চেতনা বার্তা ডেস্কঃ মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদ-প্রাপ্ত জামায়াতের নায়েবে আমির
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর আপিল মামলার যুক্তিতর্ক শুনানি শুরু হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে প্রধান বিচারপতি মোঃ মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে ৫ সদস্যের আপিল বেঞ্চে এই যুক্তি উপস্থাপন শুরু হয়। বেঞ্চের অপর বিচারপতিরা হলেন- সুরেন্দ্র কুমার সিনহা, আব্দুল ওয়াহহাব মিঞা, হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী।
আসামিপক্ষের আইনজীবী এডভোকেট এস এম শাহজাহান এ মামলায় সাঈদীর পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু করেন। এর আগে গত ২১ জানুয়ারি আসামিপক্ষের এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত ২৮ জানুয়ারি পর্যন্ত এ মামলার কার্যক্রম মুলতবি করেছিলেন।
প্রসঙ্গত, গত বছর ২৮ ফেব্রুয়ারি মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে ফাঁসির আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। রায়ের পর ২৮ মার্চ আসামি ও রাষ্ট্রপক্ষ আলাদা ২টি আপিল করে।
২৫ নভেম্বর মাওলানা সাঈদীর মামলার শুনানি করা হয়েছিল। শুনানিতে গত বছরের ২৪ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে দেয়া ট্রাইব্যুনালের রায়ের ১২০ পৃষ্ঠা রায় পড়ে শোনান এ মামলার প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক ও এডভোকেট এস এম শাহজাহান। তারপর শুরু করা হয় সাক্ষীদের জেরার বিষয়ে উপস্থাপন।
মঙ্গলবার দুপুরে প্রধান বিচারপতি মোঃ মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে ৫ সদস্যের আপিল বেঞ্চে এই যুক্তি উপস্থাপন শুরু হয়। বেঞ্চের অপর বিচারপতিরা হলেন- সুরেন্দ্র কুমার সিনহা, আব্দুল ওয়াহহাব মিঞা, হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী।
আসামিপক্ষের আইনজীবী এডভোকেট এস এম শাহজাহান এ মামলায় সাঈদীর পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু করেন। এর আগে গত ২১ জানুয়ারি আসামিপক্ষের এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত ২৮ জানুয়ারি পর্যন্ত এ মামলার কার্যক্রম মুলতবি করেছিলেন।
প্রসঙ্গত, গত বছর ২৮ ফেব্রুয়ারি মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে ফাঁসির আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। রায়ের পর ২৮ মার্চ আসামি ও রাষ্ট্রপক্ষ আলাদা ২টি আপিল করে।
২৫ নভেম্বর মাওলানা সাঈদীর মামলার শুনানি করা হয়েছিল। শুনানিতে গত বছরের ২৪ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে দেয়া ট্রাইব্যুনালের রায়ের ১২০ পৃষ্ঠা রায় পড়ে শোনান এ মামলার প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক ও এডভোকেট এস এম শাহজাহান। তারপর শুরু করা হয় সাক্ষীদের জেরার বিষয়ে উপস্থাপন।