৪৬৬ ভোট।

চট্টগ্রাম-৯: জাপার জিয়া উদ্দিন আহমেদ বাবলু লাঙ্গল প্রতীকে ৮৯ হাজার ৭৭৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। ওয়ার্কাস পার্টির মো. আবু হানিফ পেয়েছেন ৩ হাজার ৫৯৯ ভোট।

চট্টগ্রাম-১২: আওয়ামী লীগের সামশুল হক চৌধুরী এক লক্ষ ২৮ হাজার ২১৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী (জাপা) পেয়েছেন এক হাজার

চট্টগ্রাম-১৬: আওয়ামী লীগের মোস্তাফিজুর রহমান এক লক্ষ ৪৭ হাজার ৮৫৫ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি-জেপির অ. আ. ম. হায়দার আলী চৌধুরী পেয়েছেন ছয় হাজার ৮৪৮ ভোট।

কঙবাজার-৪: আওয়ামী লীগের আবদুর রহমান বদি পেয়েছেন ১ লাখ ৫ হাজার ৪৮৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। জাপার তাহা ইয়াহহিয়া পেয়েছেন ৭ হাজার ২৩৩ ভোট।
Comments
0 Comments
 
Top